ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পতিত আওয়ামী সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতিসহ সব রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে রাজশাহীতে গণমিছিল ও পথসভা করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) বাদ জুমা মহানগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে ছাত্রশিবির মহানগর শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
গণমিছিলটি রাজশাহীর সাহেববাজার বড় মসজিদের সামনে থেকে শুরু হয়ে মহানগরীর মনিচত্বর ও আলুপট্টি মোড় প্রদক্ষিণ করে বড় মসজিদের সামনে গিয়ে এক পথসভায় মিলিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির ফাউন্ডেশন সম্পাদক আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম।
পথসভায় বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার গুম, খুন নির্যাতন ও নৈরাজ্য চালিয়ে এতগুলো বছর দেশ শাসন করেছে। তাই আর কোনো আধিপত্যবাদ ও মুজিববাদ ভারতের দালালকে এ দেশে স্থান দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেনি। বিরোধী মতকে দমন-পীড়ন এবং লুটপাট করে তারা ক্ষমতায় টিকেছিল। এ দেশে তাদের বিচার হতেই হবে। আর বিচারের আগে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে তারা রাজপথে নামার চেষ্টা করলে প্রতিহত করা হবে।
তারা আরও বলেন, আগামীতে রাজশাহীর মাটিতে কোনো ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের জায়গা হবে না। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ যেন কোনোভাবেই মাথাচাড়া দিয়ে বাংলার জমিনে অরাজকতা করতে না পারে সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। জুলাইয়ের গণহত্যা ৫ মাস পার হয়ে গেলেও এখনো খুনিদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। কালক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জুলাই-আগস্টের সব হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে হবে। এ সময় সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে দ্রুত সময়ের মধ্যে ছাত্র সংসদ নির্বাচনেরও দাবি জানানো হয়।
ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী মহানগর শাখার সেক্রেটারি ইমরান নাজিরের সঞ্চালনায় পথসভায় ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, ঠাকুরগাঁও শহর সভাপতি আমজাদ হোসেন, রাজশাহী জেলা পূর্ব শাখার সভাপতি রুবেল আলী, রাজশাহী জেলা পশ্চিমের সভাপতি ইলিয়াস আলী বক্তব্য দেন।
পতিত আওয়ামী সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতিসহ সব রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে রাজশাহীতে গণমিছিল ও পথসভা করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) বাদ জুমা মহানগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে ছাত্রশিবির মহানগর শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
গণমিছিলটি রাজশাহীর সাহেববাজার বড় মসজিদের সামনে থেকে শুরু হয়ে মহানগরীর মনিচত্বর ও আলুপট্টি মোড় প্রদক্ষিণ করে বড় মসজিদের সামনে গিয়ে এক পথসভায় মিলিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির ফাউন্ডেশন সম্পাদক আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম।
পথসভায় বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার গুম, খুন নির্যাতন ও নৈরাজ্য চালিয়ে এতগুলো বছর দেশ শাসন করেছে। তাই আর কোনো আধিপত্যবাদ ও মুজিববাদ ভারতের দালালকে এ দেশে স্থান দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেনি। বিরোধী মতকে দমন-পীড়ন এবং লুটপাট করে তারা ক্ষমতায় টিকেছিল। এ দেশে তাদের বিচার হতেই হবে। আর বিচারের আগে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে তারা রাজপথে নামার চেষ্টা করলে প্রতিহত করা হবে।
তারা আরও বলেন, আগামীতে রাজশাহীর মাটিতে কোনো ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের জায়গা হবে না। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ যেন কোনোভাবেই মাথাচাড়া দিয়ে বাংলার জমিনে অরাজকতা করতে না পারে সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। জুলাইয়ের গণহত্যা ৫ মাস পার হয়ে গেলেও এখনো খুনিদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। কালক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জুলাই-আগস্টের সব হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে হবে। এ সময় সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে দ্রুত সময়ের মধ্যে ছাত্র সংসদ নির্বাচনেরও দাবি জানানো হয়।
ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী মহানগর শাখার সেক্রেটারি ইমরান নাজিরের সঞ্চালনায় পথসভায় ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, ঠাকুরগাঁও শহর সভাপতি আমজাদ হোসেন, রাজশাহী জেলা পূর্ব শাখার সভাপতি রুবেল আলী, রাজশাহী জেলা পশ্চিমের সভাপতি ইলিয়াস আলী বক্তব্য দেন।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে