
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে মারধরের শিকার গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে।
গণঅধিকার পরিষদ জানিয়েছে, নুরুল হক নুর ১৮ দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও পরে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। চিকিৎসকরা তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। নুর চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যেতে ইচ্ছুক না হলেও চিকিৎসকের পরামর্শে পরিবার ও দলীয় সিদ্ধান্তে তাকে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) গণধিকার পরিষদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, দেশবাসীর কাছে নুরের দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া কামনা করছে গণঅধিকার পরিষদ।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের একপর্যায়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আইনশৃঙ্খলার বাহিনীর হাতে মারধরের শিকার হন নুরুল হক নুর। তাকে প্রথমে কাকরাইলে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আইসিইউতে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানায়। সরকারের পক্ষ থেকেও নিন্দা জানিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও প্রয়োজনে নুরকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর কথা জানানো হয়। গণঅধিকার পরিষদও তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর দাবি জানিয়ে আসছিল।
গণঅধিকার পরিষদের নেতারা বলেন, দেরিতে হলেও উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তার জন্য আমরা সরকারকে সাধুবাদ জানাই। তবে একই সঙ্গে বর্বরোচিত এ হামলার ২৪ দিন পেরিয়ে গেলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সরকারের গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করছি।
নুরের ওপর হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে তার দলের নেতারা বলেন, এ আক্রমণ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতা তথা দেশের গণতন্ত্রের জন্য অশনি সংকেত। তাই অবিলম্বে এ বর্বরোচিত হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিতে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে। তা না হলে দেশের ফ্যাসিবাদবিরোধী জনতাকে সঙ্গে নিয়ে গণঅধিকার পরিষদ রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দেবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে মারধরের শিকার গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে।
গণঅধিকার পরিষদ জানিয়েছে, নুরুল হক নুর ১৮ দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও পরে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। চিকিৎসকরা তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। নুর চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যেতে ইচ্ছুক না হলেও চিকিৎসকের পরামর্শে পরিবার ও দলীয় সিদ্ধান্তে তাকে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) গণধিকার পরিষদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, দেশবাসীর কাছে নুরের দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া কামনা করছে গণঅধিকার পরিষদ।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের একপর্যায়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আইনশৃঙ্খলার বাহিনীর হাতে মারধরের শিকার হন নুরুল হক নুর। তাকে প্রথমে কাকরাইলে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আইসিইউতে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানায়। সরকারের পক্ষ থেকেও নিন্দা জানিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও প্রয়োজনে নুরকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর কথা জানানো হয়। গণঅধিকার পরিষদও তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর দাবি জানিয়ে আসছিল।
গণঅধিকার পরিষদের নেতারা বলেন, দেরিতে হলেও উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তার জন্য আমরা সরকারকে সাধুবাদ জানাই। তবে একই সঙ্গে বর্বরোচিত এ হামলার ২৪ দিন পেরিয়ে গেলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সরকারের গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করছি।
নুরের ওপর হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে তার দলের নেতারা বলেন, এ আক্রমণ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতা তথা দেশের গণতন্ত্রের জন্য অশনি সংকেত। তাই অবিলম্বে এ বর্বরোচিত হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিতে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে। তা না হলে দেশের ফ্যাসিবাদবিরোধী জনতাকে সঙ্গে নিয়ে গণঅধিকার পরিষদ রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দেবে।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৫ ঘণ্টা আগে