প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাঝে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টিতে কোনো পন্থী নেই। জাতীয় পার্টিতে পন্থী একটাই, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি। আমরা সবাই এরশাদপন্থী।
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠায় বেগম রওশন এরশাদের অনেক অবদান ও ত্যাগ আছে। তিনি নির্বাচন করলে, আমরা তাকে সব ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করব। বেগম রওশন এরশাদ ও সাদ এরশাদ এখনো মনোনয়ন ফরম নেননি।
তিনি আরও বলেন, বেগম রওশন এরশাদ গতকালও আমাকে ফোন করেছিলেন, আজ হয়তো তারা মনোনয়ন ফরম নিতে পারেন। হরতাল ও অবরোধের কারণে আমাদের অনেক মনোনয়ন প্রত্যাশী ঢাকায় আসতে পারেনি, তাদের জন্য ফরম বিতরণের সময় একদিন (আজ) বাড়ানো হয়েছে। বেগম রওশন এরশাদের জন্য কোনো সময়ের বাধ্যবাধকতা নেই, তিনি যখন বলবেন তখনই মনোনয়ন ফরম দেয়া হবে। বেগম রওশন এরশাদ চাইলে, মনোনয়ন ফরম তার বাসায় পৌছে দেব। তিনি আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র।
এ সময় জাতীয় পার্টি মহাসচিব আরো জানান, প্রায় সকল আসনেই আমাদের একাধিক মনোনয়ন ফরম বিতরণ হয়েছে। প্রত্যাশিত প্রার্থীদের ইন্টারভিউ চলছে, আশা করছি, ২৭ নভেম্বর আমাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। কতদিন ধরে পার্টি করছেন এবং এলাকায় কতটা জনপ্রিয়তা আছে তা বিবেচনা করেই প্রার্থী মনোনয়ন দেয়া হবে। মনোনয়ন বোর্ডের মতামত বোর্ড সভাপতি ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি কে জানানো হবে, তিনি মনোনয়ন চূড়ান্ত করবেন। পার্টি চেয়ারম্যান ইচ্ছে করলে মনোনয়ন পরিবর্তন করতেও পারবেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে কেউ যদি কাজ করে অথবা দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেউ যদি প্রার্থী হয় তাকে আর পার্টিতে রাখা হবে না।
আজ বেলা ১১টা থেকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের সভাপতিত্বে মনোনয়ন বোর্ডে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা (মেয়র), প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম এমপি, অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া ও সৈয়দ দিদার বখত।
আগামীকাল বেলা ১১টা থেকে খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশিদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হবে।
জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাঝে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টিতে কোনো পন্থী নেই। জাতীয় পার্টিতে পন্থী একটাই, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি। আমরা সবাই এরশাদপন্থী।
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠায় বেগম রওশন এরশাদের অনেক অবদান ও ত্যাগ আছে। তিনি নির্বাচন করলে, আমরা তাকে সব ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করব। বেগম রওশন এরশাদ ও সাদ এরশাদ এখনো মনোনয়ন ফরম নেননি।
তিনি আরও বলেন, বেগম রওশন এরশাদ গতকালও আমাকে ফোন করেছিলেন, আজ হয়তো তারা মনোনয়ন ফরম নিতে পারেন। হরতাল ও অবরোধের কারণে আমাদের অনেক মনোনয়ন প্রত্যাশী ঢাকায় আসতে পারেনি, তাদের জন্য ফরম বিতরণের সময় একদিন (আজ) বাড়ানো হয়েছে। বেগম রওশন এরশাদের জন্য কোনো সময়ের বাধ্যবাধকতা নেই, তিনি যখন বলবেন তখনই মনোনয়ন ফরম দেয়া হবে। বেগম রওশন এরশাদ চাইলে, মনোনয়ন ফরম তার বাসায় পৌছে দেব। তিনি আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র।
এ সময় জাতীয় পার্টি মহাসচিব আরো জানান, প্রায় সকল আসনেই আমাদের একাধিক মনোনয়ন ফরম বিতরণ হয়েছে। প্রত্যাশিত প্রার্থীদের ইন্টারভিউ চলছে, আশা করছি, ২৭ নভেম্বর আমাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। কতদিন ধরে পার্টি করছেন এবং এলাকায় কতটা জনপ্রিয়তা আছে তা বিবেচনা করেই প্রার্থী মনোনয়ন দেয়া হবে। মনোনয়ন বোর্ডের মতামত বোর্ড সভাপতি ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি কে জানানো হবে, তিনি মনোনয়ন চূড়ান্ত করবেন। পার্টি চেয়ারম্যান ইচ্ছে করলে মনোনয়ন পরিবর্তন করতেও পারবেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে কেউ যদি কাজ করে অথবা দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেউ যদি প্রার্থী হয় তাকে আর পার্টিতে রাখা হবে না।
আজ বেলা ১১টা থেকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের সভাপতিত্বে মনোনয়ন বোর্ডে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা (মেয়র), প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম এমপি, অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া ও সৈয়দ দিদার বখত।
আগামীকাল বেলা ১১টা থেকে খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশিদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হবে।
দুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
১৪ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৫ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
২ দিন আগে