প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ভয় দেখিয়ে হামলা-মামলা, গুম, খুন, ক্রোসফায়ার করে এতদিন ত্রাসের রাজত্ব করেছে ফ্যাসিস্ট। আমাদের দেশের শ্রমিক ও মজুদদের ন্যায্য মুজুরি না দিয়ে তাদের সম্পদ লুট করেছে। রংপুরের সন্তান, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদ নিজের বুক পেতে গুলি নিয়ে জীবনের বিনিময়ে ফ্যাসিস্টদের ভয়ের রাজত্ব ভেঙে দিয়েছে।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে সাড়ে চারটায় রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করে বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার লক্ষ্যে গনসংলাপ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, আমাদের ছাত্র-শ্রমিকরা রক্ত দিয়ে একটা অভ্যুত্থান তৈরি করেছে আর সেই অভ্যুত্থানে দাঁড়িয়ে আছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই দেশকে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নিয়ে যাবার দায়িত্ব তাদের। এই অভ্যুত্থানকে ধ্বংস করার জন্য ফ্যাসিস্টের দেশি -বিদেশি দোসররা পায়তারা করছে। বিদেশি দোসরদের পা ধরে ভারতে অবস্থান করে দেশকে ধ্বংস করার পায়তারা করছে। বাংলাদেশ কখনো ওই ফ্যাসিস্টের সমর্থনে যাবে না।
আর কেউ যেন এদেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে না পারে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিচালনায় জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতন্ত্র কায়েম করতে হলে আমাদের দরকার নতুন বন্দোবস্ত, গনতন্ত্রিক সংবিধান, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিষ্ঠানগুলোর সংবিধান, আইনের সংস্কার, একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন। আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই, আমাদেরকে ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে, আরেকদিকে নতুন দেশ গড়ার বন্দোবস্ত গড়ায় রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দেশ পরিচালনা নিয়ে তিনি বলেন, আজকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যাকে আমরা সর্মথন করি তাদের আমলেও মানুষ কষ্ট আছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিরসন হয়নি। কৃষকের সারের দাম বেশি, হত্যাকাণ্ডগুলোর এখনো বিচার হয়নি, অনেক বিচার শুরুই হয়নি। জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বিচার আমাদের এই দেশের মাটিতে করতে হবে। ১৫ বছর যত ঘুম, হত্যা হয়েছে তার প্রতিটি বিচার করতে হবে এটিই হবে আগামীর নতুন বাংলাদেশের যাত্রার ভিত্তি। ফ্যাসিস্টদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার থাকে না। বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত ফ্যাসিস্টের বিচার হবে।
দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আর তাই আমাদের দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ১৫ বছরে এদেশের কৃষক, শ্রমিক,দিনমজুর, সরকারি -বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা কেউ ন্যায্য দাবি পাই নাই। দিনের পর দিন তারা প্রেসক্লাবে রোদে পুরে তাদের দাবি আদায় করতে পারে নাই। নানা শ্রেনী পেশার মানুষেরা ভিক্ষা চাওয়ার মত করে তাদের দাবি চেয়েছে দয়া করার কথা বলেছে তবুও দাম পায় নাই। আজকে জনগণ তাদের দাবি নিয়ে সামনে আসছে এই সরকারকে তাদের গুরত্ব দিতে হবে। তাদের দাবি মানতে হবে। আমরা যদি ঐকবদ্ধ থাকি তাহলে বাংলাদেশকে কেউ চোখ রাঙাতে পারবে না।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ভয় দেখিয়ে হামলা-মামলা, গুম, খুন, ক্রোসফায়ার করে এতদিন ত্রাসের রাজত্ব করেছে ফ্যাসিস্ট। আমাদের দেশের শ্রমিক ও মজুদদের ন্যায্য মুজুরি না দিয়ে তাদের সম্পদ লুট করেছে। রংপুরের সন্তান, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদ নিজের বুক পেতে গুলি নিয়ে জীবনের বিনিময়ে ফ্যাসিস্টদের ভয়ের রাজত্ব ভেঙে দিয়েছে।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে সাড়ে চারটায় রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করে বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার লক্ষ্যে গনসংলাপ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, আমাদের ছাত্র-শ্রমিকরা রক্ত দিয়ে একটা অভ্যুত্থান তৈরি করেছে আর সেই অভ্যুত্থানে দাঁড়িয়ে আছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই দেশকে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নিয়ে যাবার দায়িত্ব তাদের। এই অভ্যুত্থানকে ধ্বংস করার জন্য ফ্যাসিস্টের দেশি -বিদেশি দোসররা পায়তারা করছে। বিদেশি দোসরদের পা ধরে ভারতে অবস্থান করে দেশকে ধ্বংস করার পায়তারা করছে। বাংলাদেশ কখনো ওই ফ্যাসিস্টের সমর্থনে যাবে না।
আর কেউ যেন এদেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে না পারে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিচালনায় জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতন্ত্র কায়েম করতে হলে আমাদের দরকার নতুন বন্দোবস্ত, গনতন্ত্রিক সংবিধান, রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিষ্ঠানগুলোর সংবিধান, আইনের সংস্কার, একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন। আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই, আমাদেরকে ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে, আরেকদিকে নতুন দেশ গড়ার বন্দোবস্ত গড়ায় রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দেশ পরিচালনা নিয়ে তিনি বলেন, আজকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যাকে আমরা সর্মথন করি তাদের আমলেও মানুষ কষ্ট আছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিরসন হয়নি। কৃষকের সারের দাম বেশি, হত্যাকাণ্ডগুলোর এখনো বিচার হয়নি, অনেক বিচার শুরুই হয়নি। জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বিচার আমাদের এই দেশের মাটিতে করতে হবে। ১৫ বছর যত ঘুম, হত্যা হয়েছে তার প্রতিটি বিচার করতে হবে এটিই হবে আগামীর নতুন বাংলাদেশের যাত্রার ভিত্তি। ফ্যাসিস্টদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার থাকে না। বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত ফ্যাসিস্টের বিচার হবে।
দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আর তাই আমাদের দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ১৫ বছরে এদেশের কৃষক, শ্রমিক,দিনমজুর, সরকারি -বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা কেউ ন্যায্য দাবি পাই নাই। দিনের পর দিন তারা প্রেসক্লাবে রোদে পুরে তাদের দাবি আদায় করতে পারে নাই। নানা শ্রেনী পেশার মানুষেরা ভিক্ষা চাওয়ার মত করে তাদের দাবি চেয়েছে দয়া করার কথা বলেছে তবুও দাম পায় নাই। আজকে জনগণ তাদের দাবি নিয়ে সামনে আসছে এই সরকারকে তাদের গুরত্ব দিতে হবে। তাদের দাবি মানতে হবে। আমরা যদি ঐকবদ্ধ থাকি তাহলে বাংলাদেশকে কেউ চোখ রাঙাতে পারবে না।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১ দিন আগে