প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে কৌশল নিয়ে আলোচনা হলেও জোট নিয়ে আলোচনা হয়নি। সব সিটেই আমরা নির্বাচন করবো। নির্বাচন করতে এসেছি, ভোট থেকে চলে যাওয়ার জন্য আসিনি।
শনিবার রাজধানীর বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোনো জোট-মহাজোটের সুযোগ নাই। এসবে আস্থা ও বিশ্বাস নেই। ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে ফাইট করবো, একটা সিট ও প্রত্যাহার করবো না। কোনো প্রত্যাহারের সুযোগ নেই।
জাপা মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে বৈঠক করিনি। আগেও বলেছি, এখনও বলছি। নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি নিয়ে সময়ে সময়ে কথা বলেছি। আপনারা যেটা ইঙ্গিত দিলেন, সেটাও অনেক সময় হয়। সংসদীয় রাজনীতিতে অনেক সময় দেখা যায় স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার পদে তাদের আসনে নির্বাচন করেন না। ব্রিটিশ সংসদে এ ধরনের একটা নজির আছে। ভারতীয় সংসদসহ অনেক সংসদে দেখা যায়, অনেক বিজ্ঞ বিজ্ঞ লোক আছে, যেখানে উচ্চ ফোরাম বা দ্বিস্তর বিশিষ্ট সংসদ নেই। সেখানে দেখা যায় ভালো লোক যারা গুড পার্লামেন্টারিয়ান তাদের অনেক সময় ছাড় দেওয়া হয়। ঠিক এরকম একটা দৃষ্টিভঙ্গি থেকেও আমরাও ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে ভোটের সার্বিক বিষয়, কোনো পার্লামেন্টারিয়ান আসতে পারে তাহলে ভালো হয়, সেই সব সুযোগ আছে কিনা তা নিয়ে আলোচনা যে হয় নাই তা নয়, হয়েছে। কোনো নির্দিষ্টভাবে আলোচনা হয় নাই। আসনের বিষয়টা খুব বেশি মুখ্য না। সব আলাপ তো বলা যাবে না, আরও আলাপ হবে।
ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা ও তার বিষয়বস্তু নিয়ে জানতে চাইলে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ৭ তারিখ আগ পর্যন্ত ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে ভোটের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। কাল হয়েছে, আজকেও হবে। এর পরেও হবে। ১৮ তারিখ প্রতীক বরাদ্দ তার পরেও হবে। আমরা দৃষ্টান্ত রাখতে চাই, ভোটে আমরা প্রতিদ্বন্দিতা করবো, কিন্তু ভোটকে সুষ্ঠু করার জন্য দু’দলই প্রয়োজনে আমরা মাঝে মাঝে বসবো।
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে কৌশল নিয়ে আলোচনা হলেও জোট নিয়ে আলোচনা হয়নি। সব সিটেই আমরা নির্বাচন করবো। নির্বাচন করতে এসেছি, ভোট থেকে চলে যাওয়ার জন্য আসিনি।
শনিবার রাজধানীর বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোনো জোট-মহাজোটের সুযোগ নাই। এসবে আস্থা ও বিশ্বাস নেই। ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে ফাইট করবো, একটা সিট ও প্রত্যাহার করবো না। কোনো প্রত্যাহারের সুযোগ নেই।
জাপা মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে বৈঠক করিনি। আগেও বলেছি, এখনও বলছি। নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি নিয়ে সময়ে সময়ে কথা বলেছি। আপনারা যেটা ইঙ্গিত দিলেন, সেটাও অনেক সময় হয়। সংসদীয় রাজনীতিতে অনেক সময় দেখা যায় স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার পদে তাদের আসনে নির্বাচন করেন না। ব্রিটিশ সংসদে এ ধরনের একটা নজির আছে। ভারতীয় সংসদসহ অনেক সংসদে দেখা যায়, অনেক বিজ্ঞ বিজ্ঞ লোক আছে, যেখানে উচ্চ ফোরাম বা দ্বিস্তর বিশিষ্ট সংসদ নেই। সেখানে দেখা যায় ভালো লোক যারা গুড পার্লামেন্টারিয়ান তাদের অনেক সময় ছাড় দেওয়া হয়। ঠিক এরকম একটা দৃষ্টিভঙ্গি থেকেও আমরাও ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে ভোটের সার্বিক বিষয়, কোনো পার্লামেন্টারিয়ান আসতে পারে তাহলে ভালো হয়, সেই সব সুযোগ আছে কিনা তা নিয়ে আলোচনা যে হয় নাই তা নয়, হয়েছে। কোনো নির্দিষ্টভাবে আলোচনা হয় নাই। আসনের বিষয়টা খুব বেশি মুখ্য না। সব আলাপ তো বলা যাবে না, আরও আলাপ হবে।
ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা ও তার বিষয়বস্তু নিয়ে জানতে চাইলে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ৭ তারিখ আগ পর্যন্ত ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে ভোটের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। কাল হয়েছে, আজকেও হবে। এর পরেও হবে। ১৮ তারিখ প্রতীক বরাদ্দ তার পরেও হবে। আমরা দৃষ্টান্ত রাখতে চাই, ভোটে আমরা প্রতিদ্বন্দিতা করবো, কিন্তু ভোটকে সুষ্ঠু করার জন্য দু’দলই প্রয়োজনে আমরা মাঝে মাঝে বসবো।
দুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
১৪ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৫ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
২ দিন আগে