প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
দলটির সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার শনিবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বলেন, ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গত ৩ এপ্রিল ভারতের লোকসভায় পাস করা বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা, মালিকানা ও অধিকার হরণে বিজেপি সরকারের সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টার আরেকটি ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত। এই আইনের মাধ্যমে মুসলিমদের দান করা মসজিদ, মাদরাসা, কবরস্থান ও আশ্রয়কেন্দ্রের মতো ধর্মীয় সম্পদগুলোতে সরকারি হস্তক্ষেপ ও দখলের পথ তৈরি করা হয়েছে।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সংশোধনী বিলে ওয়াকফ বোর্ড ও কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলে অমুসলিম ২ জন সদস্য রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফলে ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা অনেকটাই খর্ব হয়ে যাবে, যা মুসলমানদের জন্য চরম উদ্বেগের বিষয়। এর মাধ্যমে মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নগ্ন হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা বাড়বে। আমরা মনে করি, রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্যেই এই বিল পাস করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে ভারতে ২৫ কোটির বেশি মুসলমানের বসবাস। ভারতে হাজার বছরের পুরোনো মসজিদ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নানা কূটকৌশলে ধ্বংস করা হচ্ছে। মুসলমানদের অন্যতম শরীয়তের বিধান ‘তিন তালাক’ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। লাভ ম্যারিজের নামে ধর্মান্তর প্রক্রিয়াকে সীমিত করা হয়েছে। গরুর গোশত রাখার অযুহাতে মুসলমানদের প্রায়ই পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। মুসলমানদের ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হচ্ছে। ভারতের বিজিপি সরকারের এসব কর্মকাণ্ডই প্রমাণ করা তারা চরম মুসলিম বিদ্বেষী।
আমরা ভারতের বিজিপি সরকারকে এসব মুসলিম বিদ্বেষী অপতৎপরতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আশা প্রকাশ করছি যে, তারা ভারতের মুসলমানদের জীবন, সহায়-সম্পত্তিসহ সব স্বার্থরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের নিরাপত্তা বিধানে সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে।
ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
দলটির সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার শনিবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বলেন, ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গত ৩ এপ্রিল ভারতের লোকসভায় পাস করা বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা, মালিকানা ও অধিকার হরণে বিজেপি সরকারের সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টার আরেকটি ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত। এই আইনের মাধ্যমে মুসলিমদের দান করা মসজিদ, মাদরাসা, কবরস্থান ও আশ্রয়কেন্দ্রের মতো ধর্মীয় সম্পদগুলোতে সরকারি হস্তক্ষেপ ও দখলের পথ তৈরি করা হয়েছে।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সংশোধনী বিলে ওয়াকফ বোর্ড ও কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলে অমুসলিম ২ জন সদস্য রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফলে ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা অনেকটাই খর্ব হয়ে যাবে, যা মুসলমানদের জন্য চরম উদ্বেগের বিষয়। এর মাধ্যমে মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নগ্ন হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা বাড়বে। আমরা মনে করি, রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্যেই এই বিল পাস করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে ভারতে ২৫ কোটির বেশি মুসলমানের বসবাস। ভারতে হাজার বছরের পুরোনো মসজিদ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নানা কূটকৌশলে ধ্বংস করা হচ্ছে। মুসলমানদের অন্যতম শরীয়তের বিধান ‘তিন তালাক’ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। লাভ ম্যারিজের নামে ধর্মান্তর প্রক্রিয়াকে সীমিত করা হয়েছে। গরুর গোশত রাখার অযুহাতে মুসলমানদের প্রায়ই পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। মুসলমানদের ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হচ্ছে। ভারতের বিজিপি সরকারের এসব কর্মকাণ্ডই প্রমাণ করা তারা চরম মুসলিম বিদ্বেষী।
আমরা ভারতের বিজিপি সরকারকে এসব মুসলিম বিদ্বেষী অপতৎপরতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আশা প্রকাশ করছি যে, তারা ভারতের মুসলমানদের জীবন, সহায়-সম্পত্তিসহ সব স্বার্থরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের নিরাপত্তা বিধানে সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১৩ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে