প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, জাতীয় পার্টি জনবন্ধু জিএম কাদেরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। জাতীয় পার্টিতে কোনো দ্বিধা-দ্বন্দ নেই। জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ আছে। আমাদের সম্মানিত প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ গতকালও আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ফোন করেছিলেন। তিনি তার পুত্র সাদ এরশাদ এবং ডা. কে আর ইসলামের জন্য তিনটি মনোনয়ন ফরম চেয়েছেন।
শনিবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে বরিশাল, খুলনা ও সিলেট বিভাগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণের মাঝে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টি মহাসচিব বলেন, আমরা তিন শ আসনেই লাঙ্গল নিয়ে নির্বাচন করব। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নিজস্ব কৌশল থাকে। আমরা আমাদের নিজস্ব কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। যারা দলে দীর্ঘদিন পার্টিতে অবদান রেখেছেন, এলাকায় তার জনপ্রিয়তা, দেশ ও মানুষের প্রতি তার কতটুকু দরদ আছে এসব বিবেচনা করেই আমরা মনোনয়ন চূড়ান্ত করব। আমাদের মনোনয়ন প্রত্যাশিরা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আমরা চাই সাধারণ ভোটাররা যেন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আজ বরিশাল, খুলনা ও সিলেট বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হয়েছে। আগামীকাল ঢাকা, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হবে। আশা করছি, ২৭ নভেম্বর আমাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে পারব। আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ হয়েছে। তবে বিভিন্ন কারণে যারা ফরম তুলতে পারেননি, তারা পার্টি চেয়ারম্যানের অনুমতি সাপেক্ষে মনোনয়ন ফরম তুলতে পারছেন।
এর আগে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা এবং জাতীয় পার্টি মনোনয়ন বোর্ড সভাপতি গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের সভাপতিত্বে খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ শুরু হয়।
মনোনয়ন বোর্ডের সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা (মেয়র), প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম এমপি, অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি, অ্যাডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, সৈয়দ দিদার বখত।
জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, জাতীয় পার্টি জনবন্ধু জিএম কাদেরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। জাতীয় পার্টিতে কোনো দ্বিধা-দ্বন্দ নেই। জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ আছে। আমাদের সম্মানিত প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ গতকালও আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ফোন করেছিলেন। তিনি তার পুত্র সাদ এরশাদ এবং ডা. কে আর ইসলামের জন্য তিনটি মনোনয়ন ফরম চেয়েছেন।
শনিবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে বরিশাল, খুলনা ও সিলেট বিভাগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণের মাঝে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টি মহাসচিব বলেন, আমরা তিন শ আসনেই লাঙ্গল নিয়ে নির্বাচন করব। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নিজস্ব কৌশল থাকে। আমরা আমাদের নিজস্ব কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। যারা দলে দীর্ঘদিন পার্টিতে অবদান রেখেছেন, এলাকায় তার জনপ্রিয়তা, দেশ ও মানুষের প্রতি তার কতটুকু দরদ আছে এসব বিবেচনা করেই আমরা মনোনয়ন চূড়ান্ত করব। আমাদের মনোনয়ন প্রত্যাশিরা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আমরা চাই সাধারণ ভোটাররা যেন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আজ বরিশাল, খুলনা ও সিলেট বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হয়েছে। আগামীকাল ঢাকা, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হবে। আশা করছি, ২৭ নভেম্বর আমাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে পারব। আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ হয়েছে। তবে বিভিন্ন কারণে যারা ফরম তুলতে পারেননি, তারা পার্টি চেয়ারম্যানের অনুমতি সাপেক্ষে মনোনয়ন ফরম তুলতে পারছেন।
এর আগে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা এবং জাতীয় পার্টি মনোনয়ন বোর্ড সভাপতি গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের সভাপতিত্বে খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ শুরু হয়।
মনোনয়ন বোর্ডের সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা (মেয়র), প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম এমপি, অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি, অ্যাডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, সৈয়দ দিদার বখত।
দুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
১৪ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৫ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
২ দিন আগে