প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিরত অবস্থায় কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
ঢাকা বিভাগের কারা উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন্স) মো. জাহাঙ্গীর কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড থেকে খালাস পান জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম। গণহত্যা, হত্যা, অপহরণ ও নির্যাতনের ছয় ঘটনায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় গতকাল মঙ্গলবার বাতিল করে দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির বেঞ্চ সর্বসম্মতিক্রমে এই রায় দেন। ছয় বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আজহারের আপিল শুনে এ রায় দেওয়া হয়। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিলে এই প্রথম কেউ খালাস পেলেন।
গত বছরের আগস্টে সরকার পরিবর্তনের পর আজহারুল মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফা আপিল করেন। প্রথম দফায় ২০১৯ সালে তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রেখেছিলেন তৎকালীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। আজহারুলের খালাসের রায় ঘোষণার পরপরই গতকাল দুপুরে আপিল বিভাগ থেকে বিচারপতিদের স্বাক্ষর শেষে সংক্ষিপ্ত রায় প্রকাশ করা হয়। এরপর বিধি অনুযায়ী তাঁর মুক্তির বিষয়ে আদেশ জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আজহারুল রাজধানীর শাহবাগের বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে কয়েক মাস ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন জামায়াতে ইসলামীর তখনকার এই সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিরত অবস্থায় কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
ঢাকা বিভাগের কারা উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন্স) মো. জাহাঙ্গীর কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড থেকে খালাস পান জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম। গণহত্যা, হত্যা, অপহরণ ও নির্যাতনের ছয় ঘটনায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় গতকাল মঙ্গলবার বাতিল করে দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির বেঞ্চ সর্বসম্মতিক্রমে এই রায় দেন। ছয় বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আজহারের আপিল শুনে এ রায় দেওয়া হয়। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিলে এই প্রথম কেউ খালাস পেলেন।
গত বছরের আগস্টে সরকার পরিবর্তনের পর আজহারুল মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফা আপিল করেন। প্রথম দফায় ২০১৯ সালে তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রেখেছিলেন তৎকালীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। আজহারুলের খালাসের রায় ঘোষণার পরপরই গতকাল দুপুরে আপিল বিভাগ থেকে বিচারপতিদের স্বাক্ষর শেষে সংক্ষিপ্ত রায় প্রকাশ করা হয়। এরপর বিধি অনুযায়ী তাঁর মুক্তির বিষয়ে আদেশ জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আজহারুল রাজধানীর শাহবাগের বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে কয়েক মাস ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন জামায়াতে ইসলামীর তখনকার এই সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল।
জাপানকে বাংলাদেশের বন্ধু আখ্যা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘একজন ভালো বন্ধু কঠিন সময়ে পাশে দাঁড়ায় এবং জাপান সেই বন্ধু। আমি এখানে এসেছি আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করতে। আমাদের কাজ হলো অসম্ভবকে সম্ভব করা এবং আপনারা আমাদের সঙ্গী ও বন্ধু। এটি বাস্তবে রূপ দিন।’
৪ ঘণ্টা আগেমির্জা আব্বাস বলেন, জাপানে বসে বিএনপি সম্পর্কে বদনাম করছেন? আপনার লজ্জাও করেনি বিদেশে বসে বিএনপির নামে বদনাম করতে? তিনি বলেছেন, একটি দল নির্বাচন চায় না। আমরা বলতে চাই, আসলে একটি লোক নির্বাচন চান না। তিনি ড. ইউনূস।
৪ ঘণ্টা আগেশুক্রবার (৩০ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় বিএনপির নেতাকর্মীরা শেরেবাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণে যান। সকাল থেকে বৃষ্টি থাকলেও তা উপেক্ষা করেই রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে সেখানে সমবেত হতে থাকেন অসংখ্য নেতাকর্মী। বুকে কালো ব্যাজ পরে ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া, লও লও লও সালাম’,
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় ৬ সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) টোকিওতে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রীর দফরে পৌঁছেলে ড. ইউনূসকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগে