
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ডাকাতি, ধর্ষণ, ছিনতাই, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, খুনসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে গণফোরাম।
দলটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শক্ত হাতে অপরাধীদের দমনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ। বরং আগের মতোই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিশ্চুপ, মানুষ আতঙ্কিত। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতি হয়েছে যে রাস্তাঘাট, এমনকি নিজের ঘরেও মানুষ নিরাপদ নয়।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গণফোরামের শীর্ষ দুই নেতা এ কথা বলেন। দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু এ বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন।
বিবৃতিতে গণফোরাম নেতারা বলেন, ধর্মীয় উসকানিতে মানুষের মধ্যে ঐক্য বিনষ্টের অপচেষ্টা চলছে। একের পর এক ঘটনা ঘটেই চলছে। কিন্তু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণফোরাম নেতারা আরও বলেন, সারা দেশে চাঁদাবাজি, জবরদখল, মামলা বাণিজ্যসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। এর দায় বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এড়াতে পারে না।
বিবৃতিতে অবিলম্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পূর্ণরুদ্ধারে কার্যকর পদপেক্ষ নিতে সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর প্রতি জোর দাবি জানান গণফোরাম সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

ডাকাতি, ধর্ষণ, ছিনতাই, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, খুনসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে গণফোরাম।
দলটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শক্ত হাতে অপরাধীদের দমনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ। বরং আগের মতোই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিশ্চুপ, মানুষ আতঙ্কিত। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতি হয়েছে যে রাস্তাঘাট, এমনকি নিজের ঘরেও মানুষ নিরাপদ নয়।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গণফোরামের শীর্ষ দুই নেতা এ কথা বলেন। দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু এ বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন।
বিবৃতিতে গণফোরাম নেতারা বলেন, ধর্মীয় উসকানিতে মানুষের মধ্যে ঐক্য বিনষ্টের অপচেষ্টা চলছে। একের পর এক ঘটনা ঘটেই চলছে। কিন্তু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণফোরাম নেতারা আরও বলেন, সারা দেশে চাঁদাবাজি, জবরদখল, মামলা বাণিজ্যসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। এর দায় বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এড়াতে পারে না।
বিবৃতিতে অবিলম্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পূর্ণরুদ্ধারে কার্যকর পদপেক্ষ নিতে সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর প্রতি জোর দাবি জানান গণফোরাম সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

এ সময় তিনি জানান, এনসিপির হয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১০১১ জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ভোটে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আগে নিজেদের মধ্যেই লড়তে হচ্ছে বিএনপিকে। কেন্দ্র বলছে, দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার সময় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ‘আপত্তি’ আমলে নেওয়া হবে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে বিএনপিকে সতর্ক থাকতে বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। দেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারদের উৎখাত করেছে। নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী, কর্তৃত্ববাদী, স্বৈরাচারী শাসন আমরা দেখতে চাই না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বারবার নানা আশঙ্কার জন্ম দিচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
আমির খসরু বলেন, আপনারা জানেন নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ নির্বাচনে তাদের জেতার কোনো সুযোগ নেই। তারা বিগত দিনেও পরাজিত শক্তি ছিল, এখনো পরাজিত শক্তি, ভবিষ্যতেও তারা পরাজিত শক্তি থাকবে। সুতরাং তারা নির্বাচন চায় না, তারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস
১৯ ঘণ্টা আগে