প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের জের ধরে সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের প্রশ্ন রেখেছেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি?
শনিবার দুপুরে বনানী কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।
তিনি বলেন, আমাদের কিছু কাজ-কর্মে সরকারি কিছু মন্ত্রীদের বক্তব্য-বিবৃতিতে; উনাদের আমি শ্রদ্ধা করি, অনেককেই শিক্ষিত মানুষ। হঠাৎ করে আমাদের মনে হয়, আমরা মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে চলে যাচ্ছি কি না? আইনমন্ত্রী হঠাৎ সেদিন একটা কথা বললেন যে, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে প্রায় ১০৭ বার সময় নেওয়া হয়েছে, ১২ বছর চলে গেছে। তারপরও উনি বলছেন, আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। উনার যুক্তি লাগলে দিতে হবে, সঠিক তদন্ত করতে হবে। এই কথাটাকে আমি এভাবে দেখেছি যে, মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভালো-মন্দ নির্ধারিত পেশিশক্তির মাধ্যমে। মানে জোর যার, মুল্লুক তার। (আইনমন্ত্রীর) কথাটা আমার কাছে অনেকটা ওই রকম মনে হয়েছে।
কেননা, মধ্যযুগীয় সমাজ থেকে বর্তমান সমাজে পরিবর্তন হচ্ছে পেশীশক্তি ভালো-মন্দ নির্ধারণ করবে না। জোর যার, মুল্লুক তার নয়। জ্ঞান ও যুক্তি; তর্ক হবে, যে যুক্তি দিতে পারবে, জ্ঞানের কথা বলতে পারবে, আমরা সেটা গ্রহণ করব, বলেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, বলা আছে জাস্টিস ডিলেইড ইন জাস্টিস ডিনাইড। কাজেই আরও ৫০ বছর যদি বিলম্বিত হয়, তাহলে তো এটা বিচারহীনতা হলো। সমাজকে কি আমরা বিচারহীনতা উপহার দিতে চাচ্ছি, প্রশ্ন রাখেন তিনি।
দায়-দায়িত্ব কার প্রশ্ন রেখে জি এম কাদের আরও বলেন, আমরা তো ন্যায়বিচারভিত্তিক একটি সমাজ গঠন করার জন্য এই দেশ গঠন করেছি। দায়-দায়িত্ব তো সরকারের ছিল। সাগর-রুনির সন্তান, আত্মীয়, সমাজের দাবি আছে আমি এটার বিচার চাই এবং আমার বিচার চাওয়ার দাবিটা সঠিক দাবি। আপনি দেবেন জন্য আপনি সরকারে আছেন। যদি না দিতে পারেন, আপনি সরকার থেকে চলে যাবেন—আরেকজন যে দিতে পারবে তারাই আসবে।
সেখানে জবাবদিহিতা; আপনার ব্যর্থতা, আপনি কী করছেন? গায়ের জোরে, আমি পাওয়ারে আছি, আমি যা বলবো তাই মানতে হবে, তাই লিখতে হবে, আমি বলে দিলাম আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা কোথায় আপনার, বলেন তিনি।
এ সময় তিনি আইনমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজের দিকে চলে যাচ্ছি?
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের জের ধরে সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের প্রশ্ন রেখেছেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি?
শনিবার দুপুরে বনানী কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।
তিনি বলেন, আমাদের কিছু কাজ-কর্মে সরকারি কিছু মন্ত্রীদের বক্তব্য-বিবৃতিতে; উনাদের আমি শ্রদ্ধা করি, অনেককেই শিক্ষিত মানুষ। হঠাৎ করে আমাদের মনে হয়, আমরা মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে চলে যাচ্ছি কি না? আইনমন্ত্রী হঠাৎ সেদিন একটা কথা বললেন যে, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে প্রায় ১০৭ বার সময় নেওয়া হয়েছে, ১২ বছর চলে গেছে। তারপরও উনি বলছেন, আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। উনার যুক্তি লাগলে দিতে হবে, সঠিক তদন্ত করতে হবে। এই কথাটাকে আমি এভাবে দেখেছি যে, মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভালো-মন্দ নির্ধারিত পেশিশক্তির মাধ্যমে। মানে জোর যার, মুল্লুক তার। (আইনমন্ত্রীর) কথাটা আমার কাছে অনেকটা ওই রকম মনে হয়েছে।
কেননা, মধ্যযুগীয় সমাজ থেকে বর্তমান সমাজে পরিবর্তন হচ্ছে পেশীশক্তি ভালো-মন্দ নির্ধারণ করবে না। জোর যার, মুল্লুক তার নয়। জ্ঞান ও যুক্তি; তর্ক হবে, যে যুক্তি দিতে পারবে, জ্ঞানের কথা বলতে পারবে, আমরা সেটা গ্রহণ করব, বলেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, বলা আছে জাস্টিস ডিলেইড ইন জাস্টিস ডিনাইড। কাজেই আরও ৫০ বছর যদি বিলম্বিত হয়, তাহলে তো এটা বিচারহীনতা হলো। সমাজকে কি আমরা বিচারহীনতা উপহার দিতে চাচ্ছি, প্রশ্ন রাখেন তিনি।
দায়-দায়িত্ব কার প্রশ্ন রেখে জি এম কাদের আরও বলেন, আমরা তো ন্যায়বিচারভিত্তিক একটি সমাজ গঠন করার জন্য এই দেশ গঠন করেছি। দায়-দায়িত্ব তো সরকারের ছিল। সাগর-রুনির সন্তান, আত্মীয়, সমাজের দাবি আছে আমি এটার বিচার চাই এবং আমার বিচার চাওয়ার দাবিটা সঠিক দাবি। আপনি দেবেন জন্য আপনি সরকারে আছেন। যদি না দিতে পারেন, আপনি সরকার থেকে চলে যাবেন—আরেকজন যে দিতে পারবে তারাই আসবে।
সেখানে জবাবদিহিতা; আপনার ব্যর্থতা, আপনি কী করছেন? গায়ের জোরে, আমি পাওয়ারে আছি, আমি যা বলবো তাই মানতে হবে, তাই লিখতে হবে, আমি বলে দিলাম আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা কোথায় আপনার, বলেন তিনি।
এ সময় তিনি আইনমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজের দিকে চলে যাচ্ছি?
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের জের ধরে সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের প্রশ্ন রেখেছেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি?
শনিবার দুপুরে বনানী কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।
তিনি বলেন, আমাদের কিছু কাজ-কর্মে সরকারি কিছু মন্ত্রীদের বক্তব্য-বিবৃতিতে; উনাদের আমি শ্রদ্ধা করি, অনেককেই শিক্ষিত মানুষ। হঠাৎ করে আমাদের মনে হয়, আমরা মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে চলে যাচ্ছি কি না? আইনমন্ত্রী হঠাৎ সেদিন একটা কথা বললেন যে, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে প্রায় ১০৭ বার সময় নেওয়া হয়েছে, ১২ বছর চলে গেছে। তারপরও উনি বলছেন, আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। উনার যুক্তি লাগলে দিতে হবে, সঠিক তদন্ত করতে হবে। এই কথাটাকে আমি এভাবে দেখেছি যে, মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভালো-মন্দ নির্ধারিত পেশিশক্তির মাধ্যমে। মানে জোর যার, মুল্লুক তার। (আইনমন্ত্রীর) কথাটা আমার কাছে অনেকটা ওই রকম মনে হয়েছে।
কেননা, মধ্যযুগীয় সমাজ থেকে বর্তমান সমাজে পরিবর্তন হচ্ছে পেশীশক্তি ভালো-মন্দ নির্ধারণ করবে না। জোর যার, মুল্লুক তার নয়। জ্ঞান ও যুক্তি; তর্ক হবে, যে যুক্তি দিতে পারবে, জ্ঞানের কথা বলতে পারবে, আমরা সেটা গ্রহণ করব, বলেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, বলা আছে জাস্টিস ডিলেইড ইন জাস্টিস ডিনাইড। কাজেই আরও ৫০ বছর যদি বিলম্বিত হয়, তাহলে তো এটা বিচারহীনতা হলো। সমাজকে কি আমরা বিচারহীনতা উপহার দিতে চাচ্ছি, প্রশ্ন রাখেন তিনি।
দায়-দায়িত্ব কার প্রশ্ন রেখে জি এম কাদের আরও বলেন, আমরা তো ন্যায়বিচারভিত্তিক একটি সমাজ গঠন করার জন্য এই দেশ গঠন করেছি। দায়-দায়িত্ব তো সরকারের ছিল। সাগর-রুনির সন্তান, আত্মীয়, সমাজের দাবি আছে আমি এটার বিচার চাই এবং আমার বিচার চাওয়ার দাবিটা সঠিক দাবি। আপনি দেবেন জন্য আপনি সরকারে আছেন। যদি না দিতে পারেন, আপনি সরকার থেকে চলে যাবেন—আরেকজন যে দিতে পারবে তারাই আসবে।
সেখানে জবাবদিহিতা; আপনার ব্যর্থতা, আপনি কী করছেন? গায়ের জোরে, আমি পাওয়ারে আছি, আমি যা বলবো তাই মানতে হবে, তাই লিখতে হবে, আমি বলে দিলাম আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা কোথায় আপনার, বলেন তিনি।
এ সময় তিনি আইনমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজের দিকে চলে যাচ্ছি?
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের জের ধরে সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের প্রশ্ন রেখেছেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি?
শনিবার দুপুরে বনানী কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।
তিনি বলেন, আমাদের কিছু কাজ-কর্মে সরকারি কিছু মন্ত্রীদের বক্তব্য-বিবৃতিতে; উনাদের আমি শ্রদ্ধা করি, অনেককেই শিক্ষিত মানুষ। হঠাৎ করে আমাদের মনে হয়, আমরা মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার দিকে চলে যাচ্ছি কি না? আইনমন্ত্রী হঠাৎ সেদিন একটা কথা বললেন যে, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে প্রায় ১০৭ বার সময় নেওয়া হয়েছে, ১২ বছর চলে গেছে। তারপরও উনি বলছেন, আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। উনার যুক্তি লাগলে দিতে হবে, সঠিক তদন্ত করতে হবে। এই কথাটাকে আমি এভাবে দেখেছি যে, মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থায় ভালো-মন্দ নির্ধারিত পেশিশক্তির মাধ্যমে। মানে জোর যার, মুল্লুক তার। (আইনমন্ত্রীর) কথাটা আমার কাছে অনেকটা ওই রকম মনে হয়েছে।
কেননা, মধ্যযুগীয় সমাজ থেকে বর্তমান সমাজে পরিবর্তন হচ্ছে পেশীশক্তি ভালো-মন্দ নির্ধারণ করবে না। জোর যার, মুল্লুক তার নয়। জ্ঞান ও যুক্তি; তর্ক হবে, যে যুক্তি দিতে পারবে, জ্ঞানের কথা বলতে পারবে, আমরা সেটা গ্রহণ করব, বলেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, বলা আছে জাস্টিস ডিলেইড ইন জাস্টিস ডিনাইড। কাজেই আরও ৫০ বছর যদি বিলম্বিত হয়, তাহলে তো এটা বিচারহীনতা হলো। সমাজকে কি আমরা বিচারহীনতা উপহার দিতে চাচ্ছি, প্রশ্ন রাখেন তিনি।
দায়-দায়িত্ব কার প্রশ্ন রেখে জি এম কাদের আরও বলেন, আমরা তো ন্যায়বিচারভিত্তিক একটি সমাজ গঠন করার জন্য এই দেশ গঠন করেছি। দায়-দায়িত্ব তো সরকারের ছিল। সাগর-রুনির সন্তান, আত্মীয়, সমাজের দাবি আছে আমি এটার বিচার চাই এবং আমার বিচার চাওয়ার দাবিটা সঠিক দাবি। আপনি দেবেন জন্য আপনি সরকারে আছেন। যদি না দিতে পারেন, আপনি সরকার থেকে চলে যাবেন—আরেকজন যে দিতে পারবে তারাই আসবে।
সেখানে জবাবদিহিতা; আপনার ব্যর্থতা, আপনি কী করছেন? গায়ের জোরে, আমি পাওয়ারে আছি, আমি যা বলবো তাই মানতে হবে, তাই লিখতে হবে, আমি বলে দিলাম আরও ৫০ বছর লাগলে দিতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা কোথায় আপনার, বলেন তিনি।
এ সময় তিনি আইনমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, আমরা কি মধ্যযুগীয় সমাজের দিকে চলে যাচ্ছি?
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে