প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি। শনিবার দুপুর ২টায় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টুর সভাপতিত্বে তার নিজ কার্যালয়ে দল দুটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
দল দুটির নেতারা বলছেন, জনআকাঙ্ক্ষা ও গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত উপেক্ষা করে ক্ষমতাসীন সরকারের ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র মোতাবেক পুতুল নির্বাচন কমিশন তথাকথিত তফসিল ঘোষণা করে দেশকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছে। ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচন ও ২০১৮ সালের নিশিরাতের ভোট ডাকাতির নির্বাচনের যেভাবে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে পুনরায় জনগণের অধিকার ছিনতাইয়ের নীল নকশা তৈরি করেছে এই ফ্যাসিবাদী সরকার।
তারা আরও বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের ওপর গায়েবি মামলা, হামলা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো এবং দ্রুত রায়ে সাজা প্রদান করছে যে নিপীড়ক সরকার, সেই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রশ্নই আসে না। জোর জবরদস্তির কোনো নির্বাচনে এ দেশের জনগণ অংশগ্রহণ করবে না। যেসকল দল বা জোট জনবিরোধী এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করবে তারাও দেশের জনগণের নিকট বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।
গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি জনগণের দাবি বাস্তবায়নে এই অবৈধ তফসিল বাতিল, সংসদ বিলুপ্তিকরণ এবং শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে গণ আন্দোলন অব্যাহত রাখবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আবদুল কাদের।
বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী, কো-চেয়ারম্যান পারভীন নাসের খান ভাসানী ও মহাসচিব মো. আবদুল কাদের।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি। শনিবার দুপুর ২টায় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টুর সভাপতিত্বে তার নিজ কার্যালয়ে দল দুটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
দল দুটির নেতারা বলছেন, জনআকাঙ্ক্ষা ও গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত উপেক্ষা করে ক্ষমতাসীন সরকারের ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র মোতাবেক পুতুল নির্বাচন কমিশন তথাকথিত তফসিল ঘোষণা করে দেশকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছে। ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচন ও ২০১৮ সালের নিশিরাতের ভোট ডাকাতির নির্বাচনের যেভাবে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে পুনরায় জনগণের অধিকার ছিনতাইয়ের নীল নকশা তৈরি করেছে এই ফ্যাসিবাদী সরকার।
তারা আরও বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের ওপর গায়েবি মামলা, হামলা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো এবং দ্রুত রায়ে সাজা প্রদান করছে যে নিপীড়ক সরকার, সেই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রশ্নই আসে না। জোর জবরদস্তির কোনো নির্বাচনে এ দেশের জনগণ অংশগ্রহণ করবে না। যেসকল দল বা জোট জনবিরোধী এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করবে তারাও দেশের জনগণের নিকট বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।
গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি জনগণের দাবি বাস্তবায়নে এই অবৈধ তফসিল বাতিল, সংসদ বিলুপ্তিকরণ এবং শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে গণ আন্দোলন অব্যাহত রাখবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আবদুল কাদের।
বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী, কো-চেয়ারম্যান পারভীন নাসের খান ভাসানী ও মহাসচিব মো. আবদুল কাদের।
দুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
১৪ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৫ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
২ দিন আগে