প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিচার ও বিচারের আগ পর্যন্ত দলটির কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা দেওয়াসহ দলটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণার বিষয়ে একমত হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
বুধবার (৯ এপ্রিল) হেফাজতে ইসলামের উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এই ঐকমত্যে পৌঁছেছে দল দুটি। এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এ দিন সকাল ১১টায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
এনসিপি থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে হেফাজতের প্রতিনিধি দল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল সভায় অংশগ্রহণ করে। মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগের বিচার, সংস্কার ও ফ্যাসিবাদী আমলে বিরোধী রাজনৈতিক দল-মতগুলোর বিপক্ষে দায়ের করা মামলা নিয়ে আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগের বিচার প্রশ্নে চারটি বিষয়ে একমত হয় হেফাজত ও এনসিপি। এগুলো হলো—
গণহত্যার দায়ে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে;
বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল এবং রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা দিতে হবে;
নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের বিচারের পদক্ষেপ দৃশ্যমান করতে হবে; এবং
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
এ ছাড়া মতবিনিময় সভায় সমসাময়িক রাজনৈতিক ও চলমান সংস্কার বিষয়ে আলোচনা হয়। ফ্যাসিবাদের সময়ে হেফাজতে ইসলাম ও অন্যান্য দলগুলোর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের মিথ্যা হয়রানিমূলক ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহার ও নিষ্পত্তি বিষয়েও সভায় একমত পোষণ করেন এনসিপি ও হেফাজত নেতারা। সংস্কার নিয়ে পারস্পরিক প্রস্তাবনাগুলো নিয়েও সভায় আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় হেফাজত নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ও মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী এবং নায়েবে আমির ড. আহমেদ আব্দুল কাদের, মাওলানা আহমেদ আলী কাসেমী ও মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী।
সভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিনাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ উদ্দীন মাহদী এবং সংগঠক মো. সানাউল্লাহ ও রফিকুল ইসলাম আইনী।
জুলাই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিচার ও বিচারের আগ পর্যন্ত দলটির কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা দেওয়াসহ দলটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণার বিষয়ে একমত হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
বুধবার (৯ এপ্রিল) হেফাজতে ইসলামের উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এই ঐকমত্যে পৌঁছেছে দল দুটি। এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এ দিন সকাল ১১টায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
এনসিপি থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে হেফাজতের প্রতিনিধি দল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল সভায় অংশগ্রহণ করে। মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগের বিচার, সংস্কার ও ফ্যাসিবাদী আমলে বিরোধী রাজনৈতিক দল-মতগুলোর বিপক্ষে দায়ের করা মামলা নিয়ে আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগের বিচার প্রশ্নে চারটি বিষয়ে একমত হয় হেফাজত ও এনসিপি। এগুলো হলো—
গণহত্যার দায়ে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে;
বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল এবং রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা দিতে হবে;
নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের বিচারের পদক্ষেপ দৃশ্যমান করতে হবে; এবং
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
এ ছাড়া মতবিনিময় সভায় সমসাময়িক রাজনৈতিক ও চলমান সংস্কার বিষয়ে আলোচনা হয়। ফ্যাসিবাদের সময়ে হেফাজতে ইসলাম ও অন্যান্য দলগুলোর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের মিথ্যা হয়রানিমূলক ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহার ও নিষ্পত্তি বিষয়েও সভায় একমত পোষণ করেন এনসিপি ও হেফাজত নেতারা। সংস্কার নিয়ে পারস্পরিক প্রস্তাবনাগুলো নিয়েও সভায় আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় হেফাজত নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ও মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী এবং নায়েবে আমির ড. আহমেদ আব্দুল কাদের, মাওলানা আহমেদ আলী কাসেমী ও মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী।
সভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিনাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ উদ্দীন মাহদী এবং সংগঠক মো. সানাউল্লাহ ও রফিকুল ইসলাম আইনী।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১৩ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৯ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে