প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের বিচার আর সংস্কার না হলে জুলাইয়ের মতো মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। শুক্রবার (২ মে) রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে আওয়ামী নিষিদ্ধের ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ এ কথা বলেন তারা।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারে কাছে দুটি বিষয় চেয়েছি। বিচার আর সংস্কার। এ দুটো ছাড়া নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। শহিদ পরিবারগুলো বলছে, বিচার আর সংস্কার ছাড়া মাঠ ছাড়া যাবে না। আমরাও জুলাইয়ের মতো মাঠে থাকবো। আওয়ামী লীগের মিছিল প্রতিহত করার আহ্বান জানান তিনি।
ডা. তাসনিম জারা বলেন, রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, বিচার পাওয়া যায়নি। আর কত গুম, খুন করলে নিবন্ধন বাতিল করা হবে?
আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, আট মাস পরও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জন্য রাজপথে দাঁড়াতে হলো। শেখ মুজিব গণহত্যা চালিয়েছে। দুর্ভিক্ষ হয়েছে। ১৯৯৬ সালে হাসিনা পট্টি বেঁধে ভোট চেয়েছে। পাস করে আলেম-ওলামাদের ওপর নির্যাতন শুরু করে। রাজনৈতিক কারণে আলেম ওলামাদের হত্যা করেছে। ঘর থেকে তুলে নেওয়া হতো আওয়ামী লীগ আমলে, পরে লাশ পাওয়া যেত। এ সন্ত্রাসী সংগঠনকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ রাজনীতি করবে কি না— এ সিদ্ধান্ত প্রধান উপদেষ্টার নিতে পারবেন না, সিদ্ধান্ত নেবে শহিদ পরিবার। আহতদের পরিবার। রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে।
জুলাই শহিদ মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ বলেন, আপনারা কি আওয়ামী লীগকে ফেরত চান? গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগের ফিরে না আসার রায় দিয়েছে। যারা শহিদ হয়েছেন, পঙ্গুত্ববরণ করেছেন, তারা সিদ্ধান্ত নেবে আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের বিষয়।
যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, আওয়ামী লীগের পুর্নবাসনের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়ন হবে না। যত দিন ছাত্র-জনতা থাকবে, এনসিপি থাকবে, তত দিন আওয়ামী লীগ ফিরে আসতে পারবে না। এ দেশে ভারতপন্থি রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। আগামী নির্বাচনে নৌকার ব্যালট থাকতে পারবে না।
আওয়ামী লীগের বিচার আর সংস্কার না হলে জুলাইয়ের মতো মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। শুক্রবার (২ মে) রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে আওয়ামী নিষিদ্ধের ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ এ কথা বলেন তারা।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারে কাছে দুটি বিষয় চেয়েছি। বিচার আর সংস্কার। এ দুটো ছাড়া নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। শহিদ পরিবারগুলো বলছে, বিচার আর সংস্কার ছাড়া মাঠ ছাড়া যাবে না। আমরাও জুলাইয়ের মতো মাঠে থাকবো। আওয়ামী লীগের মিছিল প্রতিহত করার আহ্বান জানান তিনি।
ডা. তাসনিম জারা বলেন, রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, বিচার পাওয়া যায়নি। আর কত গুম, খুন করলে নিবন্ধন বাতিল করা হবে?
আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, আট মাস পরও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জন্য রাজপথে দাঁড়াতে হলো। শেখ মুজিব গণহত্যা চালিয়েছে। দুর্ভিক্ষ হয়েছে। ১৯৯৬ সালে হাসিনা পট্টি বেঁধে ভোট চেয়েছে। পাস করে আলেম-ওলামাদের ওপর নির্যাতন শুরু করে। রাজনৈতিক কারণে আলেম ওলামাদের হত্যা করেছে। ঘর থেকে তুলে নেওয়া হতো আওয়ামী লীগ আমলে, পরে লাশ পাওয়া যেত। এ সন্ত্রাসী সংগঠনকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ রাজনীতি করবে কি না— এ সিদ্ধান্ত প্রধান উপদেষ্টার নিতে পারবেন না, সিদ্ধান্ত নেবে শহিদ পরিবার। আহতদের পরিবার। রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে।
জুলাই শহিদ মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ বলেন, আপনারা কি আওয়ামী লীগকে ফেরত চান? গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগের ফিরে না আসার রায় দিয়েছে। যারা শহিদ হয়েছেন, পঙ্গুত্ববরণ করেছেন, তারা সিদ্ধান্ত নেবে আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের বিষয়।
যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, আওয়ামী লীগের পুর্নবাসনের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়ন হবে না। যত দিন ছাত্র-জনতা থাকবে, এনসিপি থাকবে, তত দিন আওয়ামী লীগ ফিরে আসতে পারবে না। এ দেশে ভারতপন্থি রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। আগামী নির্বাচনে নৌকার ব্যালট থাকতে পারবে না।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১২ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে