ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ১৯৭২ সালের মুজিববাদী সংবিধান রেখে কখনোই নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের নতুন সংবিধান ও গণপরিষদ নির্বাচন প্রয়োজন।
শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জাতীয় সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে তিনি সমাবেশস্থলে যোগ দেন এবং পরে মঞ্চে বক্তব্য প্রদান করেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা এক জুলাই পার করে আরেক জুলাইতে এসেছি। কিন্তু এখনও মুজিববাদীদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। গোপালগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় তারা ঘাপটি মেরে আছে। মুজিববাদ শুধু একটি রাজনৈতিক মতবাদ নয়, এটি একটি আদর্শ, যার বিরুদ্ধে শুধু আইন দিয়ে মোকাবিলা করা যাবে না; প্রয়োজন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে, কিন্তু মুজিববাদী আধিপত্যের বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
নারী ও সংখ্যালঘু অধিকার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সারজিস আলম বলেন, বাংলাদেশকে একটি সুবিচারভিত্তিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়তে হলে আমাদের নারীদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। একইভাবে সংখ্যালঘু ভাই-বোনদের অধিকারও সংরক্ষিত রাখতে হবে।
বক্তব্যের শেষে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সংবিধান বদলানো ও গণপরিষদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, জামায়াতে ইসলামীর এ সমাবেশে বিভিন্ন দলের নেতৃবৃন্দ ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের দাবিতে নানা বক্তব্য উঠে আসে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ১৯৭২ সালের মুজিববাদী সংবিধান রেখে কখনোই নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের নতুন সংবিধান ও গণপরিষদ নির্বাচন প্রয়োজন।
শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জাতীয় সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে তিনি সমাবেশস্থলে যোগ দেন এবং পরে মঞ্চে বক্তব্য প্রদান করেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা এক জুলাই পার করে আরেক জুলাইতে এসেছি। কিন্তু এখনও মুজিববাদীদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। গোপালগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় তারা ঘাপটি মেরে আছে। মুজিববাদ শুধু একটি রাজনৈতিক মতবাদ নয়, এটি একটি আদর্শ, যার বিরুদ্ধে শুধু আইন দিয়ে মোকাবিলা করা যাবে না; প্রয়োজন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে, কিন্তু মুজিববাদী আধিপত্যের বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
নারী ও সংখ্যালঘু অধিকার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সারজিস আলম বলেন, বাংলাদেশকে একটি সুবিচারভিত্তিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়তে হলে আমাদের নারীদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। একইভাবে সংখ্যালঘু ভাই-বোনদের অধিকারও সংরক্ষিত রাখতে হবে।
বক্তব্যের শেষে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সংবিধান বদলানো ও গণপরিষদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, জামায়াতে ইসলামীর এ সমাবেশে বিভিন্ন দলের নেতৃবৃন্দ ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের দাবিতে নানা বক্তব্য উঠে আসে।
তিনি বলেন, দেশে নতুন কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না, কারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থার অভাবে ভুগছেন। সম্প্রতি একটি বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও তাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ আসেনি; বরং বর্তমান বিনিয়োগকারীরাই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তবে, নির্বাচনের ঘোষণা আসার পর থেকে জাপানিজ ডেলিগেশনসহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা নড়াচড়া শুরু
২ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ৫৭টি বিভাগে পরীক্ষা চলমান থাকার পরও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করছে। দূরবর্তী স্থানে ভোটকেন্দ্র স্থাপন, সেনা মোতায়নের গুজব, একটানা ৬-৭ দিনের ছুটি তৈরি করা এসবই শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করার প্রয়াস। কমিশন শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে
২ দিন আগে