
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকৃত 'প্রস্তাব-১' বাস্তবায়সনহ তিনটি দাবি জানিয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে এনসিপি বাংলা মোটরে তাদের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকে এই দাবি জানান।
এনসিপির তিন দাবি:
১. ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক সুপারিশকৃত জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের প্রথম খসড়াটি অর্থাৎ প্রস্তাব-১ গ্রহণ করার মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২. সংবিধান সংস্কার বিল খসড়া প্রণয়ন ও উন্মুক্তকরণের উদ্যোগ নিতে হবে।
৩. জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আইনি ভিত্তি সম্পন্ন আদেশের খসড়া সরকার গ্রহণ করলে সনদ স্বাক্ষর ব্যাপারে অগ্রগতি তৈরি হবে বলে এনসিপি মনে করে।
সংবাদ সম্মেলনে দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটওয়ারী লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই সনদকে কেবল রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল নয়, বরং আইনি ভিত্তিসম্পন্ন প্রক্রিয়া হিসেবে দেখতে চায় এনসিপি। এজন্য বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া না দেখা পর্যন্ত আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম।’
নাসিরুদ্দিন পাটওয়ারীর দাবি, এনসিপির আপোষহীন অবস্থানের ফলেই জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা সুপারিশ করেছে। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে দলটি।
গণভোট প্রসঙ্গে এনসিপি বলেছে, সংস্কার বিল দ্রুত প্রণয়ন করে জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত। একই সঙ্গে তারা চায়, গণভোটের জন্য যে আদেশ জারি হবে, তাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের স্বাক্ষর থাকতে হবে এবং সেই স্বাক্ষর জনগণের সামনে শহীদ মিনারে প্রদান করা হোক। নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘জনগণের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত জনগণের সামনেই দিতে হবে।’
এনসিপি জানায়, তারা গণভোটের সময়সূচি নিয়ে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে বিতর্কে যাবে না। বরং ইসি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন গণভোট সুষ্ঠু, নিরাপদ ও আইনসম্মতভাবে পরিচালনা করতে পারে, সেটিই তারা চায়। দলের মতে, গণভোট আগে হোক বা পরে, আইনগত ও প্রশাসনিক শর্ত মেনে অনুষ্ঠিত হলে তারা সমর্থন জানাবে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকৃত 'প্রস্তাব-১' বাস্তবায়সনহ তিনটি দাবি জানিয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে এনসিপি বাংলা মোটরে তাদের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকে এই দাবি জানান।
এনসিপির তিন দাবি:
১. ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক সুপারিশকৃত জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের প্রথম খসড়াটি অর্থাৎ প্রস্তাব-১ গ্রহণ করার মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২. সংবিধান সংস্কার বিল খসড়া প্রণয়ন ও উন্মুক্তকরণের উদ্যোগ নিতে হবে।
৩. জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আইনি ভিত্তি সম্পন্ন আদেশের খসড়া সরকার গ্রহণ করলে সনদ স্বাক্ষর ব্যাপারে অগ্রগতি তৈরি হবে বলে এনসিপি মনে করে।
সংবাদ সম্মেলনে দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটওয়ারী লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই সনদকে কেবল রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল নয়, বরং আইনি ভিত্তিসম্পন্ন প্রক্রিয়া হিসেবে দেখতে চায় এনসিপি। এজন্য বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া না দেখা পর্যন্ত আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম।’
নাসিরুদ্দিন পাটওয়ারীর দাবি, এনসিপির আপোষহীন অবস্থানের ফলেই জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা সুপারিশ করেছে। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে দলটি।
গণভোট প্রসঙ্গে এনসিপি বলেছে, সংস্কার বিল দ্রুত প্রণয়ন করে জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত। একই সঙ্গে তারা চায়, গণভোটের জন্য যে আদেশ জারি হবে, তাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের স্বাক্ষর থাকতে হবে এবং সেই স্বাক্ষর জনগণের সামনে শহীদ মিনারে প্রদান করা হোক। নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘জনগণের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত জনগণের সামনেই দিতে হবে।’
এনসিপি জানায়, তারা গণভোটের সময়সূচি নিয়ে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে বিতর্কে যাবে না। বরং ইসি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন গণভোট সুষ্ঠু, নিরাপদ ও আইনসম্মতভাবে পরিচালনা করতে পারে, সেটিই তারা চায়। দলের মতে, গণভোট আগে হোক বা পরে, আইনগত ও প্রশাসনিক শর্ত মেনে অনুষ্ঠিত হলে তারা সমর্থন জানাবে।

জুলাই সনদ নিয়ে সরকারের কার্যক্রম নিয়ে বলেন, সরকার এখানে দরদ দেখিয়েছে কিন্তু কোনো দায় দেখায় নাই। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ এক চামচ করে ভাগ করে দিয়েছে। কিন্তু জনগণের প্লেট খালিই রয়ে গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ময়মনসিংহ-১ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি ছিল ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার একটি প্রজেক্ট। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার একই দিনে, একইসাথে দুই নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতীয় সংসদ
১৮ ঘণ্টা আগে
এ সময় তিনি জানান, এনসিপির হয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১০১১ জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ভোটে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আগে নিজেদের মধ্যেই লড়তে হচ্ছে বিএনপিকে। কেন্দ্র বলছে, দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার সময় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ‘আপত্তি’ আমলে নেওয়া হবে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে বিএনপিকে সতর্ক থাকতে বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।
১৯ ঘণ্টা আগে