
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

‘গ্ৰাম, শহর, অলিগলি/ জিতবে এবার শাপলা কলি।’
‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ মেনে নিয়ে দেওয়া দুই লাইনের ছোট্ট স্ট্যাটাসেই আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাড়া ফেলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলম। সহস্রাধিকবার তার এই স্ট্যটাস শেয়ার করেছেন এনসিপির নেতাকর্মীসহ তার অনুসারীরা। লাখ দেড়েক ‘রিয়্যাকশন’ আর হাজার বিশেক কমেন্টও রয়েছে এই পোস্টে।
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে ‘ভাইরাল’ হওয়া অবশ্য সারজিসের জন্য নতুন কিছু নয়। এর আগেও তার বিভিন্ন স্ট্যাটাস এমন আলোড়ন ফেলেছে। আবার অফলাইনে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে তার দেওয়া বক্তব্যগুলোও অনলাইন-অফলাইন রাজনৈতিক পরিসরে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে।
এনসিপির আরও অনেক নেতার মতোই সারজিসে উত্থানও জুলাই গণঅভ্যুত্থান থেকে। তরুণ নেতৃত্ব হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচিত নেতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। আন্দোলনের দিনগুলোতেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা ও তর্ক-বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতেন তিনি। তাতে আলোচনা-প্রশংসার পাশাপাশি সমালোচনা-নিন্দাও কম পেতে হয়নি।
সেই জুলাই অভ্যুত্থানের পথ বেয়ে সারজিস আলম জাতীয় রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে পড়েন এনসিপির মাধ্যমেই। দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠকের পদ পান। সাংগঠনিক তৎপরতার অংশ হিসেবেই বিভিন্ন এলাকা চষে বেড়াতে হয় তাকে, অংশ নিতে হয় নানা সভা-সমাবেশে। এসব অনুষ্ঠানেরই নানা বক্তব্য সারজিসকে প্রায়ই নিয়ে আসে আলোচনার পাদপ্রদীপে।
গত ২৪ অক্টোবর রাজধানীর শহিদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ঢাকা মহানগর (উত্তর-দক্ষিণ) ও জেলা শাখার সমন্বয় সভায় সারজিস বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের কেউ এনসিপির কোনো পদে থাকতে পারবে না।’
প্রায় একই ধরনের বক্তব্য আরও একবার দিয়েছিলেন সারজিস। বলেছিলেন, ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের আগে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে যারা যুক্ত ছিল তারা কেউ এনসিপিতে যোগ দিতে পারবে না। যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে বা অভ্যুত্থানবিরোধী অবস্থান নিয়েছে, তারা দলে জায়গা পাবে না। তবে অন্য দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা।’
সারজিসের এ বক্তব্য বেশ আলোচনার খোরাক জোগায় ফেসবুকে। অনেকেই ওই সময় বলেন, সারজিস আলম নিজে একসময় ছাত্রলীগের (বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত) রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। তার নিজের ক্ষেত্রেই নিজের বক্তব্য প্রযোজ্য হবে কি না, সে প্রশ্নও তোলেন অনেকে।
অন্য এক অনুষ্ঠানে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে সারজিস বলেন, ‘বাংলামোটরের অফিসে বসে কোনো কমিটি দেওয়া যাবে না। নভেম্বরের মধ্যে জেলা ও মহানগর আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হবে, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ওয়ার্ড থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। যদি আমরা এটি করতে পারি, তাহলে আগামী নির্বাচনে এনসিপি দেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হবে।’
এনসিপিকে জাতীয় রাজনীতিতে শক্তিশালী দেখার প্রত্যয় অবশ্য বারবারই জানিয়েছেন সারজিস। অন্য এক অনুষ্ঠানে কথাপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতে আমরা আসিনি।’
রাজধানীর মিন্টো রোডে অনুষ্ঠিত আরেক সভায় সারজিস শৃঙ্খলা রক্ষার বার্তা দিয়ে বলেন, ‘শৃঙ্খলা থাকলে তিন মাসে পাঁচ লাখ সদস্য হবে, না থাকলে ৫০ জনও থাকবে না। দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।’ একই সঙ্গে তিনি সতর্ক করেন, “যারা ‘মাই-ম্যান’ পলিটিক্স করবে বা ক্ষমতার অপব্যবহার করবে, তাদের কোনো স্থান এনসিপিতে থাকবে না।”
অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে পঞ্চগড় শহরে এনসিপির অনুষ্ঠান চলাকালে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সারজিসের দেওয়া বক্তব্যও ব্যাপক আলোচনায় আসে।
সারজিস আলম বলেন, এর আগেও পঞ্চগড়ে এনসিপির প্রোগ্রাম চলাকালে বিদ্যুৎ গেছে। নেসকোর যে মালিক তাকে এবং তার বাপকে জবাব দিতে হবে, প্রোগ্রাম চলাকালে, এটা হয় কেন। এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
সারজিস আলমের বিভিন্ন সময়ের স্ট্যাটাস বা বক্তব্য নিয়ে নেটিজেনরা আলোচনা-সমালোচনার কমতি রাখেন না। অনেকে বলেন, সারজিস নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি করছেন। আবার অনেকের অভিমত, তার এসব বক্তব্য মুখরোচক কথা বলে আলোচনায় থাকার কৌশল মাত্র।
ফেসবুক ও এক্সের বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপে সারজিস আলমের বিভিন্ন সময়ের বক্তব্য দিয়ে মিম, ট্রল নিয়মিত ঘটনাতেও পরিণত হয়েছে। নেটিজেনরা মনে করেন, সারজিসের ভাষা, বক্তব্য ও শব্দচয়ন তাকে তরুণদের কাছে আলাদা পরিচিতি দিয়েছে। একই সঙ্গে এ অবস্থান তাকে বিতর্কের কেন্দ্রেও রেখেছে। কেউ তাকে নতুন প্রজন্মের সাহসী রাজনৈতিক মুখ হিসেবে দেখছেন, কেউ কেউ ‘অতি-বক্তা’ও বলে থাকেন।

‘গ্ৰাম, শহর, অলিগলি/ জিতবে এবার শাপলা কলি।’
‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ মেনে নিয়ে দেওয়া দুই লাইনের ছোট্ট স্ট্যাটাসেই আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাড়া ফেলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলম। সহস্রাধিকবার তার এই স্ট্যটাস শেয়ার করেছেন এনসিপির নেতাকর্মীসহ তার অনুসারীরা। লাখ দেড়েক ‘রিয়্যাকশন’ আর হাজার বিশেক কমেন্টও রয়েছে এই পোস্টে।
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে ‘ভাইরাল’ হওয়া অবশ্য সারজিসের জন্য নতুন কিছু নয়। এর আগেও তার বিভিন্ন স্ট্যাটাস এমন আলোড়ন ফেলেছে। আবার অফলাইনে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে তার দেওয়া বক্তব্যগুলোও অনলাইন-অফলাইন রাজনৈতিক পরিসরে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে।
এনসিপির আরও অনেক নেতার মতোই সারজিসে উত্থানও জুলাই গণঅভ্যুত্থান থেকে। তরুণ নেতৃত্ব হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচিত নেতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। আন্দোলনের দিনগুলোতেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা ও তর্ক-বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতেন তিনি। তাতে আলোচনা-প্রশংসার পাশাপাশি সমালোচনা-নিন্দাও কম পেতে হয়নি।
সেই জুলাই অভ্যুত্থানের পথ বেয়ে সারজিস আলম জাতীয় রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে পড়েন এনসিপির মাধ্যমেই। দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠকের পদ পান। সাংগঠনিক তৎপরতার অংশ হিসেবেই বিভিন্ন এলাকা চষে বেড়াতে হয় তাকে, অংশ নিতে হয় নানা সভা-সমাবেশে। এসব অনুষ্ঠানেরই নানা বক্তব্য সারজিসকে প্রায়ই নিয়ে আসে আলোচনার পাদপ্রদীপে।
গত ২৪ অক্টোবর রাজধানীর শহিদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ঢাকা মহানগর (উত্তর-দক্ষিণ) ও জেলা শাখার সমন্বয় সভায় সারজিস বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের কেউ এনসিপির কোনো পদে থাকতে পারবে না।’
প্রায় একই ধরনের বক্তব্য আরও একবার দিয়েছিলেন সারজিস। বলেছিলেন, ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের আগে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে যারা যুক্ত ছিল তারা কেউ এনসিপিতে যোগ দিতে পারবে না। যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে বা অভ্যুত্থানবিরোধী অবস্থান নিয়েছে, তারা দলে জায়গা পাবে না। তবে অন্য দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা।’
সারজিসের এ বক্তব্য বেশ আলোচনার খোরাক জোগায় ফেসবুকে। অনেকেই ওই সময় বলেন, সারজিস আলম নিজে একসময় ছাত্রলীগের (বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত) রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। তার নিজের ক্ষেত্রেই নিজের বক্তব্য প্রযোজ্য হবে কি না, সে প্রশ্নও তোলেন অনেকে।
অন্য এক অনুষ্ঠানে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে সারজিস বলেন, ‘বাংলামোটরের অফিসে বসে কোনো কমিটি দেওয়া যাবে না। নভেম্বরের মধ্যে জেলা ও মহানগর আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হবে, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ওয়ার্ড থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। যদি আমরা এটি করতে পারি, তাহলে আগামী নির্বাচনে এনসিপি দেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হবে।’
এনসিপিকে জাতীয় রাজনীতিতে শক্তিশালী দেখার প্রত্যয় অবশ্য বারবারই জানিয়েছেন সারজিস। অন্য এক অনুষ্ঠানে কথাপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতে আমরা আসিনি।’
রাজধানীর মিন্টো রোডে অনুষ্ঠিত আরেক সভায় সারজিস শৃঙ্খলা রক্ষার বার্তা দিয়ে বলেন, ‘শৃঙ্খলা থাকলে তিন মাসে পাঁচ লাখ সদস্য হবে, না থাকলে ৫০ জনও থাকবে না। দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।’ একই সঙ্গে তিনি সতর্ক করেন, “যারা ‘মাই-ম্যান’ পলিটিক্স করবে বা ক্ষমতার অপব্যবহার করবে, তাদের কোনো স্থান এনসিপিতে থাকবে না।”
অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে পঞ্চগড় শহরে এনসিপির অনুষ্ঠান চলাকালে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সারজিসের দেওয়া বক্তব্যও ব্যাপক আলোচনায় আসে।
সারজিস আলম বলেন, এর আগেও পঞ্চগড়ে এনসিপির প্রোগ্রাম চলাকালে বিদ্যুৎ গেছে। নেসকোর যে মালিক তাকে এবং তার বাপকে জবাব দিতে হবে, প্রোগ্রাম চলাকালে, এটা হয় কেন। এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
সারজিস আলমের বিভিন্ন সময়ের স্ট্যাটাস বা বক্তব্য নিয়ে নেটিজেনরা আলোচনা-সমালোচনার কমতি রাখেন না। অনেকে বলেন, সারজিস নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি করছেন। আবার অনেকের অভিমত, তার এসব বক্তব্য মুখরোচক কথা বলে আলোচনায় থাকার কৌশল মাত্র।
ফেসবুক ও এক্সের বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপে সারজিস আলমের বিভিন্ন সময়ের বক্তব্য দিয়ে মিম, ট্রল নিয়মিত ঘটনাতেও পরিণত হয়েছে। নেটিজেনরা মনে করেন, সারজিসের ভাষা, বক্তব্য ও শব্দচয়ন তাকে তরুণদের কাছে আলাদা পরিচিতি দিয়েছে। একই সঙ্গে এ অবস্থান তাকে বিতর্কের কেন্দ্রেও রেখেছে। কেউ তাকে নতুন প্রজন্মের সাহসী রাজনৈতিক মুখ হিসেবে দেখছেন, কেউ কেউ ‘অতি-বক্তা’ও বলে থাকেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলার ঐক্য না হওয়ার একটা প্রধান কারণ হচ্ছে চেয়ারে কে আগে বসবে কে পেছনে বসবে। সংস্কারটা কত কঠিন বুঝতে পারছেন? অনেকে বলেন লৌকিক সংস্কারের লাভ কী? সংস্কার তো এভাবে একটা দুইটা করেই করতে হবে। দল যদি সংস্কার না হয়, রাজনীতি কীভাবে সংস্কার হবে?
১১ ঘণ্টা আগে
এতে আরো উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনও প্রত্যক্ষ করিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বিএনপির সঙ্গে কোনো ঝগড়ায় লিপ্ত হতে চায় না। যা-ই করতেছেন এবার বন্ধ করুন। আসুন আমরা একসঙ্গে বসি। দেশের এই পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করি। বিএনপিকে আহ্বান করবো একসঙ্গে বসার। আমরা আলোচনা করবো কীভাবে সত্যিকার অর্থে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ তৈরি হবে।’
১২ ঘণ্টা আগে
এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ এবং শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
১২ ঘণ্টা আগে