
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, বর্তমান সরকার তত্ত্বাবধায়ক নয়, একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সেই দায়িত্বের জায়গাটা সরকার হয়ত ভুলে বসতে বসেছে। কেননা, তারা এখন শুধু নির্বাচন নির্বাচন করছে। নির্বাচন কীভাবে আয়োজন করা যেতে পারে এবং কীভাবে নির্বাচন দিয়ে নিজেরা দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পেতে পারেন; সেই ধরনের একটা পথ খোঁজার চেষ্টায় তারা রয়েছেন।
রোববার (৯ অক্টোবর) বিকেলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটোরিয়ামে এনসিপি সমর্থিত ন্যাশনাল ল'ইয়ার্স অ্যালায়েন্স (এনএলএ) আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, চব্বিশের অভ্যুত্থানের ফলে মানুষের প্রত্যাশা শুধু এতটুকুই ছিল না যে হাসিনার রেজিমকে উৎখাত করবে বা আগেকার মতো দেশটা চলতে থাকবে। কারণ মানুষ দেখে এসেছেন যে বাংলাদেশের সংকট যেমন, নেতৃত্ব বা ব্যবস্থারও সংকট তেমন। শুধু নেতৃত্বকে পরিবর্তন করে ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রেখে বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। আমরা জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে সেই পুরোনো ব্যবস্থা থেকে পরিবর্তনের জন্য একটা জায়গা পর্যন্ত উত্তীর্ণ হতে পেরেছি। কিন্তু সবকিছু উৎখাত করতে পারিনি। এটা আমাদের সবার ব্যর্থতার জায়গা। কিন্তু যতটুকু অর্জন করেছি জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে ততটুকুও যদি বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করা না হয়, তাহলে এত মানুষের জীবন দেওয়া, রাজপথে আসা, রক্ত দেওয়া সবকিছুই গুড়েবালি পরিস্থিতি তৈরি হবে। আমরা এমনটা আর চাই না।
তিনি বলেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষর না করার কারণে এনসিপি রাজনীতি থেকে হারিয়ে যাবে বলে যারা বক্তব্য দিয়েছেন তারাই এখন বলছেন ঐকমত্য কমিশন নাকি ফাউল খেলে হাত দিয়ে গোল দিয়েছে। অথচ বিষয়টি এমন হওয়ার কথা ছিল না। কথা ছিল এনসিপি-বিএনপি, জামায়াতসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব পক্ষ মিলে পুরোনো যে ব্যবস্থা বা পুরোনো যে দল তাদের গোল দেব। কিন্তু বিএনপি ওই পুরোনো দলে যোগ দিয়ে নিজেরা গোল খাওয়ার বেদনা নিয়ে এখন ঘুরছে। অথচ এটা হওয়ার কথা ছিল না। এই নতুন বাংলাদেশকে আমরা সবাই মিলে নতুন করে গড়ব বলে সবার প্রত্যাশা ছিল।
তিনি আরও বলেন, সুনির্দিষ্ট রূপরেখা উপস্থাপন না করার কারণে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি জাতীয় নাগরিক পার্টি। আমরা বারবার বলেছি যে, আলোচনার মধ্য দিয়েই এই সংকটের সমাধান হওয়া সম্ভব। কমিশনের সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসেছিলাম। ফলে নিজেদের মেয়াদকালে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ উপস্থাপন করেছে কমিশন।
ন্যাশনাল ল’ইয়ার্স অ্যালায়েন্সের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মুহা. এরশাদুল বারী খন্দকার ও যুগ্ম সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূরের সঞ্চালনায় সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন এনসিপির আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা ও এনএলএর মুখ্য সংগঠক অ্যাডভোকেট সাকিল আহমেদ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, বর্তমান সরকার তত্ত্বাবধায়ক নয়, একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সেই দায়িত্বের জায়গাটা সরকার হয়ত ভুলে বসতে বসেছে। কেননা, তারা এখন শুধু নির্বাচন নির্বাচন করছে। নির্বাচন কীভাবে আয়োজন করা যেতে পারে এবং কীভাবে নির্বাচন দিয়ে নিজেরা দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পেতে পারেন; সেই ধরনের একটা পথ খোঁজার চেষ্টায় তারা রয়েছেন।
রোববার (৯ অক্টোবর) বিকেলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটোরিয়ামে এনসিপি সমর্থিত ন্যাশনাল ল'ইয়ার্স অ্যালায়েন্স (এনএলএ) আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, চব্বিশের অভ্যুত্থানের ফলে মানুষের প্রত্যাশা শুধু এতটুকুই ছিল না যে হাসিনার রেজিমকে উৎখাত করবে বা আগেকার মতো দেশটা চলতে থাকবে। কারণ মানুষ দেখে এসেছেন যে বাংলাদেশের সংকট যেমন, নেতৃত্ব বা ব্যবস্থারও সংকট তেমন। শুধু নেতৃত্বকে পরিবর্তন করে ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রেখে বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। আমরা জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে সেই পুরোনো ব্যবস্থা থেকে পরিবর্তনের জন্য একটা জায়গা পর্যন্ত উত্তীর্ণ হতে পেরেছি। কিন্তু সবকিছু উৎখাত করতে পারিনি। এটা আমাদের সবার ব্যর্থতার জায়গা। কিন্তু যতটুকু অর্জন করেছি জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে ততটুকুও যদি বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করা না হয়, তাহলে এত মানুষের জীবন দেওয়া, রাজপথে আসা, রক্ত দেওয়া সবকিছুই গুড়েবালি পরিস্থিতি তৈরি হবে। আমরা এমনটা আর চাই না।
তিনি বলেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষর না করার কারণে এনসিপি রাজনীতি থেকে হারিয়ে যাবে বলে যারা বক্তব্য দিয়েছেন তারাই এখন বলছেন ঐকমত্য কমিশন নাকি ফাউল খেলে হাত দিয়ে গোল দিয়েছে। অথচ বিষয়টি এমন হওয়ার কথা ছিল না। কথা ছিল এনসিপি-বিএনপি, জামায়াতসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব পক্ষ মিলে পুরোনো যে ব্যবস্থা বা পুরোনো যে দল তাদের গোল দেব। কিন্তু বিএনপি ওই পুরোনো দলে যোগ দিয়ে নিজেরা গোল খাওয়ার বেদনা নিয়ে এখন ঘুরছে। অথচ এটা হওয়ার কথা ছিল না। এই নতুন বাংলাদেশকে আমরা সবাই মিলে নতুন করে গড়ব বলে সবার প্রত্যাশা ছিল।
তিনি আরও বলেন, সুনির্দিষ্ট রূপরেখা উপস্থাপন না করার কারণে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি জাতীয় নাগরিক পার্টি। আমরা বারবার বলেছি যে, আলোচনার মধ্য দিয়েই এই সংকটের সমাধান হওয়া সম্ভব। কমিশনের সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসেছিলাম। ফলে নিজেদের মেয়াদকালে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ উপস্থাপন করেছে কমিশন।
ন্যাশনাল ল’ইয়ার্স অ্যালায়েন্সের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মুহা. এরশাদুল বারী খন্দকার ও যুগ্ম সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূরের সঞ্চালনায় সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন এনসিপির আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা ও এনএলএর মুখ্য সংগঠক অ্যাডভোকেট সাকিল আহমেদ।

এদিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা এবং তারেক রহমানের সপরিবারে দেশে ফেরা উপলক্ষ্যে বিএনপির উদ্যোগে ঢাকাসহ দেশের মসজিদে মসজিদে আজ জুমার নামাজ শেষে দোয়া হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
এতে আরো বলা হয়েছে, অভ্যর্থনা জানাতে আসা দেশবাসীকে তারেক রহমান আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এ ছাড়া অভ্যর্থনা জানাতে আসা ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতা ও কর্মীদের তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
২১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, তারেক রহমান এবং তার পরিবার রাজনৈতিক ভিন্ন মতের কারণে রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাকে দীর্ঘ সময় নির্বাসিত থাকতে হয়েছে। হাজারো শহীদের রক্ত দানের মধ্য দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ফলে এমন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে যেখানে তিনি ও তার পরিবার দেশে ফিরে আসতে পেরেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে