প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
'জুলাই ঘোষণাপত্র' পরিপূর্ণ হয়নি এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আজও জুলাই শহীদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করতে ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। আজ বুধবার দুপুরে জুলাই ঘোষণাপত্র ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, নির্বাচনের আগে বিচারকে দৃশ্যমান করা এবং সংস্কার করা এটি এই সরকারের কর্তব্য। মাঠ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে নির্বাচনের প্রস্তুতির নিশ্চয়তা আমাদের দিতে হবে।
তিনি বলেন, ঘোষণাপত্রে এক হাজার শব্দ ব্যবহার করা হলেও তা জুলাই আন্দোলনে নিহত ১৪০০ মানুষের কথা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করতে পারেনি।
তিনি বলেন, এক বছরে সরকার আহত ও নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণে ব্যর্থ হয়েছে, যা ঘোষণাপত্রের ভাষায়ও ফুটে উঠেছে।
আখতার হোসেন আরও বলেন, ঘোষণাপত্রে উপনিবেশবিরোধী সংগ্রামের কথা উল্লেখ থাকলেও ১৯৪৭ সালের সংগ্রামকে উপেক্ষা করা হয়েছে। ৪৭, ৭১ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের ইতিহাস ঘোষণাপত্রকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারত, যোগ করেন তিনি।
এছাড়া পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা গণহত্যা, বিচারবহির্ভূত হত্যা, মোদীবিরোধী আন্দোলন, কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ড-পরবর্তী আন্দোলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোও ঘোষণাপত্রে অনুপস্থিত বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এনসিপি দীর্ঘদিন ধরে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়নের দাবি জানিয়ে আসছে। আখতার হোসেন বলেন, আমরা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সংবিধানের জন্য সংগ্রাম করছি, যা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করবে।
আখতার হোসেন বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ভাষণে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন। আমাদের আপত্তি নেই। তবে নির্বাচনের আগে বিচারকে দৃশ্যমান করা এবং সংস্কার করা এটি এই সরকারের কর্তব্য। মাঠ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করার প্রস্তুতির নিশ্চয়তা আমাদের দিতে হবে।
'জুলাই ঘোষণাপত্র' পরিপূর্ণ হয়নি এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আজও জুলাই শহীদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করতে ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। আজ বুধবার দুপুরে জুলাই ঘোষণাপত্র ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, নির্বাচনের আগে বিচারকে দৃশ্যমান করা এবং সংস্কার করা এটি এই সরকারের কর্তব্য। মাঠ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে নির্বাচনের প্রস্তুতির নিশ্চয়তা আমাদের দিতে হবে।
তিনি বলেন, ঘোষণাপত্রে এক হাজার শব্দ ব্যবহার করা হলেও তা জুলাই আন্দোলনে নিহত ১৪০০ মানুষের কথা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করতে পারেনি।
তিনি বলেন, এক বছরে সরকার আহত ও নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণে ব্যর্থ হয়েছে, যা ঘোষণাপত্রের ভাষায়ও ফুটে উঠেছে।
আখতার হোসেন আরও বলেন, ঘোষণাপত্রে উপনিবেশবিরোধী সংগ্রামের কথা উল্লেখ থাকলেও ১৯৪৭ সালের সংগ্রামকে উপেক্ষা করা হয়েছে। ৪৭, ৭১ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের ইতিহাস ঘোষণাপত্রকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারত, যোগ করেন তিনি।
এছাড়া পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা গণহত্যা, বিচারবহির্ভূত হত্যা, মোদীবিরোধী আন্দোলন, কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ড-পরবর্তী আন্দোলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোও ঘোষণাপত্রে অনুপস্থিত বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এনসিপি দীর্ঘদিন ধরে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়নের দাবি জানিয়ে আসছে। আখতার হোসেন বলেন, আমরা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সংবিধানের জন্য সংগ্রাম করছি, যা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করবে।
আখতার হোসেন বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ভাষণে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন। আমাদের আপত্তি নেই। তবে নির্বাচনের আগে বিচারকে দৃশ্যমান করা এবং সংস্কার করা এটি এই সরকারের কর্তব্য। মাঠ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করার প্রস্তুতির নিশ্চয়তা আমাদের দিতে হবে।
তিনি বলেন, দেশে নতুন কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না, কারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থার অভাবে ভুগছেন। সম্প্রতি একটি বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও তাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ আসেনি; বরং বর্তমান বিনিয়োগকারীরাই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তবে, নির্বাচনের ঘোষণা আসার পর থেকে জাপানিজ ডেলিগেশনসহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা নড়াচড়া শুরু
২ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ৫৭টি বিভাগে পরীক্ষা চলমান থাকার পরও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করছে। দূরবর্তী স্থানে ভোটকেন্দ্র স্থাপন, সেনা মোতায়নের গুজব, একটানা ৬-৭ দিনের ছুটি তৈরি করা এসবই শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করার প্রয়াস। কমিশন শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে
২ দিন আগে