
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজনীতি ব্যবসায়ীদের কাছে বন্দি হয়ে গেছে উল্লেখ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকতে হবে।
এনসিপির অর্জনের প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে, কিন্তু আমরা তা স্বীকার করি। ভুল হলে আমরা সংশোধন করি। আপনাদের পরামর্শ নিয়ে আমরা বাংলাদেশপন্থি রাজনীতি এগিয়ে নেব।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ‘তারুণ্যের রাষ্ট্রচিন্তা’র তৃতীয় সংলাপে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সব ব্যর্থতা ও সীমাবদ্ধতার দায় জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) নিতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, মানুষ এনসিপির কাছে নতুনত্ব প্রত্যাশা করেছে। সরকার পরিচালনার দায় নিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। মিডিয়া ও সামরিক বাহিনীর যে অংশ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা লড়েছি প্রায় একাই। আমরা মিডিয়ার চোখে চোখ রেখে কথা বলেছি। আমরা সত্যকে সত্য বলি, মিথ্যাকে মিথ্যা বলি।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে এনসিপির নেতাদের চরিত্র হনন করা হয়েছে। ৫ আগস্ট কক্সবাজার সফরের সময়ও আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়। বলা হয়েছিল, আমরা সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তবে আমরা মিডিয়ার বিরোধী নই, কিন্তু সংবাদে বস্তুনিষ্ঠতা চাই।’

রাজনীতি ব্যবসায়ীদের কাছে বন্দি হয়ে গেছে উল্লেখ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকতে হবে।
এনসিপির অর্জনের প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে, কিন্তু আমরা তা স্বীকার করি। ভুল হলে আমরা সংশোধন করি। আপনাদের পরামর্শ নিয়ে আমরা বাংলাদেশপন্থি রাজনীতি এগিয়ে নেব।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ‘তারুণ্যের রাষ্ট্রচিন্তা’র তৃতীয় সংলাপে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সব ব্যর্থতা ও সীমাবদ্ধতার দায় জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) নিতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, মানুষ এনসিপির কাছে নতুনত্ব প্রত্যাশা করেছে। সরকার পরিচালনার দায় নিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। মিডিয়া ও সামরিক বাহিনীর যে অংশ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা লড়েছি প্রায় একাই। আমরা মিডিয়ার চোখে চোখ রেখে কথা বলেছি। আমরা সত্যকে সত্য বলি, মিথ্যাকে মিথ্যা বলি।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে এনসিপির নেতাদের চরিত্র হনন করা হয়েছে। ৫ আগস্ট কক্সবাজার সফরের সময়ও আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়। বলা হয়েছিল, আমরা সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তবে আমরা মিডিয়ার বিরোধী নই, কিন্তু সংবাদে বস্তুনিষ্ঠতা চাই।’

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৫ ঘণ্টা আগে