ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বান্দরবান নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দচনের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ রবিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা লড়াই করব সব জাতিগোষ্ঠীর অধিকার ও মানবিক মর্যাদা নিয়ে; জুলাই পদযাত্রা থেকে এটাই আমাদের অঙ্গীকার। বান্দরবান নিয়ে কিছুদিন আগে একটি বক্তব্যে যে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দচয়ন হয়েছে, সেটার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’
এর আগে আজ দুপুরে সারজিস আলমকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানায় পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ। বান্দরবানকে ‘শাস্তির জায়গা’ বলায় পার্বত্য অঞ্চলের প্রতি অবমাননা করা হয়েছে উল্লেখ করে তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ নেতারা সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত ৩ জুলাই পঞ্চগড়ে অনুষ্ঠিত ‘জুলাই পদযাত্রা’ চলাকালে এক বক্তব্যে সারজিস বান্দরবানকে ‘শাস্তিস্বরূপ চাঁদাবাজ ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের পাঠানোর জায়গা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। ছাত্রনেতাদের ভাষ্য, এই মন্তব্য চরম নিন্দনীয় ও অবমাননাকর।
এটি শুধু বান্দরবানের নয়, গোটা পার্বত্য চট্টগ্রামের মর্যাদাকে হেয় করার শামিল। এটি রাষ্ট্রীয় বৈষম্য ও অবহেলার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ বলেও মন্তব্য করেন তারা।
বান্দরবান নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দচনের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ রবিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা লড়াই করব সব জাতিগোষ্ঠীর অধিকার ও মানবিক মর্যাদা নিয়ে; জুলাই পদযাত্রা থেকে এটাই আমাদের অঙ্গীকার। বান্দরবান নিয়ে কিছুদিন আগে একটি বক্তব্যে যে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দচয়ন হয়েছে, সেটার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’
এর আগে আজ দুপুরে সারজিস আলমকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানায় পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ। বান্দরবানকে ‘শাস্তির জায়গা’ বলায় পার্বত্য অঞ্চলের প্রতি অবমাননা করা হয়েছে উল্লেখ করে তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ নেতারা সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত ৩ জুলাই পঞ্চগড়ে অনুষ্ঠিত ‘জুলাই পদযাত্রা’ চলাকালে এক বক্তব্যে সারজিস বান্দরবানকে ‘শাস্তিস্বরূপ চাঁদাবাজ ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের পাঠানোর জায়গা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। ছাত্রনেতাদের ভাষ্য, এই মন্তব্য চরম নিন্দনীয় ও অবমাননাকর।
এটি শুধু বান্দরবানের নয়, গোটা পার্বত্য চট্টগ্রামের মর্যাদাকে হেয় করার শামিল। এটি রাষ্ট্রীয় বৈষম্য ও অবহেলার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ বলেও মন্তব্য করেন তারা।
শিক্ষকরা জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা ১৩ দফা দাবি ও স্বাধীন পর্যবেক্ষণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। তার কিছু অংশ বাস্তবায়িত হলেও বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পুনর্বিবেচনা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, 'মরহুম বদরুদ্দীন উমর বারবার রাজরোষে পড়া সত্ত্বেও তিনি তার আদর্শ বাস্তবায়নে ছিলেন আপোষহীনভাবে স্থির। কোনো ভীতি বা হুমকি নিবৃত্ত করতে পারেনি তার কর্তব্যকর্ম থেকে। স্বৈরতন্ত্রকে উপেক্ষা করে তিনি তার স্বাধীন মতামত প্রকাশে কখনোই কুণ্ঠিত হননি। তিনি এদেশে ছিলেন স্বাধীন বিবেকের এক
৫ ঘণ্টা আগে