
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তবর্তীকালীন সরকার বিচার এবং সংস্কার করতে পুরোপুরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন।
তিনি বলেছেন, ‘ভোটের ব্যাপারে মানুষের মনের মধ্যে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং নির্বাচনের পূর্বে ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমাদের বিচার এবং সংস্কারের ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই সরকার বিচার এবং সংস্কার করতে পুরোপুরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।’
সোমবার (১০ নভেম্বর) ঝিনাইদহের গোয়ালপাড়া বাজারে নির্বাচনী গণসংযোগ শেষে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
রাশেদ খাঁন বলেন, ‘দেশের মানুষ বলছেন ভোট কি আদৌ হবে। আমার নিজেরই আফসোস লাগছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন ব্যক্তি তার উপর আমাদের ভরসা-আস্থার জায়গাটা ছিল যে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই নেতা দেশের ব্যাপক পরিবর্তন করবে। আমাদের দেশকে সিঙ্গাপুর বানাবে, ইউরোপ বানাবে। কিন্তু আমরা দেখেছি বাংলাদেশকে আমেরিকা বানানোর নামে ড. ইউনূস আমাদের সাথে প্রতারণা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘ড. ইউনূস ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব হবে কাঁধে তুলে নেওয়া এবং সৎ, যোগ্য মানুষকে জাতীয় সংসদে পাঠানো। যদি এই সংসদে টাকার বিনিময়ে, পেশিশক্তির বিনিময়ে আবারো সেই আওয়ামী আমলের মতো ডামি-স্বতন্ত্র এমপিরা নির্বাচিত হয়ে যায় তাহলে এই দেশের মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হবেনা। সুতরাং জনগণের কাছে আমাদের বার্তা হলো- সৎ এবং যোগ্য মানুষকে দেখে আপনারা ভোট দেন। কোনো ধান্দাবাজ চাঁদাবাজ, লুটেরা, মাফিয়া যারা অন্যায়-জুলুম করেছে এরকম কোনো মানুষকে আপনারা ভোট দিবেন না।’
গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ‘এবার আর ভোটকেন্দ্র দখল এবং ১৪/১৮ মার্কা নির্বাচন হবে না ইনশাআল্লাহ। আর এইজন্য জাতীয় সংসদ হতে হবে ভারতীয় আধিপত্যমুক্ত জাতীয় সংসদ। যেখানে জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে বিপ্লবী তরুণরা থাকবে । যারা রাজপথে লড়াই করেছে, যারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিল তারাই শুধুমাত্র জাতীয় সংসদে যাবে।’
আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে হুশিয়ারী দিয়ে রাশেদ খাঁন বলেন, ‘আপনারা যদি মনে করেন এবার স্বতন্ত্র নির্বাচন করে আপনারা আবারও এমপি হবেন, টাকাপয়সা কামাবেন সেই দিন শেষ। এইবার আর কেউ ফ্যাসিবাদের দোসর, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের যারা পদে ছিল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না রাজনীতি করতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘যেদিন টাকা দিয়ে ভারতের ‘র’ এর নির্দেশনায় স্বতন্ত্র নির্বাচন করার নামে নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করতে আসবেন সেদিন জনগণ রাজপথে নামলে জীবন নিয়ে ফিরতে পারবেন না।’
এ সময় গণসংযোগে আরও উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের ঝিনাইদহ জেলা শাখার সভাপতি প্রভাষক এম সাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ রাজন, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রিহান আহমেদ রাইহান, যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো.মিশন আলী সহ দলটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

অন্তবর্তীকালীন সরকার বিচার এবং সংস্কার করতে পুরোপুরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন।
তিনি বলেছেন, ‘ভোটের ব্যাপারে মানুষের মনের মধ্যে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং নির্বাচনের পূর্বে ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমাদের বিচার এবং সংস্কারের ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই সরকার বিচার এবং সংস্কার করতে পুরোপুরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।’
সোমবার (১০ নভেম্বর) ঝিনাইদহের গোয়ালপাড়া বাজারে নির্বাচনী গণসংযোগ শেষে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
রাশেদ খাঁন বলেন, ‘দেশের মানুষ বলছেন ভোট কি আদৌ হবে। আমার নিজেরই আফসোস লাগছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন ব্যক্তি তার উপর আমাদের ভরসা-আস্থার জায়গাটা ছিল যে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই নেতা দেশের ব্যাপক পরিবর্তন করবে। আমাদের দেশকে সিঙ্গাপুর বানাবে, ইউরোপ বানাবে। কিন্তু আমরা দেখেছি বাংলাদেশকে আমেরিকা বানানোর নামে ড. ইউনূস আমাদের সাথে প্রতারণা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘ড. ইউনূস ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব হবে কাঁধে তুলে নেওয়া এবং সৎ, যোগ্য মানুষকে জাতীয় সংসদে পাঠানো। যদি এই সংসদে টাকার বিনিময়ে, পেশিশক্তির বিনিময়ে আবারো সেই আওয়ামী আমলের মতো ডামি-স্বতন্ত্র এমপিরা নির্বাচিত হয়ে যায় তাহলে এই দেশের মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হবেনা। সুতরাং জনগণের কাছে আমাদের বার্তা হলো- সৎ এবং যোগ্য মানুষকে দেখে আপনারা ভোট দেন। কোনো ধান্দাবাজ চাঁদাবাজ, লুটেরা, মাফিয়া যারা অন্যায়-জুলুম করেছে এরকম কোনো মানুষকে আপনারা ভোট দিবেন না।’
গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ‘এবার আর ভোটকেন্দ্র দখল এবং ১৪/১৮ মার্কা নির্বাচন হবে না ইনশাআল্লাহ। আর এইজন্য জাতীয় সংসদ হতে হবে ভারতীয় আধিপত্যমুক্ত জাতীয় সংসদ। যেখানে জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে বিপ্লবী তরুণরা থাকবে । যারা রাজপথে লড়াই করেছে, যারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিল তারাই শুধুমাত্র জাতীয় সংসদে যাবে।’
আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে হুশিয়ারী দিয়ে রাশেদ খাঁন বলেন, ‘আপনারা যদি মনে করেন এবার স্বতন্ত্র নির্বাচন করে আপনারা আবারও এমপি হবেন, টাকাপয়সা কামাবেন সেই দিন শেষ। এইবার আর কেউ ফ্যাসিবাদের দোসর, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের যারা পদে ছিল নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না রাজনীতি করতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘যেদিন টাকা দিয়ে ভারতের ‘র’ এর নির্দেশনায় স্বতন্ত্র নির্বাচন করার নামে নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করতে আসবেন সেদিন জনগণ রাজপথে নামলে জীবন নিয়ে ফিরতে পারবেন না।’
এ সময় গণসংযোগে আরও উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের ঝিনাইদহ জেলা শাখার সভাপতি প্রভাষক এম সাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ রাজন, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রিহান আহমেদ রাইহান, যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো.মিশন আলী সহ দলটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

জুলাই সনদের গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগেই আয়োজনসহ পাঁচ দাবিতে রাজপথের আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীসহ আট দল। এ দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি। অন্যদিকে বিএনপিসহ সমমনারাও জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজনের বিষয়ে অনড়। এ অবস্থায় জুলাই সনদের ভবিষ্যৎ কী, জুলাই সনদ ঘিরে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে কি জাতীয় নির্
১৪ ঘণ্টা আগে
এসব নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার হচ্ছে মর্মে গত কয়েকদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় খবর প্রচার হচ্ছিল। বিশেষ করে সিলেট সিটি করপোরেশনের বহিষ্কৃত বিএনপি দলীয় সাবেক কয়েকজন কাউন্সিলর সম্প্রতি সিলেট-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খন্দকার আব্দুল মুক্তাদিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তখন থেকেই নেতাকর্মীরা বিষয়টি আঁচ কর
১ দিন আগে
এর আগে দুপুরে নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে তারেককে অনশন ভেঙে আপিল করার আহ্বান জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আপিল, সংশোধনী, পরিমার্জন বা সময় বর্ধন—এসব তো প্রচলিত প্রক্রিয়া। নিশ্চয়ই তারা বিষয়টি বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আইনগত প্
১ দিন আগে
আখতার হোসেন বলেন, চব্বিশের অভ্যুত্থানের ফলে মানুষের প্রত্যাশা শুধু এতটুকুই ছিল না যে হাসিনার রেজিমকে উৎখাত করবে বা আগেকার মতো দেশটা চলতে থাকবে। কারণ মানুষ দেখে এসেছেন যে বাংলাদেশের সংকট যেমন, নেতৃত্ব বা ব্যবস্থারও সংকট তেমন। শুধু নেতৃত্বকে পরিবর্তন করে ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রেখে বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্
১ দিন আগে