
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদের আসন সমঝোতা নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বিএনপি জানিয়েছে, তারা কেবল গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের জন্য আসন ছাড় দিতে রাজি।
বিএনপির এ ‘সিদ্ধান্তে’ চূড়ান্ত অসন্তোষ দেখা দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদে। দলটি বলছে, বিএনপি তাদের জন্য ন্যূনতম ১০টি আসন ছাড় না দিলে তারা সমঝোতায় সম্মত নয়।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের জন্য দুটি আসনে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা-গলাচিপা) আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও ঝিনাইদহ-২ (হরিণাকুন্ডু-ঝিনাইদহ সদর) আসনে দলটি সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, যে দুটি আসনে বিএনপি প্রার্থী দেবে না।
বিএনপি এ সিদ্ধান্ত জানালে সোমবার গণঅধিকার পরিষদের জাতীয় নির্বাহী কমিটি বৈঠকে বসে। বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা জানান, বিএনপির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাত্র দুটি আসনে সমঝোতায় তারা রাজি নন। অন্তত ১০টি আসন পেলে আসন সমঝোতা করা সম্ভব বলে মত দেন অধিকাংশ নেতা।
বিএনপির সঙ্গে আলোচনা অনুযায়ী, যে দুই আসনে সমঝোতা হয়েছে সেখানে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থীরা ট্রাক প্রতীকে নির্বাচন করবেন। সেক্ষেত্রে বিএনপি দলীয় প্রার্থী দেবে না। তবেক এর মধ্যেও পটুয়াখালী-৩ তথা নুরুল হক নুরের আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাসান মামুন স্বতন্ত্র নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন।
গণঅধিকার পরিষদের মুখপাত্র হাসান আল মামুন ফেসবুকে লিখেছেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে কোনো জোট বা আসন সমঝোতায় যাবে না গণঅধিকার পরিষদ। গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) গণঅধিকার পরিষদ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় অবস্থান পরিষ্কার করবে বলে জানান হাসান আল মামুন। বলেন, বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা কিংবা জোটের আলোচনার আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে আগামীকাল (মঙ্গলবার)।
গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ এ প্রসঙ্গে বলেন, রোববার বিএনপির সঙ্গে আমাদের সভা হয়। আমরা মোট ১০টি আসনে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সভায় বিএনপির পক্ষ থেকে দুটি আসনে প্রাথমিক সমঝোতার কথা বলা হয়েছে। বিএনপির অবস্থানে নেতারা সন্তুষ্ট নন।
গণঅধিকার পরিষদের একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, আমাদের অন্তত ছয়জন প্রার্থী আছেন, যারা নির্বাচনে ভালো করবেন। ভোটে বিজয়ী হওয়ার মতো। এলাকায় এতদিন কাজ করেছেন। সে ক্ষেত্রে আমরা দুটি আসন সমঝোতায় রাজি না। ১০টি আসনের বিষয়ে নেতারা মত দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত ছয় থেকে সাত আসন অবশ্যই চাই। না হলে ট্রাক প্রতীকে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়া হবে।
এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে সক্রিয় ছিল গণঅধিকার পরিষদ। ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে বিএনপির সঙ্গে দলটির ‘ভোটের জোট’ হওয়ার গুঞ্জনও ছিল অনেকদিন ধরেই। শেষ পর্যন্ত আসন ভাগাভাগির হিসাব-নিকাশে দুই দলের ন্যূনতম সমঝোতাটুকু থাকে কি না, তা নিয়েই সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদের আসন সমঝোতা নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বিএনপি জানিয়েছে, তারা কেবল গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের জন্য আসন ছাড় দিতে রাজি।
বিএনপির এ ‘সিদ্ধান্তে’ চূড়ান্ত অসন্তোষ দেখা দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদে। দলটি বলছে, বিএনপি তাদের জন্য ন্যূনতম ১০টি আসন ছাড় না দিলে তারা সমঝোতায় সম্মত নয়।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের জন্য দুটি আসনে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা-গলাচিপা) আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও ঝিনাইদহ-২ (হরিণাকুন্ডু-ঝিনাইদহ সদর) আসনে দলটি সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, যে দুটি আসনে বিএনপি প্রার্থী দেবে না।
বিএনপি এ সিদ্ধান্ত জানালে সোমবার গণঅধিকার পরিষদের জাতীয় নির্বাহী কমিটি বৈঠকে বসে। বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা জানান, বিএনপির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাত্র দুটি আসনে সমঝোতায় তারা রাজি নন। অন্তত ১০টি আসন পেলে আসন সমঝোতা করা সম্ভব বলে মত দেন অধিকাংশ নেতা।
বিএনপির সঙ্গে আলোচনা অনুযায়ী, যে দুই আসনে সমঝোতা হয়েছে সেখানে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থীরা ট্রাক প্রতীকে নির্বাচন করবেন। সেক্ষেত্রে বিএনপি দলীয় প্রার্থী দেবে না। তবেক এর মধ্যেও পটুয়াখালী-৩ তথা নুরুল হক নুরের আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাসান মামুন স্বতন্ত্র নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন।
গণঅধিকার পরিষদের মুখপাত্র হাসান আল মামুন ফেসবুকে লিখেছেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে কোনো জোট বা আসন সমঝোতায় যাবে না গণঅধিকার পরিষদ। গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) গণঅধিকার পরিষদ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় অবস্থান পরিষ্কার করবে বলে জানান হাসান আল মামুন। বলেন, বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা কিংবা জোটের আলোচনার আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে আগামীকাল (মঙ্গলবার)।
গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ এ প্রসঙ্গে বলেন, রোববার বিএনপির সঙ্গে আমাদের সভা হয়। আমরা মোট ১০টি আসনে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সভায় বিএনপির পক্ষ থেকে দুটি আসনে প্রাথমিক সমঝোতার কথা বলা হয়েছে। বিএনপির অবস্থানে নেতারা সন্তুষ্ট নন।
গণঅধিকার পরিষদের একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, আমাদের অন্তত ছয়জন প্রার্থী আছেন, যারা নির্বাচনে ভালো করবেন। ভোটে বিজয়ী হওয়ার মতো। এলাকায় এতদিন কাজ করেছেন। সে ক্ষেত্রে আমরা দুটি আসন সমঝোতায় রাজি না। ১০টি আসনের বিষয়ে নেতারা মত দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত ছয় থেকে সাত আসন অবশ্যই চাই। না হলে ট্রাক প্রতীকে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়া হবে।
এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে সক্রিয় ছিল গণঅধিকার পরিষদ। ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে বিএনপির সঙ্গে দলটির ‘ভোটের জোট’ হওয়ার গুঞ্জনও ছিল অনেকদিন ধরেই। শেষ পর্যন্ত আসন ভাগাভাগির হিসাব-নিকাশে দুই দলের ন্যূনতম সমঝোতাটুকু থাকে কি না, তা নিয়েই সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

বিএনপি মহাসচিবের অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। তিনি বলেন, সরকারের প্রতি যে আস্থা ছিল, বিশ্বাস করি তারা সেটি রাখবে। দেশে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে সরকারকে আরও সচেতন হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী সমীকরণে জোটের শরিক জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ধানের শীষের টিকিট পাওয়ার স্বপ্নভঙ্গ হলো রুমিন ফারহানার। প্রভাবশালী প্রার্থী মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীবের জন্য আসনটি ছেড়ে দেওয়ায় এলাকায় বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়ে
৪ ঘণ্টা আগে
সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তের প্রার্থীরা নির্দিষ্ট চারটি আসনে তাদের নিজস্ব প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভোটের মাঠে বিজয়ী হতে বিএনপির প্রতীক ধানের শীষে নির্বাচন না করলে খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন না— এটিকেই বাস্তবতা মানছেন সবাই। ফলে জোটের প্রার্থী হিসেবে বিএনপির পক্ষ থেকে ছাড় পেলেও আরপিও সংশোধনীর মারপ্যাচে ধানের শীষ প্রতীক পাওয়ার জন্য দল ছেড়ে সরাসরি যোগ দিতে হচ্ছে বিএনপিতেই।
৭ ঘণ্টা আগে