খালেদা জিয়া ইলেক্টিভ ভেন্টিলেটর সাপোর্টে আছেন

বিবিসি বাংলা
হাসপাতালে নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার শরীরে গুরুতর ইনফেকশনের কারণে তাকে উন্নত অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সবশেষ খবর জানিয়ে একটি বার্তা দিয়েছে তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড।

বার্তায় বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনের বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষায় তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া, রক্তে অক্সিজেন এর পরিমাণ কমে যাওয়াসহ বেশ কিছু জটিলতা পাওয়া যায়।

অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তার ফুসফুস ও অন্যান্য অর্গানকে বিশ্রাম দেওয়ার জন্য ইলেক্টিভ ভেন্টিলেটর সাপোর্টে নেওয়া হয় এবং কিডনির কার্যক্ষমতা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের ডায়ালাইসিস শুরু হয় বলেও জানানো হয়।

মেডিকেল বোর্ডের দেওয়া বার্তা অনুযায়ী, দেশি বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড নিবিড়ভাবে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছে।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের চিকিৎসা নিয়ে কোনো অনুমান বা ভুল তথ্য প্রচার না করতে সবাইকে অনুরোধও জানানো হয়েছে ওই বার্তায়।

গত ২৩শে নভেম্বর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে যাওয়ার পর ওইদিন থেকেই ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন খালেদা জিয়া। ২৭শে নভেম্বর তার অবস্থা সংকটাপন্ন হলে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে নেওয়া হয়।

এরপর থেকেই তার চিকিৎসায় দেশ ও বিদেশের চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড কাজ করছে।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

‘ষড়যন্ত্র থেমে নেই, এই নির্বাচনও খুব সহজ নয়’

এখন আমি আবারও বলছি, সামনের সময় কিন্তু খুব সুবিধার না। কাজেই সকলকে সজাগ থাকতে হবে, সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

১ দিন আগে

বিজয়ের ৫৪ বছরে ‘নতুন চেহারা’য় স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ

এবারের বিজয় দিবসের আবহ, রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য ও মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্লোগান ও আচরণে স্পষ্ট, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্য এখন ভেঙে গিয়ে আদর্শিক অবস্থান ও রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের তীব্র দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে।

২ দিন আগে

স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ এখনও অর্জিত হয়নি: গোলাম পরওয়ার

মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘একটি আধিপত্যবাদী শক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। সেই কারণেই আজও দেশের মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত।’

২ দিন আগে

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও শোষণ-বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে পারিনি: মাসুদ সাঈদী

মাসুদ সাঈদী বলেন, প্রতিটি আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে যারা নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তাদের একটিই চাওয়া ছিল আর তা হলো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, একটি মর্যাদাশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।

২ দিন আগে