প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গোপালগঞ্জের পৌরপার্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশস্থলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলার পরপরই সেখানে উপস্থিত হন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। মঞ্চে উঠেই দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ’ স্লোগানে সমাবেশস্থল উত্তাল হয়ে ওঠে।
বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এর কিছুক্ষণ পরই সেখানে উপস্থিত হন এনসিপির নেতারা।
সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘হাসিনা আপনাদের ছেড়ে পালিয়ে গেছে। উনি গোপালগঞ্জকে ধারণ করলে ভারত না গিয়ে গোপালগঞ্জে আসতেন। ওনার মতো স্বার্থপর, উনি ওনার ফ্যামিলির মানুষ ছাড়া গোপালগঞ্জবাসীর কথা একববারও ভাবেন নাই। গোপালগঞ্জ বাংলাদেশের হয়ে উঠতে পারেনি। আপনারা বাংলাদেশের হয়ে উঠুন। আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে গোপালগঞ্জকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। আমরা আহ্বান জানাব, জালিমের শাসন থেকে মুক্ত করেছি।’
স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শেষ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। তার দেওয়া ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ’ স্লোগানে পৌর পার্কের সমাবেশস্থল প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। তিনি আরও স্লোগান দেন- ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও; ইনকিলাব ইনকিলাব, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ’।
উল্লেখ্য, এনসিপির গোপালগঞ্জের পদযাত্রা ও সমাবেশকে ঘিরে মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাত থেকে সামাজিক মাধ্যমে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ফেসবুকে এনসিপির নেতারা মার্চ টু গোপালগঞ্জ ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বুধবার এনসিপির নেতারা গোপালগঞ্জ পথে পথে বাধা পেয়েছেন। হামলা চালানো হয়েছে শহরের পৌর পার্ক সমাবেশস্থলে। পুলিশ ও ইউএনওর গাড়িতেও হামলার ঘটনা ঘটেছে। সব বাধা উপেক্ষা করে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে হাজির হয়ে বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
গোপালগঞ্জের পৌরপার্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশস্থলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলার পরপরই সেখানে উপস্থিত হন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। মঞ্চে উঠেই দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ’ স্লোগানে সমাবেশস্থল উত্তাল হয়ে ওঠে।
বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এর কিছুক্ষণ পরই সেখানে উপস্থিত হন এনসিপির নেতারা।
সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘হাসিনা আপনাদের ছেড়ে পালিয়ে গেছে। উনি গোপালগঞ্জকে ধারণ করলে ভারত না গিয়ে গোপালগঞ্জে আসতেন। ওনার মতো স্বার্থপর, উনি ওনার ফ্যামিলির মানুষ ছাড়া গোপালগঞ্জবাসীর কথা একববারও ভাবেন নাই। গোপালগঞ্জ বাংলাদেশের হয়ে উঠতে পারেনি। আপনারা বাংলাদেশের হয়ে উঠুন। আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে গোপালগঞ্জকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। আমরা আহ্বান জানাব, জালিমের শাসন থেকে মুক্ত করেছি।’
স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শেষ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। তার দেওয়া ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ’ স্লোগানে পৌর পার্কের সমাবেশস্থল প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। তিনি আরও স্লোগান দেন- ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও; ইনকিলাব ইনকিলাব, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ’।
উল্লেখ্য, এনসিপির গোপালগঞ্জের পদযাত্রা ও সমাবেশকে ঘিরে মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাত থেকে সামাজিক মাধ্যমে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ফেসবুকে এনসিপির নেতারা মার্চ টু গোপালগঞ্জ ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বুধবার এনসিপির নেতারা গোপালগঞ্জ পথে পথে বাধা পেয়েছেন। হামলা চালানো হয়েছে শহরের পৌর পার্ক সমাবেশস্থলে। পুলিশ ও ইউএনওর গাড়িতেও হামলার ঘটনা ঘটেছে। সব বাধা উপেক্ষা করে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে হাজির হয়ে বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এই শুল্ক কার্যকর হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে তৈরি পোশাক শিল্প। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার, যেখানে বছরে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। বর্তমানে এসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্কে প্রবেশ করত।
৫ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে সরকার বলছে, দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হবে। বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর পতনের পর দুষ্কৃতকারীরা আবারও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিসহ নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে। আজ গোপালগঞ্জে এনসিপির পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির ওপর বর্বরোচিত হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ, ইউএনওসহ আইনশৃঙ্খল
৬ ঘণ্টা আগেসারজিস বলেন, ‘গোপালগঞ্জে খুনি হাসিনার দালালরা আমাদের ওপরে আক্রমণ করেছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে নাটক দেখছে, পিছু হটছে। আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, নাহয় ফিরব না। সারা বাংলাদেশের মানুষ গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন।
৬ ঘণ্টা আগে