
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই— জামায়াত নেতাদের এমন দাবির কয়েক দিন না যেতেই ফাঁস হয়েছে এক ভিডিও, যেখানে উঠে এসেছে জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের বিপরীত চিত্র। কেননা ওই ভিডিওতে ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আব্দুল জলিল ও জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদকে সরাসরি নির্বাচনের ডিউটি ও ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার নিয়ে গোপন ছক কষতে দেখা গেছে!
এ ভিডিওটি প্রকাশ করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। চাঞ্চল্যকর ওই ভিডিও মূলত জুম মিটিংয়ের ফুটেজ, যেখানে ইসলামী ব্যাংকের ওই পরিচালক ও জামায়াত নেতা মাসুদসহ অন্যরা যুক্ত ছিলেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, ব্যাংক কর্মকর্তা আব্দুল জলিল জানতে চান যে ব্যাংকের যেসব কর্মকর্তা প্রিজাইডিং বা পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পাবেন, তারা কীভাবে দলের উপকারে আসতে পারেন।
এর জবাবে জামায়াত নেতা মাসুদ সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেন। তিনি পরামর্শ দেন, যারা ভোটকেন্দ্রের ‘ভেতরে’ থাকবেন, তারা সেখান থেকে ‘সাপোর্ট’ দেবেন। আর যারা ভেতরে সুবিধা করতে পারবেন না, তারা ‘বাইরে’ থেকে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে কাজ করবেন। এমনকি নির্বাচনি এলাকার মধ্যে দায়িত্ব পেলে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ারও নির্দেশ দেন এই জামায়াত নেতা।
ভিডিওর মন্তব্যের ঘরে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারকে উদ্ধৃত করে একটি সংবাদের স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন জুলকারনাইন সায়ের। সংবাদে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলছিলেন, ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই। স্ক্রিনশটের সঙ্গে সায়ের লিখেছেন, আশা করি জামায়াত নেতারা এই ভিডিও প্রকাশের পর তাদের দাবি থেকে সরে আসবেন।
এ বিষয়ে ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক আব্দুল জলিল ও জামায়াত নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদের বক্তব্য জানতে পারেনি রাজনীতি ডটকম। জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে। দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদের মোবাইল নম্বরে কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই ফেসবুকে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। মাত্র ১৫ ঘণ্টার ব্যবধানে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এর আগে বিএনপির পক্ষ থেকে সরাসরি ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্ক অক্টোবর বিএনপির প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে এ বিষয়ে অভিযোগ করে। দাবি জানায়, ইসলামী ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো দলীয়করণ হয়ে যাওয়ায় সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের যেন নির্বাচনি দায়িত্ব না দেওয়া হয়।
বিএনপির সেই অভিযোগের কঠোর সমালোচনা করেছিল জামায়াতে ইসলামী। ২৮ অক্টোবর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা দেন, ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এস আলম গ্রুপ থেকে মুক্ত হওয়ার পর ব্যাংকে নিরপেক্ষতা ফেরাতে নিয়োগ পাওয়া স্বতন্ত্র পরিচালকের সঙ্গে জামায়াত নেতার এই কথোপকথনে মিয়া গোলাম পরওয়ারের বক্তব্য নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন নেটিজেনরা।

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই— জামায়াত নেতাদের এমন দাবির কয়েক দিন না যেতেই ফাঁস হয়েছে এক ভিডিও, যেখানে উঠে এসেছে জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের বিপরীত চিত্র। কেননা ওই ভিডিওতে ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আব্দুল জলিল ও জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদকে সরাসরি নির্বাচনের ডিউটি ও ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার নিয়ে গোপন ছক কষতে দেখা গেছে!
এ ভিডিওটি প্রকাশ করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। চাঞ্চল্যকর ওই ভিডিও মূলত জুম মিটিংয়ের ফুটেজ, যেখানে ইসলামী ব্যাংকের ওই পরিচালক ও জামায়াত নেতা মাসুদসহ অন্যরা যুক্ত ছিলেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, ব্যাংক কর্মকর্তা আব্দুল জলিল জানতে চান যে ব্যাংকের যেসব কর্মকর্তা প্রিজাইডিং বা পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পাবেন, তারা কীভাবে দলের উপকারে আসতে পারেন।
এর জবাবে জামায়াত নেতা মাসুদ সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেন। তিনি পরামর্শ দেন, যারা ভোটকেন্দ্রের ‘ভেতরে’ থাকবেন, তারা সেখান থেকে ‘সাপোর্ট’ দেবেন। আর যারা ভেতরে সুবিধা করতে পারবেন না, তারা ‘বাইরে’ থেকে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে কাজ করবেন। এমনকি নির্বাচনি এলাকার মধ্যে দায়িত্ব পেলে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ারও নির্দেশ দেন এই জামায়াত নেতা।
ভিডিওর মন্তব্যের ঘরে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারকে উদ্ধৃত করে একটি সংবাদের স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন জুলকারনাইন সায়ের। সংবাদে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলছিলেন, ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই। স্ক্রিনশটের সঙ্গে সায়ের লিখেছেন, আশা করি জামায়াত নেতারা এই ভিডিও প্রকাশের পর তাদের দাবি থেকে সরে আসবেন।
এ বিষয়ে ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক আব্দুল জলিল ও জামায়াত নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদের বক্তব্য জানতে পারেনি রাজনীতি ডটকম। জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে। দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদের মোবাইল নম্বরে কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই ফেসবুকে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। মাত্র ১৫ ঘণ্টার ব্যবধানে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এর আগে বিএনপির পক্ষ থেকে সরাসরি ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্ক অক্টোবর বিএনপির প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে এ বিষয়ে অভিযোগ করে। দাবি জানায়, ইসলামী ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো দলীয়করণ হয়ে যাওয়ায় সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের যেন নির্বাচনি দায়িত্ব না দেওয়া হয়।
বিএনপির সেই অভিযোগের কঠোর সমালোচনা করেছিল জামায়াতে ইসলামী। ২৮ অক্টোবর জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা দেন, ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এস আলম গ্রুপ থেকে মুক্ত হওয়ার পর ব্যাংকে নিরপেক্ষতা ফেরাতে নিয়োগ পাওয়া স্বতন্ত্র পরিচালকের সঙ্গে জামায়াত নেতার এই কথোপকথনে মিয়া গোলাম পরওয়ারের বক্তব্য নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন নেটিজেনরা।

রাজপ্রাসাদে থেকে রাজনীতি করেননি বেগম জিয়া। স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তিনি জনগণের অধিকার আদায় করেছেন। আর তাই জাতিও তার জন্য উদগ্রীব উৎকণ্ঠায় আছে বলে জানিয়ে মন্তব্য করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান।
৫ ঘণ্টা আগে
সালাহউদ্দিন আহমদ ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য এবং খালেদা জিয়ার শারীরিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশ্লেষকরা বলছেন, এবার হয়তো তারেক রহমানের দেশে ফেরার গুঞ্জন আগের মতো ফাঁকা বুলি নয়, এবার হয়তো সত্যিই তিনি দেশে ফিরছেন।
২১ ঘণ্টা আগে
তিনি আরো বলেন, ‘এ দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিএনপির বিকল্প নেই। এ দেশে গণতন্ত্রের মার্কা ধানের শীষ, গণতন্ত্রের দল বিএনপি। গণতন্ত্রের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়া। তিনি আজ অসুস্থ। তাকে জেলখানায় আটকে রাখা হয়েছিল, কিন্তু আপস করেননি। তিনি এরশাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নেতৃত
১ দিন আগে