
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করতে দ্রুত গণভোটের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে আটটি রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, গণভোটের তারিখ ঘোষণায় সরকার যত দেরি করবে, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংকট ততই ঘনীভূত হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলনরত আট দলের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কারণে একটি ‘ক্রিটিক্যাল সিচুয়েশন’ তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় গণভোটের সিদ্ধান্ত এখন সরকারকেই নিতে হবে।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এখন সরকারের দায়িত্ব দ্রুত গণভোটের তারিখ দেয়া। গণভোটের তারিখ ঘোষণায় সরকার যত দেরি করবে, জাতীয় নির্বাচন তত পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতির ময়দানে মেঘ জমেছে। এই মেঘ কাটাতে প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে দলগুলোর পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ। তিনি অভিযোগ করেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) কিছু বিষয় পরিবর্তনের চেষ্টা করছে একটি দল। তিনি বলেন, ‘এ অপচেষ্টা রুখে দেয়া হবে।’
আহমাদ জানান, নভেম্বরে গণভোট এবং জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করার দাবিতে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে স্মারকলিপি দেয়া হবে। একইসঙ্গে আগামী ৩ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ আট রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করতে দ্রুত গণভোটের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে আটটি রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, গণভোটের তারিখ ঘোষণায় সরকার যত দেরি করবে, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংকট ততই ঘনীভূত হবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলনরত আট দলের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কারণে একটি ‘ক্রিটিক্যাল সিচুয়েশন’ তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় গণভোটের সিদ্ধান্ত এখন সরকারকেই নিতে হবে।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এখন সরকারের দায়িত্ব দ্রুত গণভোটের তারিখ দেয়া। গণভোটের তারিখ ঘোষণায় সরকার যত দেরি করবে, জাতীয় নির্বাচন তত পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতির ময়দানে মেঘ জমেছে। এই মেঘ কাটাতে প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে দলগুলোর পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ। তিনি অভিযোগ করেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) কিছু বিষয় পরিবর্তনের চেষ্টা করছে একটি দল। তিনি বলেন, ‘এ অপচেষ্টা রুখে দেয়া হবে।’
আহমাদ জানান, নভেম্বরে গণভোট এবং জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করার দাবিতে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে স্মারকলিপি দেয়া হবে। একইসঙ্গে আগামী ৩ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ আট রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় তিনি জানান, এনসিপির হয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১০১১ জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ভোটে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আগে নিজেদের মধ্যেই লড়তে হচ্ছে বিএনপিকে। কেন্দ্র বলছে, দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার সময় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ‘আপত্তি’ আমলে নেওয়া হবে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে বিএনপিকে সতর্ক থাকতে বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। দেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারদের উৎখাত করেছে। নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী, কর্তৃত্ববাদী, স্বৈরাচারী শাসন আমরা দেখতে চাই না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বারবার নানা আশঙ্কার জন্ম দিচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
আমির খসরু বলেন, আপনারা জানেন নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ নির্বাচনে তাদের জেতার কোনো সুযোগ নেই। তারা বিগত দিনেও পরাজিত শক্তি ছিল, এখনো পরাজিত শক্তি, ভবিষ্যতেও তারা পরাজিত শক্তি থাকবে। সুতরাং তারা নির্বাচন চায় না, তারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস
১৯ ঘণ্টা আগে