প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’কে আইনি ভিত্তি দিতে যে গণভোটের সিদ্ধান্ত হয়েছে তা আয়োজনে সরকার গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ করেছে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ।
দলটি বলছে, জুলাই জাতীয় সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার লক্ষ্যে গণভোট আয়োজনের বিষয়ে সরকার গড়িমসি করছে, যা জাতির জন্য উদ্বেগজনক। এ প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ জোর দাবি জানাচ্ছে, সরকার যেন অবিলম্বে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করে এবং আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের আয়োজন করে। ওই গণভোটের ফলাফলের আলোকেই আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক বৈঠকে এ উদ্বেগ ও সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সংগঠনের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সেই গণভোট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন আয়োজনের প্রস্তাবনা রয়েছে কয়েকটি দলের। জামায়াতে ইসলামী বলছে, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের মতে এ ধারণা অবাস্তব ও অপরিপক্ক। একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন হলে গণভোটের গুরুত্ব মারাত্মকভাবে কমে যাবে। এটি জাতির সঙ্গে প্রতারণার শামিল এবং গণভোট প্রক্রিয়াকে অনিশ্চয়তায় ফেলবে। কারণ, জাতীয় নির্বাচনে কোনো ভোটকেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত হলে গণভোটও স্থগিত হয়ে যাবে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বৈঠকে গত ১৭ অক্টোবর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হামলায় ‘জুলাই যোদ্ধা’দের আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় এবং এ ঘটনার নিন্দা জানানো হয়। পাশাপাশি আহতদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়।
নির্বাচন কমিশন ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন থেকে সরে আসায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ বলছে, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন অত্যন্ত জরুরি। এর মাধ্যমে জাতি সরাসরি ভোট প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পারবে, জাল ভোট ও কারচুপি প্রতিরোধ হবে এবং ভোটারদের মধ্যে আস্থা তৈরি হবে।
এ প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছে।
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’কে আইনি ভিত্তি দিতে যে গণভোটের সিদ্ধান্ত হয়েছে তা আয়োজনে সরকার গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ করেছে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ।
দলটি বলছে, জুলাই জাতীয় সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার লক্ষ্যে গণভোট আয়োজনের বিষয়ে সরকার গড়িমসি করছে, যা জাতির জন্য উদ্বেগজনক। এ প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ জোর দাবি জানাচ্ছে, সরকার যেন অবিলম্বে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করে এবং আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের আয়োজন করে। ওই গণভোটের ফলাফলের আলোকেই আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক বৈঠকে এ উদ্বেগ ও সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সংগঠনের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সেই গণভোট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন আয়োজনের প্রস্তাবনা রয়েছে কয়েকটি দলের। জামায়াতে ইসলামী বলছে, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের মতে এ ধারণা অবাস্তব ও অপরিপক্ক। একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন হলে গণভোটের গুরুত্ব মারাত্মকভাবে কমে যাবে। এটি জাতির সঙ্গে প্রতারণার শামিল এবং গণভোট প্রক্রিয়াকে অনিশ্চয়তায় ফেলবে। কারণ, জাতীয় নির্বাচনে কোনো ভোটকেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত হলে গণভোটও স্থগিত হয়ে যাবে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বৈঠকে গত ১৭ অক্টোবর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হামলায় ‘জুলাই যোদ্ধা’দের আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় এবং এ ঘটনার নিন্দা জানানো হয়। পাশাপাশি আহতদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়।
নির্বাচন কমিশন ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন থেকে সরে আসায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ বলছে, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন অত্যন্ত জরুরি। এর মাধ্যমে জাতি সরাসরি ভোট প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পারবে, জাল ভোট ও কারচুপি প্রতিরোধ হবে এবং ভোটারদের মধ্যে আস্থা তৈরি হবে।
এ প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছে।
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে, সুস্থ থাকেলে নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নেবেন বলেও জানান তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেএনসিপির এই নেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘বর্তমান ইসি নুরুল হুদা কমিশনের মতো পথেই হাঁটছে। আমরা চাই না এই কমিশনেরও সেই পরিণতি হোক। তাদের আচরণে কোনো স্বচ্ছতা নেই, আর সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করারও কোনো সক্ষমতা দেখা যাচ্ছে না।’
১০ ঘণ্টা আগেতিনি অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচন কমিশনাররা যেখান থেকে আসছে, তারা তাদের নিয়োগদাতাদের স্বার্থই রক্ষা করছে। অদৃশ্য শক্তির নিয়ন্ত্রণ থেকে নির্বাচন কমিশনকে মুক্ত করতে হবে।’
১২ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমি মনে করি না আমার বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, তবে এনসিপি হয়তো আংশিকভাবে বক্তব্য কেটেছে। কারণ আমি স্পষ্টভাবে বলেছিলাম, ওখানে কোনো প্রকৃত জুলাই যোদ্ধা এই সংঘর্ষে জড়িত নয়।’
১২ ঘণ্টা আগে