
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, “সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করতে হবে, তারপরও ঘি আমাদের লাগবেই। আমরা রাজপথে এসেছি প্রয়োজনে আবার রক্ত দেব, প্রয়োজনে আবার জীবন দেব, তবুও আমাদের জুলাইয়ের অর্জনকে ব্যর্থ হতে দেব না।”
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর পল্টন মোড়ে ৮ দলের সমাবেশে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির আগে তিনি এসব কথা বলেন।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, “অনেকে গণভোটের ব্যয়ভার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আমরা বলি, দেশে এখন একদিনে যে চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়েই প্রতিদিন গণভোট আয়োজন সম্ভব। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। সরকারকে বলবো—চাঁদাবাজি বন্ধের ব্যবস্থা নিয়ে গণভোট করুন।”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, “গণভোট নিয়ে সরকার এক ধরনের চালাকি করছে। তবে দেশের মানুষ এখন সচেতন—কোনও টালবাহানা চলবে না।”
রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনার প্রসঙ্গে ডা. তাহের বলেন, “সরকারকে রেফারির ভূমিকা নিতে হবে। আমরা রাজনৈতিক আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করেছি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতিও আহ্বান জানাই—আপনারাও আলোচনার উদ্যোগ নিন।”
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, খেলাফত মজলিশের নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমী এবং জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধানসহ ৮ দলের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, “সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করতে হবে, তারপরও ঘি আমাদের লাগবেই। আমরা রাজপথে এসেছি প্রয়োজনে আবার রক্ত দেব, প্রয়োজনে আবার জীবন দেব, তবুও আমাদের জুলাইয়ের অর্জনকে ব্যর্থ হতে দেব না।”
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর পল্টন মোড়ে ৮ দলের সমাবেশে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির আগে তিনি এসব কথা বলেন।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, “অনেকে গণভোটের ব্যয়ভার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আমরা বলি, দেশে এখন একদিনে যে চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়েই প্রতিদিন গণভোট আয়োজন সম্ভব। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। সরকারকে বলবো—চাঁদাবাজি বন্ধের ব্যবস্থা নিয়ে গণভোট করুন।”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, “গণভোট নিয়ে সরকার এক ধরনের চালাকি করছে। তবে দেশের মানুষ এখন সচেতন—কোনও টালবাহানা চলবে না।”
রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনার প্রসঙ্গে ডা. তাহের বলেন, “সরকারকে রেফারির ভূমিকা নিতে হবে। আমরা রাজনৈতিক আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করেছি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতিও আহ্বান জানাই—আপনারাও আলোচনার উদ্যোগ নিন।”
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, খেলাফত মজলিশের নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমী এবং জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধানসহ ৮ দলের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।

দেশবাসীসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনের পাশাপাশি সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লব শুধু মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা নয়, এদেশে আধিপত্যবাদ বিরোধী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অভ্যুদয়ের সূচনা। সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের সার্বভ
৪ ঘণ্টা আগে
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি, নভেম্বরে গণভোট আয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় রাজনৈতিক হয়রানি ও গ্রেপ্তার বন্ধ, নির্বাচনে সব দলের সমান অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমে বাধাহীনতা নিশ্চিত করা।
৫ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটে ছিল। জোটবদ্ধ নির্বাচনের পর ওই জোট ক্ষমতায় আসলে দলটির দুজন শীর্ষ নেতা জোট সরকারের মন্ত্রীও হয়েছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
তাদের পাঁচ দফা দাবিতে জাতীয় পার্টিসহ ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ অন্যান্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে