
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয় লাভ করেছে। এ বিজয়ে অনেকেই অভিভূত হয়েছেন। এ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে।’
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মগবাজারস্থ আল-ফালাহ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিসে শূরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
জামায়াতে আমির বলেন, ‘যারা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি। সেই নির্বাচনে বিজয় লাভ করতে আর্থিক কুরবানিসহ সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতার জন্য আমি সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘অনেক আন্দোলন, ত্যাগ-কুরবানির বিনিময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। অনেকে হাত, পা ও চক্ষু হারিয়েছেন।’
কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি মুহতারামা নূরুন্নিসা সিদ্দীকার সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত অধিবেশনে ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ শীর্ষক’ বক্তব্য উপস্থাপন করেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কুরআন পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম।
অধিবেশনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম। কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় কর্মপরিষদ সদস্যসহ সারা দেশ থেকে নির্বাচিত শূরা সদস্যরা অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন। ষান্মাসিক রিপোর্ট উপস্থাপনসহ বিভিন্ন সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে অধিবেশনে আলোচনা হয়।
ডা. শফিকুর রহমান দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিসে শূরার অধিবেশনে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ পেয়ে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন।
তিনি বলেন, ‘বিগত সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে অনেকে নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন এবং অনেকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন। অনেকে এখনও অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।’

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয় লাভ করেছে। এ বিজয়ে অনেকেই অভিভূত হয়েছেন। এ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে।’
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মগবাজারস্থ আল-ফালাহ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিসে শূরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
জামায়াতে আমির বলেন, ‘যারা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি। সেই নির্বাচনে বিজয় লাভ করতে আর্থিক কুরবানিসহ সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতার জন্য আমি সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘অনেক আন্দোলন, ত্যাগ-কুরবানির বিনিময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। অনেকে হাত, পা ও চক্ষু হারিয়েছেন।’
কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি মুহতারামা নূরুন্নিসা সিদ্দীকার সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত অধিবেশনে ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ শীর্ষক’ বক্তব্য উপস্থাপন করেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কুরআন পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম।
অধিবেশনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম। কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় কর্মপরিষদ সদস্যসহ সারা দেশ থেকে নির্বাচিত শূরা সদস্যরা অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন। ষান্মাসিক রিপোর্ট উপস্থাপনসহ বিভিন্ন সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে অধিবেশনে আলোচনা হয়।
ডা. শফিকুর রহমান দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিসে শূরার অধিবেশনে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ পেয়ে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন।
তিনি বলেন, ‘বিগত সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে অনেকে নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন এবং অনেকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন। অনেকে এখনও অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।’

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৫ ঘণ্টা আগে