
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবশ্যই সংস্কারের ভিত্তিতেই হতে হবে। মঙ্গলবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা করেন।
তাহের বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো শঙ্কা নেই। তবে যেনতেন নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের একমাত্র সমাধান।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের আগে কতিপয় বিষয়ে সমাধান হওয়া জরুরি।
নিউইয়র্ক শহরে অনেক উপদেষ্টা ও সফরসঙ্গীর সঙ্গে আলোচনায় উঠে এসেছে যে, একটি যেন তেন নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না। নির্বাচন ২০১৮, ২০২৪ ও ২০১৪ সালে হয়েছে। এই নির্বাচন সমস্যা আরো বাড়িয়েছে। এজন্য ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি কারণ আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক সরকার খুবই জরুরি।
অতীত অভিজ্ঞতা বলে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও জনগণের অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু নির্বাচনই সমস্যার সমাধান। এই নির্বাচনের জন্য সরকারকে কতিপয় বিষয়ে অত্যন্ত দ্রুত ও দ্রুততার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হলো জুলাই সনদ আইনি ভিত্তি দেওয়া। এটা আরো তিন মাস আগে হয়ে যেতে পারতো। সব দল একমত হয়েছি নীতিগতভাবে তারপরও বাস্তবায়নে ডিলে করা হচ্ছে। এইভাবে যদি ষড়যন্ত্র চলে, প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়ন না করে তাহলে সবকিছু প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে যাবে।
এজন্য ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে, তার আগে অতি অল্প সময়ে সংস্কারের বিষয়ে যেসব ঐক্যমত হয়েছে তা আইনি ভিত্তি দিয়ে সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, যাদের কারণে সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হচ্ছে, অথবা নির্বাচন করতে দেরি হচ্ছে, তাদের জাতির কাছে জবাব দিতে হবে।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবশ্যই সংস্কারের ভিত্তিতেই হতে হবে। মঙ্গলবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা করেন।
তাহের বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো শঙ্কা নেই। তবে যেনতেন নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের একমাত্র সমাধান।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের আগে কতিপয় বিষয়ে সমাধান হওয়া জরুরি।
নিউইয়র্ক শহরে অনেক উপদেষ্টা ও সফরসঙ্গীর সঙ্গে আলোচনায় উঠে এসেছে যে, একটি যেন তেন নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না। নির্বাচন ২০১৮, ২০২৪ ও ২০১৪ সালে হয়েছে। এই নির্বাচন সমস্যা আরো বাড়িয়েছে। এজন্য ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি কারণ আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক সরকার খুবই জরুরি।
অতীত অভিজ্ঞতা বলে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও জনগণের অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু নির্বাচনই সমস্যার সমাধান। এই নির্বাচনের জন্য সরকারকে কতিপয় বিষয়ে অত্যন্ত দ্রুত ও দ্রুততার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হলো জুলাই সনদ আইনি ভিত্তি দেওয়া। এটা আরো তিন মাস আগে হয়ে যেতে পারতো। সব দল একমত হয়েছি নীতিগতভাবে তারপরও বাস্তবায়নে ডিলে করা হচ্ছে। এইভাবে যদি ষড়যন্ত্র চলে, প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়ন না করে তাহলে সবকিছু প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে যাবে।
এজন্য ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে, তার আগে অতি অল্প সময়ে সংস্কারের বিষয়ে যেসব ঐক্যমত হয়েছে তা আইনি ভিত্তি দিয়ে সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, যাদের কারণে সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হচ্ছে, অথবা নির্বাচন করতে দেরি হচ্ছে, তাদের জাতির কাছে জবাব দিতে হবে।

হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে
অনেকে আবার প্রশ্ন তুলেছেন, রাজনৈতিক দৃশ্যপটের আড়ালে অন্য কোনো খেলা চলছে কি না। নাকি পুরনো কোনো ভয় এখনো তাড়া করে ফিরছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে। রাজনীতিতে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র কথাও এখনো ঘুরেফিরে আসছে। এমনকি বাদ যাচ্ছে না ৫ আগস্ট পরবর্তী সেই আলোচনা, যেখানে প্রধান দুই দলকে ক্ষমতার বাইরে রাখার কথ
২ দিন আগে
কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১ ডিসেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে বিশেষ কর্মসূচি 'বিজয়ের মাসে বিজয় মশাল রোড শো', যার পাশাপাশি থাকবে আলোচনা সভাসহ নানা আয়োজন।
২ দিন আগে