প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা ধর্মের ভিত্তিতে জাতিকে বিভাজিত করার পক্ষে নই। নিজের জ্ঞানকে কোরআন-হাদিসের আলোকে জাতির জন্য কাজে লাগাতে হবে।
শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর মগবাজার আল-ফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় উলামা কমিটির উদ্যোগে দেশের বিশিষ্ট দাঈ ও ওয়ায়েজ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ জাতি হিসেবে এখানে আমরা হিন্দু বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, মুসলমান দশকের পর দশক বসবাস করে আসছি। পৃথিবীতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির যে কয়টি দেশ আছে উল্লেখ করার মতো, সেখানে বাংলাদেশ বিশেষ স্থানে।
তিনি বলেন, আমরা যেমন আল্লাহ তায়ালার দরবারে দরখাস্ত করে পয়দা হওয়ার জন্য কোনো উদ্যোগ নিইনি, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও ঠিক তাই। সবাই আল্লাহর ইচ্ছায় এখানে জন্ম নিয়েছেন। মানুষের সামনে বিভিন্ন ধর্মমত আছে। আল্লাহ মানুষকে বিচার বিবেচনা ও বিবেক দান করেছেন। মানুষ বিচার-বিবেচনা ও বিবেকের জায়গা থেকে সে ধর্মকে গ্রহণ করবে।
জামায়াত আমির বলেন, আল্লাহ তায়ালার দেওয়া শ্বাশত বিধান, খাতেমুন নাবিয়্যিনের মাধ্যমে যে আলোকিত বিধান আল কোরআন বা সংবিধান পাওয়া গেছে, তা বাস্তবায়নে মুহাম্মদ (সা.) এর তার ফিকির, দাওয়া ও কর্মকে অনুসরণ নিজেরা করা ও অন্য মানুষকে আহ্বান জানানো। কারণ মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। এটাকে উপেক্ষা করার শক্তি আমাদের কারো নেই।
তিনি বলেন, এখানে যারা আছেন, তারা মানুষকে সত্য সুন্দর একটি সমাজ গঠনের জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। মানুষকে কল্যাণকামী হতে তারা উপদেশ দেন, তারা রাসূলে কারীম (সা.) মানবজাতির প্রতি যে ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছেন, দ্বীনের আহ্বানকারী, দাঈ ইলাল্লাহ হিসেবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা ধর্মের ভিত্তিতে জাতিকে বিভাজিত করার পক্ষে নই। নিজের জ্ঞানকে কোরআন-হাদিসের আলোকে জাতির জন্য কাজে লাগাতে হবে।
শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর মগবাজার আল-ফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় উলামা কমিটির উদ্যোগে দেশের বিশিষ্ট দাঈ ও ওয়ায়েজ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ জাতি হিসেবে এখানে আমরা হিন্দু বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, মুসলমান দশকের পর দশক বসবাস করে আসছি। পৃথিবীতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির যে কয়টি দেশ আছে উল্লেখ করার মতো, সেখানে বাংলাদেশ বিশেষ স্থানে।
তিনি বলেন, আমরা যেমন আল্লাহ তায়ালার দরবারে দরখাস্ত করে পয়দা হওয়ার জন্য কোনো উদ্যোগ নিইনি, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও ঠিক তাই। সবাই আল্লাহর ইচ্ছায় এখানে জন্ম নিয়েছেন। মানুষের সামনে বিভিন্ন ধর্মমত আছে। আল্লাহ মানুষকে বিচার বিবেচনা ও বিবেক দান করেছেন। মানুষ বিচার-বিবেচনা ও বিবেকের জায়গা থেকে সে ধর্মকে গ্রহণ করবে।
জামায়াত আমির বলেন, আল্লাহ তায়ালার দেওয়া শ্বাশত বিধান, খাতেমুন নাবিয়্যিনের মাধ্যমে যে আলোকিত বিধান আল কোরআন বা সংবিধান পাওয়া গেছে, তা বাস্তবায়নে মুহাম্মদ (সা.) এর তার ফিকির, দাওয়া ও কর্মকে অনুসরণ নিজেরা করা ও অন্য মানুষকে আহ্বান জানানো। কারণ মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। এটাকে উপেক্ষা করার শক্তি আমাদের কারো নেই।
তিনি বলেন, এখানে যারা আছেন, তারা মানুষকে সত্য সুন্দর একটি সমাজ গঠনের জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। মানুষকে কল্যাণকামী হতে তারা উপদেশ দেন, তারা রাসূলে কারীম (সা.) মানবজাতির প্রতি যে ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছেন, দ্বীনের আহ্বানকারী, দাঈ ইলাল্লাহ হিসেবে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার এক বছরের বেশি সময় ধরে আছে। তিন মাসের মধ্যেই তারা নির্বাচন দিয়ে সরে যেতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি। তারা থেকে গেছে যাতে সংস্কার নিশ্চিত করা যায়। তাই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন এই সরকারকেই করতে হবে তাদের নিজস্ব বৈধতার জন্য।
২১ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জ
১ দিন আগে