প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর করার যে প্রস্তাব সংবিধান সংস্কার কমিশন দিয়েছে তাতে একমত নয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ পাঁচ বছরই চায়।
জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, ঐকমত্য কমিশন থেকে সরকার ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৪ বছর করার বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমরা বলেছি, এটি ঠিক হবে না। এক্ষেত্রে চার বছর নয়, পাঁচ বছর থাকাই ভালো হবে।
শনিবার সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর বৈঠকের বিরতিতে এ কথা বলেন তিনি।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। তবে এটার ফরমেশন, ন্যাচার, প্রসেস সম্পর্কে আমরা আলোচনা করছি।
নায়েবে আমির আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি দলের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময় চলছে। পাঁচটি কমিশনের রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। আমরা আলোচনা শুরু করেছি সংবিধান সংস্কারের ওপরে দেওয়া প্রস্তাবনা দিয়ে। আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি। অনেক বিষয়ে আমাদের ভেতরে মতবিনিময় হয়েছে, নানা বিষয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ হয়েছে। কিছু কিছু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠক জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে অংশ নেন কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অংশ নেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, ড. হামিদুর রহমান আযাদ সাবেক এমপি, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ।
জাতীয় সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর করার যে প্রস্তাব সংবিধান সংস্কার কমিশন দিয়েছে তাতে একমত নয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ পাঁচ বছরই চায়।
জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, ঐকমত্য কমিশন থেকে সরকার ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৪ বছর করার বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমরা বলেছি, এটি ঠিক হবে না। এক্ষেত্রে চার বছর নয়, পাঁচ বছর থাকাই ভালো হবে।
শনিবার সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর বৈঠকের বিরতিতে এ কথা বলেন তিনি।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। তবে এটার ফরমেশন, ন্যাচার, প্রসেস সম্পর্কে আমরা আলোচনা করছি।
নায়েবে আমির আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি দলের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মতবিনিময় চলছে। পাঁচটি কমিশনের রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। আমরা আলোচনা শুরু করেছি সংবিধান সংস্কারের ওপরে দেওয়া প্রস্তাবনা দিয়ে। আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি। অনেক বিষয়ে আমাদের ভেতরে মতবিনিময় হয়েছে, নানা বিষয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ হয়েছে। কিছু কিছু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠক জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে অংশ নেন কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অংশ নেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, ড. হামিদুর রহমান আযাদ সাবেক এমপি, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা না করে যদি তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান, সেটিও তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে একান্তই যদি তিনি দায়িত্ব পালনে অপারগ হন, তাহলে রাষ্ট্র তো বসে থাকবে না। রাষ্ট্র নিজ দায়িত্বে বিকল্প ব্যবস্থা নেবে।’
৯ ঘণ্টা আগেজয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘আপনার মতো সচেতন নাগরিক, যিনি বিশ্বের দরবারে আমাদের গর্বিত করেছেন, আপনি নোবেলজয়ী। আপনি ব্যক্তিগত ইউনূস নন, আপনি জনগণের। আপনি বলেছেন পদত্যাগ করতে চাই, এসব দেখে আমার মন খারাপ হয়েছে। ড. ইউনূস, আপনি এই দেশের ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন, আমরা আপনার পদত্যাগ চাই না।’
৯ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমি মনে করি, সরকারকে এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে আলোচনায় বসতে হবে। নিয়মিত বসে এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত চাইতে হবে। কোনো ধরনের বিচ্ছিন্নতা কাম্য নয়।’
১৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়নি। কাল (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর অনেক সময় আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের তিনটি কঠিন দায়িত্ব- এর একটি সংস্কার, অন্যটি বিচার, আরেকটি নির্বাচন। শুধুমাত্র নির্বাচন করার জন্যই আমরা দায়িত্বটা নেইনি। আমাদের আরও দুটি দায়ি
১৪ ঘণ্টা আগে