প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ ইসকনকে উগ্র সংগঠন আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে এ সংগঠনকে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দফা দাবি জানিয়েছে সমমনা ইসলামি দলগুলো। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি।
সংবাদ সম্মেলনে সমমনা ইসলামী দলসমূহের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী।
তিনি বলেন, দেশের পরিবেশ-পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করতে, ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে ব্যর্থ করতে বহুবিধ ষড়যন্ত্র চলছে। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন চক্র দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করতে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। দেশে সাম্প্রদায়িক সংঘাত ছড়িয়ে ইসকন নামে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
ইসকনের বিভিন্ন কাজের নমুনা তুলে ধরে মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী বলেন, ইসকান বাংলাদেশে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরি করে, উগ্র হিন্দুত্ববাদের বিস্তৃতি ঘটানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যেমন- জাতীয় হিন্দু মহাজোট, জাগো হিন্দু, বেসান্ত ইত্যাদি। বর্তমান অনলাইন জগতে যে ধর্ম অবমাননা তার ৯০ শতাংশ করে ইসকন। এনজিও হয়েও তারা রাজনীতি নিয়ে নাক গলায়। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে চিন্ময় কৃষ্ণের বক্তব্য অনলাইনে পাওয়া যায়। তাদের হিংস্রতার নমুনা দেখা গেল অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায়।
তিনি আরও বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে সুযোগ নিতে না পারে সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। ইসকনের বিরুদ্ধে বলা মানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বলা নয়। হিন্দু ভাই-বোনদের সতর্ক হতে হবে যাতে ইসকনের পাতা ফাঁদে কেউ পা না দেয়।
এ সময় সমমনা ইসলামী দলগুলোর পক্ষে তিনি তিন দফা দাবি জানান। দাবিগুলো হলো-
১. উগ্র সংগঠন ইসকনকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা।
২. অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডসহ ইসকন সংগঠিত সব অপরাধের সুষ্ঠু বিচার করা।
৩. সাম্প্রদায়িক উসকানি বা দাঙ্গা পরিস্থিতি তৈরির অপচেষ্টা চালনাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা।
এ সময় মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী আগামী শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) মসজিদে বয়ানে ইসকন সম্পর্কে বক্তব্য দিতে ও জনগণকে এ ব্যাপার সতর্ক করতে ইমামদের প্রতি আহ্বান জানান। পাশাপাশি সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কেউ বিশৃঙ্খলা এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে না পারে এজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশ্রাফ, নেজামে ইসলামী পার্টির সিনিয়র নায়েবে আমির আবদুল মাজেদ, খেলাফত মজলিসের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসাইন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস প্রমুখ।
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ ইসকনকে উগ্র সংগঠন আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে এ সংগঠনকে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দফা দাবি জানিয়েছে সমমনা ইসলামি দলগুলো। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি।
সংবাদ সম্মেলনে সমমনা ইসলামী দলসমূহের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী।
তিনি বলেন, দেশের পরিবেশ-পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করতে, ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে ব্যর্থ করতে বহুবিধ ষড়যন্ত্র চলছে। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন চক্র দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করতে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। দেশে সাম্প্রদায়িক সংঘাত ছড়িয়ে ইসকন নামে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
ইসকনের বিভিন্ন কাজের নমুনা তুলে ধরে মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী বলেন, ইসকান বাংলাদেশে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরি করে, উগ্র হিন্দুত্ববাদের বিস্তৃতি ঘটানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যেমন- জাতীয় হিন্দু মহাজোট, জাগো হিন্দু, বেসান্ত ইত্যাদি। বর্তমান অনলাইন জগতে যে ধর্ম অবমাননা তার ৯০ শতাংশ করে ইসকন। এনজিও হয়েও তারা রাজনীতি নিয়ে নাক গলায়। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে চিন্ময় কৃষ্ণের বক্তব্য অনলাইনে পাওয়া যায়। তাদের হিংস্রতার নমুনা দেখা গেল অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায়।
তিনি আরও বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে সুযোগ নিতে না পারে সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। ইসকনের বিরুদ্ধে বলা মানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বলা নয়। হিন্দু ভাই-বোনদের সতর্ক হতে হবে যাতে ইসকনের পাতা ফাঁদে কেউ পা না দেয়।
এ সময় সমমনা ইসলামী দলগুলোর পক্ষে তিনি তিন দফা দাবি জানান। দাবিগুলো হলো-
১. উগ্র সংগঠন ইসকনকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা।
২. অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডসহ ইসকন সংগঠিত সব অপরাধের সুষ্ঠু বিচার করা।
৩. সাম্প্রদায়িক উসকানি বা দাঙ্গা পরিস্থিতি তৈরির অপচেষ্টা চালনাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা।
এ সময় মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী আগামী শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) মসজিদে বয়ানে ইসকন সম্পর্কে বক্তব্য দিতে ও জনগণকে এ ব্যাপার সতর্ক করতে ইমামদের প্রতি আহ্বান জানান। পাশাপাশি সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কেউ বিশৃঙ্খলা এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে না পারে এজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশ্রাফ, নেজামে ইসলামী পার্টির সিনিয়র নায়েবে আমির আবদুল মাজেদ, খেলাফত মজলিসের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসাইন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস প্রমুখ।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১২ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে