
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সরকার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রায় দেড় ঘন্টার বৈঠক শেষে বের হয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা দ্রুত নির্বাচনের জন্য তাদেরকে (সরকার) আবারও তাগাদা দিয়েছি। ন্যুনতম যে সংস্কারগুলো সে সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে, যে কাজ তারা করেছেন ইতোমধ্যে, নির্বাচন কমিশন করেছেন একটা, তাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে, একমত হবার প্রেক্ষিতে, কনসেনসাস হবার প্রেক্ষিতে দ্রুত নির্বাচন দেয়ার বিষয়ে কথা বলেছি। প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সঙ্গে যারা তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, অতি দ্রুত তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেনও যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছেন।
নিজেদের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করবো, জনগণের যে প্রত্যাশা আছে, একটা রোড ম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেটার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।
বর্তমান দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, আমরা বলেছি, এই যে ঘটনাগুলো গঠেছে এর দায় সরকার এড়াতে পারে না। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো যেগুলো আছে, বাহিনী যেগুলো আছে তাদের সামনেই এই ঘটনাগুলো একের পর এক ঘটেছে। এটা আমরা মনে করি, সার্বিকভাবে দেশের আইনশৃঙ্খলার যে পরিস্থিতি, স্থিতিশীলতা, তাকে যথেষ্টভাবে প্রভাবিত করে। ফ্যাসিবাদকে সুযোগ করে দিয়েছে এই সম্পর্কে কথা বলার।
তিনি বলেন, প্রশাসনে যে সব ব্যক্তি ফ্যাসিবাদের দোসর ছিলেন, যারা ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বাংলাদেশকে সামগ্রিকভাবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য এবং একই সঙ্গে তাদেরকে প্রশাসন থেকে সরিয়ে দেয়ার কথা আমরা বলেছি। যারা অর্থনৈতিক ক্ষতি করেছে, লুট করেছে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার জন্য, টাকা ফিরিয়ে আনার জন্য, একই সঙ্গে আইনের আওতায় আনার জন্য বলেছি।
বিগত ১৫-১৬ বছরে মিথ্যা মামলা দিয়ে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের যে হয়রানি করা হয়েছে সে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের ব্যাপারে আমরা নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা বলেছি, তারা একমত হয়েছেন।
দ্রব্যমূল্যের বিষয়ে বলেন, এই সরকারের অন্যতম প্রধান ব্যর্থতা হচ্ছে দ্রব্যমূল্যে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে না পারা। এইজন্যে তারা বলেছেন যে, তারা কাজ করছেন, এই কাজগুলো তারা করার চেষ্টা করবেন।
তিনি বলেন, সবশেষে আমরা আইনশৃঙ্খলার কথা বলেছি। এই যে ডেভিল হান্ট অভিযান চলছে, আমরা অতীতেও অনেক অভিযান দেখেছি, সেই ধরণের কোন পুনরাবৃত্তি যেন না হয়।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার ব্যাপারে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা স্থানীয় সরকারের ব্যাপারে কোনমতেই একমত হবো না। আমরা স্পষ্ট করে আগেও বলেছি, এখনো বলছি যে জাতীয় সরকারের আগে কোন নির্বাচন হবে না।
সরকার কবে নির্বাচনী রোডম্যাপ দিবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, এটা ওনারা ঠিক করবেন তবে সম্ভবত ১৫ তারিখের মধ্যেই ওনারা কিছু একটা বলবেন।

সরকার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রায় দেড় ঘন্টার বৈঠক শেষে বের হয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা দ্রুত নির্বাচনের জন্য তাদেরকে (সরকার) আবারও তাগাদা দিয়েছি। ন্যুনতম যে সংস্কারগুলো সে সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে, যে কাজ তারা করেছেন ইতোমধ্যে, নির্বাচন কমিশন করেছেন একটা, তাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে, একমত হবার প্রেক্ষিতে, কনসেনসাস হবার প্রেক্ষিতে দ্রুত নির্বাচন দেয়ার বিষয়ে কথা বলেছি। প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সঙ্গে যারা তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, অতি দ্রুত তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেনও যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছেন।
নিজেদের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করবো, জনগণের যে প্রত্যাশা আছে, একটা রোড ম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেটার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।
বর্তমান দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, আমরা বলেছি, এই যে ঘটনাগুলো গঠেছে এর দায় সরকার এড়াতে পারে না। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো যেগুলো আছে, বাহিনী যেগুলো আছে তাদের সামনেই এই ঘটনাগুলো একের পর এক ঘটেছে। এটা আমরা মনে করি, সার্বিকভাবে দেশের আইনশৃঙ্খলার যে পরিস্থিতি, স্থিতিশীলতা, তাকে যথেষ্টভাবে প্রভাবিত করে। ফ্যাসিবাদকে সুযোগ করে দিয়েছে এই সম্পর্কে কথা বলার।
তিনি বলেন, প্রশাসনে যে সব ব্যক্তি ফ্যাসিবাদের দোসর ছিলেন, যারা ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বাংলাদেশকে সামগ্রিকভাবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য এবং একই সঙ্গে তাদেরকে প্রশাসন থেকে সরিয়ে দেয়ার কথা আমরা বলেছি। যারা অর্থনৈতিক ক্ষতি করেছে, লুট করেছে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার জন্য, টাকা ফিরিয়ে আনার জন্য, একই সঙ্গে আইনের আওতায় আনার জন্য বলেছি।
বিগত ১৫-১৬ বছরে মিথ্যা মামলা দিয়ে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের যে হয়রানি করা হয়েছে সে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের ব্যাপারে আমরা নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা বলেছি, তারা একমত হয়েছেন।
দ্রব্যমূল্যের বিষয়ে বলেন, এই সরকারের অন্যতম প্রধান ব্যর্থতা হচ্ছে দ্রব্যমূল্যে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে না পারা। এইজন্যে তারা বলেছেন যে, তারা কাজ করছেন, এই কাজগুলো তারা করার চেষ্টা করবেন।
তিনি বলেন, সবশেষে আমরা আইনশৃঙ্খলার কথা বলেছি। এই যে ডেভিল হান্ট অভিযান চলছে, আমরা অতীতেও অনেক অভিযান দেখেছি, সেই ধরণের কোন পুনরাবৃত্তি যেন না হয়।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার ব্যাপারে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা স্থানীয় সরকারের ব্যাপারে কোনমতেই একমত হবো না। আমরা স্পষ্ট করে আগেও বলেছি, এখনো বলছি যে জাতীয় সরকারের আগে কোন নির্বাচন হবে না।
সরকার কবে নির্বাচনী রোডম্যাপ দিবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, এটা ওনারা ঠিক করবেন তবে সম্ভবত ১৫ তারিখের মধ্যেই ওনারা কিছু একটা বলবেন।

মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপি ও খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্র স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ।, সতের বছর পর যখন গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করেছে দেশ তখন একটি দল ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
১ দিন আগে
জামায়াত আমির বলেন, অতীতের সরকারগুলো শুধু আশ্বাস দিয়েছে; কিন্তু আমরা কাজে প্রমাণ করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমরা এক জাতি-সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাবে।
১ দিন আগে
হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে