প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি পরিবর্তনের বিষয়ে প্রায় সব দলই আগ্রহী বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, কমিশনের সঙ্গে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় সংবিধানের ৪৮(১) অনুচ্ছেদে বিদ্যমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতিটিকে পরিবর্তন করে নতুন পদ্ধতি প্রণয়নের বিষয়ে মত দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দিনব্যাপী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার চতুর্থ দিন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
চতুর্থ দিনের আলোচনার কথা তুলে ধরে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আলোচনার ফলে প্রায় সব রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন বিষয়ে একমত হয়েছে। তারা বলেছে, বিদ্যমান ৪৮(১) অনুচ্ছেদের পরিবর্তন করতে হবে। পরিবর্তিত ও সংশোধিত ব্যবস্থা কী হবে, তা নিয়ে আমরা পরে আলোচনা করব।
ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি পরিবর্তনের সঙ্গে দ্বিকক্ষ আইনসভার বিষয়টিও যুক্ত। ফলে সেই বিষয়টিও আমরা আলোচনা করেছি। দ্বিকক্ষ আইনসভা ব্যাপারে যারাই মত দিয়েছেন তারা প্রায় সবাই উচ্চকক্ষে ১০০ আসনের বিষয়ে একমত হয়েছেন। এসব বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরও বিষয় নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরও বলেন, একজন ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী পদে পরপর দুই মেয়াদের বেশি না থাকার বিষয়ে অনেকে একমত হয়েছেন। আবার কেউ কেউ পরপর দুই মেয়াদের পর বিরতি দিয়ে আবার পুনরায় প্রধানমন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালন করতে পারবে কি না, সেটি বিবেচনা করার জন্য কমিশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
গণমাধ্যম কর্মীদের অধ্যাপক রীয়াজ জানান, আগামী রোববার (২২ জুন) সকাল সাড়ে ১০টায় ফের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় এ পর্যায়ে পঞ্চম দিনের মতো বৈঠকে বসবে কমিশন। আগামী সপ্তাহের আলোচনার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি ঐকমত্য হবে বলে আশাবাদ জানান তিনি। কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত হওয়ার সদিচ্ছা রয়েছে বলেও জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
বৈঠকে কমিশনের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়।
দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি পরিবর্তনের বিষয়ে প্রায় সব দলই আগ্রহী বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, কমিশনের সঙ্গে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় সংবিধানের ৪৮(১) অনুচ্ছেদে বিদ্যমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতিটিকে পরিবর্তন করে নতুন পদ্ধতি প্রণয়নের বিষয়ে মত দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দিনব্যাপী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার চতুর্থ দিন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
চতুর্থ দিনের আলোচনার কথা তুলে ধরে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আলোচনার ফলে প্রায় সব রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন বিষয়ে একমত হয়েছে। তারা বলেছে, বিদ্যমান ৪৮(১) অনুচ্ছেদের পরিবর্তন করতে হবে। পরিবর্তিত ও সংশোধিত ব্যবস্থা কী হবে, তা নিয়ে আমরা পরে আলোচনা করব।
ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি পরিবর্তনের সঙ্গে দ্বিকক্ষ আইনসভার বিষয়টিও যুক্ত। ফলে সেই বিষয়টিও আমরা আলোচনা করেছি। দ্বিকক্ষ আইনসভা ব্যাপারে যারাই মত দিয়েছেন তারা প্রায় সবাই উচ্চকক্ষে ১০০ আসনের বিষয়ে একমত হয়েছেন। এসব বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরও বিষয় নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরও বলেন, একজন ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী পদে পরপর দুই মেয়াদের বেশি না থাকার বিষয়ে অনেকে একমত হয়েছেন। আবার কেউ কেউ পরপর দুই মেয়াদের পর বিরতি দিয়ে আবার পুনরায় প্রধানমন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালন করতে পারবে কি না, সেটি বিবেচনা করার জন্য কমিশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
গণমাধ্যম কর্মীদের অধ্যাপক রীয়াজ জানান, আগামী রোববার (২২ জুন) সকাল সাড়ে ১০টায় ফের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় এ পর্যায়ে পঞ্চম দিনের মতো বৈঠকে বসবে কমিশন। আগামী সপ্তাহের আলোচনার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি ঐকমত্য হবে বলে আশাবাদ জানান তিনি। কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত হওয়ার সদিচ্ছা রয়েছে বলেও জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
বৈঠকে কমিশনের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়।
জুলাই ঘোষণাপত্র সরকার যেটি দেওয়ার কথা ছিল, ৩০ কার্যদিবসের কথা বলা হয়েছিল। ৩০ কার্যদিবস পেরিয়ে গেছে, কিন্তু সরকারের কোনো ধরনের উদ্যোগ আমরা দেখিনি। জুলাইয়ের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, সংবিধানের স্বীকৃতি এবং শহীদদের মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র আমাদের প্রয়োজন। সরকার বলেছিল, সকলের সঙ্গে আলোচনা কর
১১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ১৬ জুলাই আবু সাঈদের মৃত্যুর মাধ্যমে শহীদ হওয়া শুরু হয়। তাই আমরা ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী শহীদ দিবস হিসেবে সারা দেশে পালন করব। এ ছাড়া ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ইশতেহার পাঠ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এই দিনক
১২ ঘণ্টা আগেকমিশন সূত্র জানিয়েছে, এ দিনের আলোচনায় সংস্কার প্রস্তাবের অমীমাংসিত বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে। এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে রয়েছে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক ভোট। জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দল সংসদ নির্বাচনে এ ধরনের ভোটের পক্ষে থাকলেও বিএনপিসহ আরও ক
১৪ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের চীন সফর করেছে। শুক্রবার রাতে চীন সফর শেষে দেশে ফিরে তিনি বলেছেন, চীন সফরের মধ্য দিয়ে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে