
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে নতুন নেতৃত্বের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, পরিবর্তনের সংগ্রামকে সাফল্যে পরিণত করার সময় এসেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের পাশাপাশি নিজেদের চিন্তা, সমাজ ও রাজনীতির সংস্কারও জরুরি। ক্ষমতাকেন্দ্রিক যে দানবীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা পরিবর্তন করতে হবে। দুর্বৃত্তায়িত রাজনৈতিক ব্যবস্থার পরিবর্তনে তরুণদের নতুন রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে সিলেট-৬ বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ নির্বাচনী আসনে গণ অধিকার পরিষদের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জাহিদুর রহমানের সমর্থনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ফ্যাসিবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতির মুক্তির লড়াই চলছে। এই লড়াইয়ে বাংলার মানুষকে বিজয়ী হতে হবে।
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে হলে নতুন নেতৃত্বের বিকল্প নেই। গণ অধিকার পরিষদ সেজন্য নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টির কাজ করছে। আগামী নির্বাচনে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জোটবদ্ধ নির্বাচনে গণ অধিকার পরিষদ নির্বাচন করলেও বেশিরভাগ আসনে ট্রাক প্রতীকে দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচন করবেন। তিনি নির্বাচন কমিশনের প্রতীক আইনের প্রশংসা করেন।
নুর বলেন, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করে, ভিন্নমতের মানুষের নামে মামলা-হামলা দিয়ে এ দেশে ফ্যাসিবাদী ও একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল। তাদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলেছেন, লড়াই করেছেন, তাদের কারাগারে যেতে হয়েছে। এখন দেশে মুক্ত পরিবেশ বিরাজ করছে।
সমাবেশে বক্তব্য দেন হবিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী চৌধুরী আশরাফুল বারী নোমান, সিলেট-১ আসনের প্রার্থী আকমল হোসেন, হবিগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী আহমদ হোসেন জীবন, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ফারুক হাসান, উপদেষ্টা হাবীবুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসান, বিয়ানীবাজারের সমন্বয়ক বিবেকানন্দ দাস, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার দেবনাথ প্রমুখ।

সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে নতুন নেতৃত্বের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, পরিবর্তনের সংগ্রামকে সাফল্যে পরিণত করার সময় এসেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের পাশাপাশি নিজেদের চিন্তা, সমাজ ও রাজনীতির সংস্কারও জরুরি। ক্ষমতাকেন্দ্রিক যে দানবীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা পরিবর্তন করতে হবে। দুর্বৃত্তায়িত রাজনৈতিক ব্যবস্থার পরিবর্তনে তরুণদের নতুন রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে সিলেট-৬ বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ নির্বাচনী আসনে গণ অধিকার পরিষদের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জাহিদুর রহমানের সমর্থনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ফ্যাসিবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতির মুক্তির লড়াই চলছে। এই লড়াইয়ে বাংলার মানুষকে বিজয়ী হতে হবে।
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে হলে নতুন নেতৃত্বের বিকল্প নেই। গণ অধিকার পরিষদ সেজন্য নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টির কাজ করছে। আগামী নির্বাচনে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জোটবদ্ধ নির্বাচনে গণ অধিকার পরিষদ নির্বাচন করলেও বেশিরভাগ আসনে ট্রাক প্রতীকে দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচন করবেন। তিনি নির্বাচন কমিশনের প্রতীক আইনের প্রশংসা করেন।
নুর বলেন, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করে, ভিন্নমতের মানুষের নামে মামলা-হামলা দিয়ে এ দেশে ফ্যাসিবাদী ও একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল। তাদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলেছেন, লড়াই করেছেন, তাদের কারাগারে যেতে হয়েছে। এখন দেশে মুক্ত পরিবেশ বিরাজ করছে।
সমাবেশে বক্তব্য দেন হবিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী চৌধুরী আশরাফুল বারী নোমান, সিলেট-১ আসনের প্রার্থী আকমল হোসেন, হবিগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী আহমদ হোসেন জীবন, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ফারুক হাসান, উপদেষ্টা হাবীবুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসান, বিয়ানীবাজারের সমন্বয়ক বিবেকানন্দ দাস, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার দেবনাথ প্রমুখ।

রুহুল কবীর রিজভী বলেন, ‘চারদলীয় জোট তো হাসিনার মতো ফ্যাসিবাদ তৈরি করেনি। যে এসপি হবে ছাত্রলীগের লোক, ডিআইজি হবে আওয়ামী লীগের লোক। এভাবে হাসিনা প্রশাসন সাজিয়েছেন। যে কায়দায় নাৎসিবাদের যে সংগঠন তৈরি করা হয়, ঠিক একই কায়দায় তিনি ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছেন।’
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই নির্বাচন কমিশন জনগণের আস্থা ফিরে পাক। এজন্য প্রশাসন, নির্বাচনকর্মী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা জরুরি। আমরা যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছি, সেগুলো বাস্তবায়িত হলে একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন সম্ভব হবে।’
১১ ঘণ্টা আগে