
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ চার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির পর প্রতিষ্ঠার আট মাসের মাথায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) বিলুপ্ত করে ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ গঠন করা হয়েছে। সংগঠনটির স্লোগান হবে ‘শিক্ষা ঐক্য মুক্তি’।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) এক সমন্বয় সভায় সদ্যবিলুপ্ত বাগছাসের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার এ ঘোষণা দেন। স্লোগান ঘোষণা করা হলেও এ দিন ছাত্রশক্তির কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের একাংশ নিয়েই এ বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি গঠন করা হয় বাগছাস। সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ইস্যুতে কাজ করলেও সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দেশের চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তাদের কোনো প্রার্থীই জয় পায়নি।

এ পরিস্থিতিতে বাগছাসকে বিলুপ্ত বা পুনর্গঠনের আলোচনা সামনে আসে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার রাজধানীর আবু সাঈদ কনভেনশন হলে বাগছাস পুনর্গঠন ও ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে জাতীয় সমন্বয় সভা আয়োজন করা হয়। এ সভা থেকেই ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’র আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দেওয়া হয়।
আবু বাকের মজুমদার বলেন, আমরা মনে করি, এনসিপি যে ধারার রাজনীতি করে তাদের সেই আদর্শিক ধারা আর আমাদের আদর্শিক ধারা এক। সে কারণেই আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, আমরা এনসিপির সহযোগী আদর্শিক ছাত্র সংগঠন হিসেবে কাজ করব। কিন্তু একে লেজুরবৃত্তিক সংগঠন বলা যাবে না।
বাকের বলেন, আমাদের সিদ্ধান্ত আমরা নেব। আমাদের নীতিও আমরাই ঠিক করব। আমরা আপস করব না। আমরা বাগছাস বিলুপ্ত করে নতুন সংগঠন গড়ছি। এই পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় আরও অনেক কিছুই বদলে যাবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্যসচিব জাহিদ আহসানসহ অন্যরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ চার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির পর প্রতিষ্ঠার আট মাসের মাথায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) বিলুপ্ত করে ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ গঠন করা হয়েছে। সংগঠনটির স্লোগান হবে ‘শিক্ষা ঐক্য মুক্তি’।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) এক সমন্বয় সভায় সদ্যবিলুপ্ত বাগছাসের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার এ ঘোষণা দেন। স্লোগান ঘোষণা করা হলেও এ দিন ছাত্রশক্তির কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের একাংশ নিয়েই এ বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি গঠন করা হয় বাগছাস। সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ইস্যুতে কাজ করলেও সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দেশের চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তাদের কোনো প্রার্থীই জয় পায়নি।

এ পরিস্থিতিতে বাগছাসকে বিলুপ্ত বা পুনর্গঠনের আলোচনা সামনে আসে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার রাজধানীর আবু সাঈদ কনভেনশন হলে বাগছাস পুনর্গঠন ও ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে জাতীয় সমন্বয় সভা আয়োজন করা হয়। এ সভা থেকেই ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’র আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দেওয়া হয়।
আবু বাকের মজুমদার বলেন, আমরা মনে করি, এনসিপি যে ধারার রাজনীতি করে তাদের সেই আদর্শিক ধারা আর আমাদের আদর্শিক ধারা এক। সে কারণেই আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, আমরা এনসিপির সহযোগী আদর্শিক ছাত্র সংগঠন হিসেবে কাজ করব। কিন্তু একে লেজুরবৃত্তিক সংগঠন বলা যাবে না।
বাকের বলেন, আমাদের সিদ্ধান্ত আমরা নেব। আমাদের নীতিও আমরাই ঠিক করব। আমরা আপস করব না। আমরা বাগছাস বিলুপ্ত করে নতুন সংগঠন গড়ছি। এই পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় আরও অনেক কিছুই বদলে যাবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্যসচিব জাহিদ আহসানসহ অন্যরা।

জামায়াত আমির বলেন, আমরা আমাদের মেনিফেস্টোতে সেগুলো ঘোষণা করব। তবে এখনই মেনিফেস্টো প্রকাশ করছি না। আমরা ইলেকশন ঘোষণার আগে মেনিফেস্টোর কিছু প্রকাশ করব না। মিথ্যা কোনো আশ্বাস জাতিকে দেব না। আমাদের মেনিফেস্টোর সঙ্গে একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনাও থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব তৈরি এবং ইসলামিক দলগুলো ছাড়া অন্য দলগুলোর মধ্যে সমন্বয় নেই; এই দূরত্ব পতিত সরকারকে সুযোগ তৈরি করে দেবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, জামায়াত ইসলামি দল নাকি- আমি জানি না। ইসলামিক দল-অ ইসলামিক দল ক্যাটাগরি করা হয় তার পক্ষে আমি না।
৯ ঘণ্টা আগে
তৎকালীন সরকারের কাছ থেকেও জামায়াত সুবিধা পেয়েছিল অভিযোগ করে আলাল বলেন, জামায়াতের অনেক শীর্ষ নেতা একসময় জাসদের সঙ্গে যুক্ত ছিল, গলাকাটা পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। ৫ আগস্টের পর থেকে শিবিরের অনেক সদস্য ছাত্রলীগের ভেতর থেকে বের হয়েছে, আর এখন তারা বলছে- তারা প্রকাশ্যেই ছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি ‘জুলাই সনদ’কে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছে। তবে যেসব বিষয়ে আগে আলোচনা হয়নি, সেগুলো যেন চূড়ান্ত খসড়ায় না আসে। আমাদের প্রয়োজন সনদ নয়, প্রয়োজন একটি জনপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদ, যেখান থেকে দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।
১০ ঘণ্টা আগে