
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

লন্ডন থেকে দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাসের জন্য আবেদন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মেয়ে জায়মা রহমানকে নিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ট্রাভেল পাসের আবেদন করা হয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র রাজনীতি ডটকমকে নিশ্চিত করেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন ইউরোপের সমন্বয়ক কামাল উদ্দিনের মাধ্যমে তারেক রহমান এ আবেদন পাঠিয়েছেন।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে ট্রাভেল পাস ইস্যুটি আলোচনায় রয়েছে। ২০০৮ সালে দেশ ত্যাগ করা তারেক রহমানের বাংলাদেশি পাসপোর্টের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে অনেক আগেই, যা নবায়ন করা হয়নি বা নতুন করে পাসপোর্টও নেননি তিনি। এ অবস্থায় তাকে দেশে ফিরতে হলে ট্রাভেল পাস ব্যবহার করতে হবে।
ট্রাভেল পাস মূলত এক ধরনের অস্থায়ী একটি নথি, যা ব্যবহার করে বিশেষ পরিস্থিতিতে ভ্রমণ করা যায়। কোনো দেশের সরকার বা দূতাবাস বা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থা এটি ইস্যু করতে পারে। সাধারণত শরণার্থী, কোনো দেশের নাগরিকত্ব না থাকা ব্যক্তি কিংবা পাসপোর্টহীন বা মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্টধারীদের এটি দেওয়া হয়।
ট্রাভেল পাস কাউকে ভ্রমণের বৈধতা দিলেও এর ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যেটিকে পাসপোর্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। তাছাড়া এটি সাধারণতই একমুখী যাত্রার জন্য একটি বিশেষ নথি, যা জরুরি অবস্থা বা বিশেষ প্রয়োজনে নিজ দেশ বা গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য ইস্যু করা হয়ে থাকে।
এর আগে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, তারেক রহমান দেশে ফিরতে ট্রাভেল পাসের জন্য আবেদন করেননি। তিনি আবেদন করলে একদিনের মধ্যেই তাকে এই পাস দেওয়া সম্ভব।

লন্ডন থেকে দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাসের জন্য আবেদন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মেয়ে জায়মা রহমানকে নিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ট্রাভেল পাসের আবেদন করা হয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র রাজনীতি ডটকমকে নিশ্চিত করেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন ইউরোপের সমন্বয়ক কামাল উদ্দিনের মাধ্যমে তারেক রহমান এ আবেদন পাঠিয়েছেন।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে ট্রাভেল পাস ইস্যুটি আলোচনায় রয়েছে। ২০০৮ সালে দেশ ত্যাগ করা তারেক রহমানের বাংলাদেশি পাসপোর্টের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে অনেক আগেই, যা নবায়ন করা হয়নি বা নতুন করে পাসপোর্টও নেননি তিনি। এ অবস্থায় তাকে দেশে ফিরতে হলে ট্রাভেল পাস ব্যবহার করতে হবে।
ট্রাভেল পাস মূলত এক ধরনের অস্থায়ী একটি নথি, যা ব্যবহার করে বিশেষ পরিস্থিতিতে ভ্রমণ করা যায়। কোনো দেশের সরকার বা দূতাবাস বা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থা এটি ইস্যু করতে পারে। সাধারণত শরণার্থী, কোনো দেশের নাগরিকত্ব না থাকা ব্যক্তি কিংবা পাসপোর্টহীন বা মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্টধারীদের এটি দেওয়া হয়।
ট্রাভেল পাস কাউকে ভ্রমণের বৈধতা দিলেও এর ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যেটিকে পাসপোর্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। তাছাড়া এটি সাধারণতই একমুখী যাত্রার জন্য একটি বিশেষ নথি, যা জরুরি অবস্থা বা বিশেষ প্রয়োজনে নিজ দেশ বা গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য ইস্যু করা হয়ে থাকে।
এর আগে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, তারেক রহমান দেশে ফিরতে ট্রাভেল পাসের জন্য আবেদন করেননি। তিনি আবেদন করলে একদিনের মধ্যেই তাকে এই পাস দেওয়া সম্ভব।

আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন, তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে সারাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক ছাত্র-জনতার ঢাকায় আগমন করবেন। তাদের আগমনের সুবিধার্থে বিএনপির পক্ষ থেকে ২৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বিভিন্ন রুটে স্পেশাল ট্রেন অথবা অতিরিক্ত বগি রিজার্ভ করতে ইচ্ছুক। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নির্দিষ্ট ভাড়াও পরিশোধ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, এরই মধ্যে তিনি বিমানের বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ২০২০ ফ্লাইটে টিকিট বুকিং করেছেন। ফ্লাইটটি ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে বোয়িং ৭৮৭-৯ মডেলের উড়োজাহাজটি ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা
৩ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অভ্যর্থনা কর্মসূচি নিয়ে বিস্তারিত তথ্য পরে জানানো হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তার মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানকে নিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন। সেদিন বেলা ১১টার পর তাদের বহনকারী ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ করবে।
৬ ঘণ্টা আগে