প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। আজ বুধবার দুপুরে নগর ভবনে চলমান টানা অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন।
মশক নিধন কার্যক্রম শুরুর আগে এক সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্দোলনের মধ্যেও নাগরিকদের জরুরি সেবা চালু রেখেছি। কিন্তু স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তা বন্ধের ষড়যন্ত্র করেছেন।’
তার দাবি, ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করে সরকার একতরফাভাবে প্রশাসক দিয়ে নগর পরিচালনা করছে, যা আদালতের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট উপেক্ষার শামিল।’
সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক অভিযোগ করেন, ‘সরকার আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে রাজপথের আন্দোলন থেকে সরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের যৌক্তিক দাবি এখনো মানা হয়নি। জনগণের ভোগান্তির কথা ভেবে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থান নিয়েছি, কিন্তু সরকার আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সরকারের অন্য দাবিগুলো দ্রুত কানে পৌঁছালেও দক্ষিণ সিটির জনগণের দাবি যেন অবান্তর! আমাদের মানুষই মনে করে না তারা। এমন অবজ্ঞা গণতন্ত্রে চলে না।’
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও তার মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে ইশরাক বলেন, আসিফ মাহমুদ গাজীপুরে ২০ কোটি টাকার দুর্নীতিতে জড়িত, এমন অভিযোগ রয়েছে। দুদক যদি তদন্ত না করে, তাহলে আমরা ধরে নেবো-সরকারই এসব দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক।
সরকারের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে ইশরাক বলেন, ‘আমরা আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত নগর ভবন ছাড়বো না। এই অবস্থান কর্মসূচি চলবে। বৃহস্পতিবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের উদ্দেশ্য আন্দোলন দমন নয়, আমাদের হেয় করা। সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা প্রচার চালানো হচ্ছে, যাতে জনগণের সামনে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করা যায়। কিন্তু জনগণ জানে কারা তাদের পাশে আছে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। আজ বুধবার দুপুরে নগর ভবনে চলমান টানা অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন।
মশক নিধন কার্যক্রম শুরুর আগে এক সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্দোলনের মধ্যেও নাগরিকদের জরুরি সেবা চালু রেখেছি। কিন্তু স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তা বন্ধের ষড়যন্ত্র করেছেন।’
তার দাবি, ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করে সরকার একতরফাভাবে প্রশাসক দিয়ে নগর পরিচালনা করছে, যা আদালতের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট উপেক্ষার শামিল।’
সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক অভিযোগ করেন, ‘সরকার আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে রাজপথের আন্দোলন থেকে সরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের যৌক্তিক দাবি এখনো মানা হয়নি। জনগণের ভোগান্তির কথা ভেবে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থান নিয়েছি, কিন্তু সরকার আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সরকারের অন্য দাবিগুলো দ্রুত কানে পৌঁছালেও দক্ষিণ সিটির জনগণের দাবি যেন অবান্তর! আমাদের মানুষই মনে করে না তারা। এমন অবজ্ঞা গণতন্ত্রে চলে না।’
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও তার মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে ইশরাক বলেন, আসিফ মাহমুদ গাজীপুরে ২০ কোটি টাকার দুর্নীতিতে জড়িত, এমন অভিযোগ রয়েছে। দুদক যদি তদন্ত না করে, তাহলে আমরা ধরে নেবো-সরকারই এসব দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক।
সরকারের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে ইশরাক বলেন, ‘আমরা আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত নগর ভবন ছাড়বো না। এই অবস্থান কর্মসূচি চলবে। বৃহস্পতিবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের উদ্দেশ্য আন্দোলন দমন নয়, আমাদের হেয় করা। সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা প্রচার চালানো হচ্ছে, যাতে জনগণের সামনে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করা যায়। কিন্তু জনগণ জানে কারা তাদের পাশে আছে।’
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
২ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
২ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে