প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নাই এবং দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য কখনও বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজন পড়লে সবাই এক হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
বুধবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “জুলাই-অগাস্টে ছাত্র জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচারকে তাড়িয়ে একটা নতুন আস্বাদ পেয়েছি। অনেকে এটিকে বলে দ্বিতীয় স্বাধীনতা। আসলে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে বাংলাদেশে কিছু নাই। যারা বলে, তারা আজকের স্বাধীনতা দিবসকে খাটো করতে চায়।” যারা ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতার’ কথা বলেন, “একাত্তরের স্বাধীনতায় তাদের কোনও ভূমিকা ছিল না” বলেও মত তার।
রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে ‘অনৈক্য নাই’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্বার্থের সংঘাত আছে।’ প্রত্যেকটা দলের নিজস্ব মতাদর্শ আছে। যার যার মতাদর্শ থেকে কথাবার্তা বলে যাচ্ছে। এটিকে অনৈক্য বলবো না আমি। তবে যদি অনৈক্য কেউ বলে, তাহলে আমি এটিকে এমন করে বলব… এমন সময় যদি কখনও আসে, যাতে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজন পড়বে, তখন সবাই এক হয়ে যাবে। এখানে কোনও ভুল হবে।
দলীয় আদর্শের কারণে এখন সবাই আলাদা আলাদা কথা বলতেই পারে। “কিন্তু যখন প্রয়োজন হবে, তখন বাংলাদেশের জনগণ এক হয়ে যাবে,” আবারও উল্লেখ করেন মির্জা আব্বাস।
বাংলাদেশে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নাই এবং দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য কখনও বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজন পড়লে সবাই এক হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
বুধবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “জুলাই-অগাস্টে ছাত্র জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচারকে তাড়িয়ে একটা নতুন আস্বাদ পেয়েছি। অনেকে এটিকে বলে দ্বিতীয় স্বাধীনতা। আসলে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে বাংলাদেশে কিছু নাই। যারা বলে, তারা আজকের স্বাধীনতা দিবসকে খাটো করতে চায়।” যারা ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতার’ কথা বলেন, “একাত্তরের স্বাধীনতায় তাদের কোনও ভূমিকা ছিল না” বলেও মত তার।
রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে ‘অনৈক্য নাই’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্বার্থের সংঘাত আছে।’ প্রত্যেকটা দলের নিজস্ব মতাদর্শ আছে। যার যার মতাদর্শ থেকে কথাবার্তা বলে যাচ্ছে। এটিকে অনৈক্য বলবো না আমি। তবে যদি অনৈক্য কেউ বলে, তাহলে আমি এটিকে এমন করে বলব… এমন সময় যদি কখনও আসে, যাতে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজন পড়বে, তখন সবাই এক হয়ে যাবে। এখানে কোনও ভুল হবে।
দলীয় আদর্শের কারণে এখন সবাই আলাদা আলাদা কথা বলতেই পারে। “কিন্তু যখন প্রয়োজন হবে, তখন বাংলাদেশের জনগণ এক হয়ে যাবে,” আবারও উল্লেখ করেন মির্জা আব্বাস।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১ দিন আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২ দিন আগে