
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আগামী দিনে বিএনপি জনগণের আস্থা অর্জন করেই ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে জানিয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, গত দেড় যুগের আন্দোলনে যেসব মানুষ শহীদ হয়েছেন, গুম হয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের প্রতি আমি সহমর্মিতা জানাই। আমরা আশাবাদী, গুম হওয়া প্রিয়জনদের সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনতে পারবো।
রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের কথা স্মরণ গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, দেশপ্রেমের মাত্রা যে শতভাগ হতে হয়, যার উদাহরণ শহীদ জিয়া। তিনি শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দেননি, অস্ত্র হাতে নিয়ে লড়াই করেছেন, জীবন উৎসর্গ করেছেন। এজন্যই আজও মানুষ তাকে স্মরণ করে। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর যখন দেশ অরাজকতায় নিমজ্জিত ছিল, তখন জনগণ আস্থা রেখেছিল শহীদ জিয়ার প্রতি। সেই আস্থাই তাকে দেশের নেতৃত্বে এনেছিল।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সংগ্রামের প্রসঙ্গ টেনে গয়েশ্বর বলেন, ১৯৯১ সালে অনেকে বলেছিল বিএনপি ১০টি আসনও পাবে না। কিন্তু জনগণ খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিকেই বেছে নিয়েছিল। কারণ, বিএনপির অতীত হলো মানুষের পাশে দাঁড়ানো, পালিয়ে যাওয়া নয়।
ভবিষ্যৎ কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শহীদ জিয়ার ১৯ দফা, ভিশন ২০৩০’র মতোই তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি দিয়েছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই আগামী বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে।
বিএনপি জন আকাঙ্ক্ষার দল হিসেবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ গড়বে বলেও গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আশা প্রকাশ করেন।

আগামী দিনে বিএনপি জনগণের আস্থা অর্জন করেই ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে জানিয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, গত দেড় যুগের আন্দোলনে যেসব মানুষ শহীদ হয়েছেন, গুম হয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের প্রতি আমি সহমর্মিতা জানাই। আমরা আশাবাদী, গুম হওয়া প্রিয়জনদের সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনতে পারবো।
রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের কথা স্মরণ গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, দেশপ্রেমের মাত্রা যে শতভাগ হতে হয়, যার উদাহরণ শহীদ জিয়া। তিনি শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দেননি, অস্ত্র হাতে নিয়ে লড়াই করেছেন, জীবন উৎসর্গ করেছেন। এজন্যই আজও মানুষ তাকে স্মরণ করে। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর যখন দেশ অরাজকতায় নিমজ্জিত ছিল, তখন জনগণ আস্থা রেখেছিল শহীদ জিয়ার প্রতি। সেই আস্থাই তাকে দেশের নেতৃত্বে এনেছিল।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সংগ্রামের প্রসঙ্গ টেনে গয়েশ্বর বলেন, ১৯৯১ সালে অনেকে বলেছিল বিএনপি ১০টি আসনও পাবে না। কিন্তু জনগণ খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিকেই বেছে নিয়েছিল। কারণ, বিএনপির অতীত হলো মানুষের পাশে দাঁড়ানো, পালিয়ে যাওয়া নয়।
ভবিষ্যৎ কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শহীদ জিয়ার ১৯ দফা, ভিশন ২০৩০’র মতোই তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি দিয়েছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই আগামী বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে।
বিএনপি জন আকাঙ্ক্ষার দল হিসেবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ গড়বে বলেও গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আশা প্রকাশ করেন।

নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
১৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৯ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
২০ ঘণ্টা আগে