
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, জনগণের সমর্থনে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে মাতৃভূমিকে পুনর্গঠন, রাষ্ট্রকাঠামোকে মেরামত করাই হবে বিএনপির প্রধান কাজ। আর এখনকার প্রধান কাজ হলো দল পুনর্গঠন করা, শক্তিশালী করা। ঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব গ্রামে গ্রামে পৌঁছে দেওয়া। যশোর জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে জেলা বিএনপির সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান।
তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ হলো একটি স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দেওয়া। আমরা প্রত্যাশা করি, যত দ্রুত সম্ভব তারা সেটা করবেন।’
‘স্বৈরাচারী সরকার দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়ে গেছে’ উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘এখন আমরা সংস্কার প্রস্তাবের নামে বিভিন্ন ব্যক্তিকে বিভিন্ন কথা বলতে শুনছি। অবশ্যই যে যার মত প্রকাশ করতে পারেন। এখন ক্ষমতার ভারসাম্যের কথা শুনছি। অনেকে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তনের কথা বলছেন। এগুলো হয়তো প্রয়োজন। কিন্তু যখন স্বৈরাচারী শাসক দীর্ঘসময় ধরে রাষ্ট্রক্ষমতা জোর করে দখল করে ছিল তখন রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিএনপি ৩১ দফা প্রস্তাব এনেছে। তখন কিন্তু এসব সুন্দর সুন্দর কথা আমরা শুনিনি।’
তিনি বলেন, বিএনপির ৬০ লাখ নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা। এই সম্মেলনে আগত প্রায় সব কাউন্সিলরের নামে বহু মিথ্যা মামলা রয়েছে। তা সত্ত্বেও বিএনপি ও আরও কিছু গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রাজপথে লড়াই চালিয়ে গেছে। অসংখ্য নেতাকর্মী শহীদ হয়েছেন। বিএনপি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতো, স্বৈরাচারের পতন হবে, তারা বিতাড়িত হবে।
সম্প্রতি বিভিন্ন মহল থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের নানা কাজের সমালোচনার প্রসঙ্গ ইঙ্গিত করে তারেক রহমান বলেন, ‘জনগণ সমর্থন করে না, বিএনপি এমন কাজ না করার নীতিতে চলে। তা সত্ত্বেও লক্ষ্য লক্ষ্য নেতাকর্মীর মধ্যে কিছু লোক হয়তো এমন কিছু কাজ করছে, যা নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য না। আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। বিএনপিই একমাত্র দল, যারা এই অন্যায়কারী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। যে কাজ সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি।’
সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দয়া করে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবেন না। অন্যায়ের ব্যাপারে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে।’
সকাল সাড়ে ১০টায় পতাকা উত্তোলন, পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে সম্মেলন উদ্বোধন করেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান।
বক্তব্যকালে তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, দেশে শিগগির জাতীয় নির্বাচন হবে। এই নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হবে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) জয়ন্তকুমার কুণ্ডু, সহ ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিসহ কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতারা। অন্ষ্ঠুান সঞ্চালন করেন জেলা বিএনপির বিদায়ী যুগ্ম-আহ্বায়ক ও নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, জনগণের সমর্থনে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে মাতৃভূমিকে পুনর্গঠন, রাষ্ট্রকাঠামোকে মেরামত করাই হবে বিএনপির প্রধান কাজ। আর এখনকার প্রধান কাজ হলো দল পুনর্গঠন করা, শক্তিশালী করা। ঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব গ্রামে গ্রামে পৌঁছে দেওয়া। যশোর জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে জেলা বিএনপির সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান।
তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ হলো একটি স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দেওয়া। আমরা প্রত্যাশা করি, যত দ্রুত সম্ভব তারা সেটা করবেন।’
‘স্বৈরাচারী সরকার দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়ে গেছে’ উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘এখন আমরা সংস্কার প্রস্তাবের নামে বিভিন্ন ব্যক্তিকে বিভিন্ন কথা বলতে শুনছি। অবশ্যই যে যার মত প্রকাশ করতে পারেন। এখন ক্ষমতার ভারসাম্যের কথা শুনছি। অনেকে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তনের কথা বলছেন। এগুলো হয়তো প্রয়োজন। কিন্তু যখন স্বৈরাচারী শাসক দীর্ঘসময় ধরে রাষ্ট্রক্ষমতা জোর করে দখল করে ছিল তখন রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিএনপি ৩১ দফা প্রস্তাব এনেছে। তখন কিন্তু এসব সুন্দর সুন্দর কথা আমরা শুনিনি।’
তিনি বলেন, বিএনপির ৬০ লাখ নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা। এই সম্মেলনে আগত প্রায় সব কাউন্সিলরের নামে বহু মিথ্যা মামলা রয়েছে। তা সত্ত্বেও বিএনপি ও আরও কিছু গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রাজপথে লড়াই চালিয়ে গেছে। অসংখ্য নেতাকর্মী শহীদ হয়েছেন। বিএনপি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতো, স্বৈরাচারের পতন হবে, তারা বিতাড়িত হবে।
সম্প্রতি বিভিন্ন মহল থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের নানা কাজের সমালোচনার প্রসঙ্গ ইঙ্গিত করে তারেক রহমান বলেন, ‘জনগণ সমর্থন করে না, বিএনপি এমন কাজ না করার নীতিতে চলে। তা সত্ত্বেও লক্ষ্য লক্ষ্য নেতাকর্মীর মধ্যে কিছু লোক হয়তো এমন কিছু কাজ করছে, যা নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য না। আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। বিএনপিই একমাত্র দল, যারা এই অন্যায়কারী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। যে কাজ সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি।’
সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দয়া করে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবেন না। অন্যায়ের ব্যাপারে বিএনপি তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে।’
সকাল সাড়ে ১০টায় পতাকা উত্তোলন, পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে সম্মেলন উদ্বোধন করেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান।
বক্তব্যকালে তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, দেশে শিগগির জাতীয় নির্বাচন হবে। এই নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হবে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) জয়ন্তকুমার কুণ্ডু, সহ ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিসহ কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতারা। অন্ষ্ঠুান সঞ্চালন করেন জেলা বিএনপির বিদায়ী যুগ্ম-আহ্বায়ক ও নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন।

এতে বলা হয়েছে, ইতোপূর্বে হবিগঞ্জ জেলাধীন চুনারুঘাট উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ লিয়াকত হাসান স্বেচ্ছায় দল থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে তার পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ভিডিও বার্তায় আখতার হোসেন বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার জন্য উপযুক্ত বিচার। এই রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের ন্যায়বিচার করা সম্ভব হবে। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে এই রায় সরকারকে কার্যকর করতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগে
পোস্টে তিনি আরও লিখেছেন, এই সংকটময় সময়ে আমি আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- আমাদের সংগ্রাম কারও বিরুদ্ধে নয়, আমাদের সংগ্রাম ন্যায়, অধিকার, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে। আমরা চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে সব নাগরিক নিরাপদে মত প্রকাশ করতে পারে, যেখানে বিচার হবে নিরপেক্ষ এবং যেখানে পরিবর্তন আসবে শান্তিপূর্ণ
৮ ঘণ্টা আগে
দলীয় সূত্রের তথ্যানুযায়ী, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দলীয় মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া অস্থিরতা, বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ–অসন্তোষের পরিস্থিতি এবং সাংগঠনিক দুর্বলতা, এসব ইস্যু আজকের আলোচনায় গুরুত্ব পাবে।
৮ ঘণ্টা আগে