প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে বিএনপি ‘সন্তুষ্ট’ বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শুধু তাই নয়, নির্বাচনের পরেও সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আমীর খসরু বলেন, আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সামনের দিকে এগোচ্ছি। আমরা চাই, দেশ গড়ার যে প্রত্যয় আমরা নিয়েছি, আমরা সবাই মিলে ঐকবদ্ধভাবে সেই কাজটি করব। শুধু নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেও বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
শুক্রবার (১৩ জুন) অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যেকার বৈঠক শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন আমীর খসরু। এ সময় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যেকার বৈঠকে বিএনপি সন্তুষ্ট কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নিশ্চয় সন্তুষ্ট। নির্বাচনের আগে শুধু নয়, নতুন বাংলাদেশ গড়তে নির্বাচনের পরেও দেশ গড়ার ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
এ সময় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ‘সন্তুষ্ট না হলে যৌথ ঘোষণা আসত না।’
জুলাই সনদ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, আমাদের মধ্যে সিদ্ধান্ত আছেই যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হবে। সংস্কারও হবে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতেই। আমি নিশ্চিত, খুব সময়ের মধ্যেই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিতে পারব।
এ প্রসঙ্গে আরেক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সংস্কার প্রশ্নে যেসব বিষয়ে সবাই একমত হবে, সেগুলো সংস্কার হবে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এমন না যে এখনই সব সংস্কার শেষ হয়ে যাবে। ঐকমত্য যেসব বিষয়ে হবে, নির্বাচনের আগে সেগুলো সংস্কার হবে। নির্বাচনের পরেও সংস্কার অব্যাহত থাকবে। কারণ আমরা যে দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়েছি, সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সবাই অনুভব করছি। ফলে আগে-পরে সংস্কার চলতে থাকবে।
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, এ ব্যাপারে আলোচনার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না। তারেক রহমান যখন ইচ্ছা দেশে ফিরে যেতে পারবেন। সুতরাং এটার সিদ্ধান্ত উনি নেবেন, উনার সময়মতো নেবেন।
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করতে কোনো সমস্যা রয়েছে কি না— এমন এক প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, কোনো সমস্যা নেই। আমরা কোনো সমস্যা দেখছি না। কেউ দেখলে ভুল দেখছেন। আমরা দুপক্ষই বলে দিয়েছি। আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগিরই একটি তারিখ ঘোষণা করবে।
এর আগে লন্ডনে লন্ডনের পার্ক লেনের হোটেল ডোরচেস্টারে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ১০ মিনিট) অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বহুল আলোচিত এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকের পর দুপক্ষ যৌথ ব্রিফিংয়ে জানিয়েছে, তারেক রহমানের রমজানের আগেই নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টা অসম্মতি জানাননি। বলেছেন, সংস্কার ও বিচার কার্যক্রমসহ প্রস্তুতি শেষ করতে পারলে রমজানের এক সপ্তাহ আগেই নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব। নির্বাচন নিয়ে সরকার ও বিএনপির আগের অবস্থানের মাঝামাঝি নতুন এ সময়সীমায় দুপক্ষই সন্তুষ্ট বলেও জানিয়েছে।
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে বিএনপি ‘সন্তুষ্ট’ বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শুধু তাই নয়, নির্বাচনের পরেও সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আমীর খসরু বলেন, আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সামনের দিকে এগোচ্ছি। আমরা চাই, দেশ গড়ার যে প্রত্যয় আমরা নিয়েছি, আমরা সবাই মিলে ঐকবদ্ধভাবে সেই কাজটি করব। শুধু নির্বাচনের আগে নয়, নির্বাচনের পরেও বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
শুক্রবার (১৩ জুন) অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যেকার বৈঠক শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন আমীর খসরু। এ সময় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যেকার বৈঠকে বিএনপি সন্তুষ্ট কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নিশ্চয় সন্তুষ্ট। নির্বাচনের আগে শুধু নয়, নতুন বাংলাদেশ গড়তে নির্বাচনের পরেও দেশ গড়ার ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
এ সময় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ‘সন্তুষ্ট না হলে যৌথ ঘোষণা আসত না।’
জুলাই সনদ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, আমাদের মধ্যে সিদ্ধান্ত আছেই যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হবে। সংস্কারও হবে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতেই। আমি নিশ্চিত, খুব সময়ের মধ্যেই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিতে পারব।
এ প্রসঙ্গে আরেক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সংস্কার প্রশ্নে যেসব বিষয়ে সবাই একমত হবে, সেগুলো সংস্কার হবে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এমন না যে এখনই সব সংস্কার শেষ হয়ে যাবে। ঐকমত্য যেসব বিষয়ে হবে, নির্বাচনের আগে সেগুলো সংস্কার হবে। নির্বাচনের পরেও সংস্কার অব্যাহত থাকবে। কারণ আমরা যে দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়েছি, সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সবাই অনুভব করছি। ফলে আগে-পরে সংস্কার চলতে থাকবে।
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, এ ব্যাপারে আলোচনার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না। তারেক রহমান যখন ইচ্ছা দেশে ফিরে যেতে পারবেন। সুতরাং এটার সিদ্ধান্ত উনি নেবেন, উনার সময়মতো নেবেন।
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করতে কোনো সমস্যা রয়েছে কি না— এমন এক প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, কোনো সমস্যা নেই। আমরা কোনো সমস্যা দেখছি না। কেউ দেখলে ভুল দেখছেন। আমরা দুপক্ষই বলে দিয়েছি। আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগিরই একটি তারিখ ঘোষণা করবে।
এর আগে লন্ডনে লন্ডনের পার্ক লেনের হোটেল ডোরচেস্টারে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ১০ মিনিট) অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে বহুল আলোচিত এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকের পর দুপক্ষ যৌথ ব্রিফিংয়ে জানিয়েছে, তারেক রহমানের রমজানের আগেই নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টা অসম্মতি জানাননি। বলেছেন, সংস্কার ও বিচার কার্যক্রমসহ প্রস্তুতি শেষ করতে পারলে রমজানের এক সপ্তাহ আগেই নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব। নির্বাচন নিয়ে সরকার ও বিএনপির আগের অবস্থানের মাঝামাঝি নতুন এ সময়সীমায় দুপক্ষই সন্তুষ্ট বলেও জানিয়েছে।
তিনি বলেন, পুরো বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির সংযোগ ঘটিয়ে, এপ্রিলের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত সময় থেকে সরে এসে নির্বাচনের জন্য একটি যৌক্তিক সময়সীমা নির্ধারণের জন্য প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুসকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। তিনি জনগণের প্রত্যাশা উপলব্ধি করে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য।
১৬ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সম্প্রতি যে আলোচনাগুলো হচ্ছে, আজ লন্ডনে যে বৈঠক হলো তা ইতিবাচক, আমরা এই আলোচনার উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ঈদের আগে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যের পর আমরা বলেছি, বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় এপ্রিলের শুরুতে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত বাস্তবসম্মত নয়।
১৭ ঘণ্টা আগেএনসিপির এই নেতা বলেন, ‘লন্ডনে বসে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারের মিটিং দেশবাসীর স্বার্থ ও গণআকাঙ্ক্ষার সঙ্গে প্রতারণা। শহীদদের রক্তকে অবমাননা করে বিদেশের মাটিতে মিটিং আয়োজন কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে হবে দেশের জনগণের মাধ্যমে, বিদেশি আলোচনায় নয়।’
১৮ ঘণ্টা আগেখলিলুর রহমান বলেন, নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আমরা কোনো সমস্যা দেখি না। কেউ দেখলে তা ভুল দেখছেন। নির্বাচন নিয়ে আমরা দুপক্ষই যৌথ বিবৃতিতে বলে দিয়েছি। আমরা আশা করব, নির্বাচন কমিশন শিগগিরই তারিখ ঘোষণা করবে।
১৯ ঘণ্টা আগে