
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবর এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে।
ফজলে এলাহি আকবর বলেন, ‘ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) আজ শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ। আগামীকাল (শুক্রবার) শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হলে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার পরিকল্পনা রয়েছে তার।’
প্রতি বছর ২১ নভেম্বর দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। নানা আয়োজনে সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনী দিনটি পালন করে থাকে। দিবসটি ঘিরে সরকারপ্রধানের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে।
এ বছর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ থেকে শুক্রবার বিকেল ৪টায় ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও একাধিক শীর্ষ নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবর এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে।
ফজলে এলাহি আকবর বলেন, ‘ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) আজ শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ। আগামীকাল (শুক্রবার) শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হলে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার পরিকল্পনা রয়েছে তার।’
প্রতি বছর ২১ নভেম্বর দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। নানা আয়োজনে সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনী দিনটি পালন করে থাকে। দিবসটি ঘিরে সরকারপ্রধানের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে।
এ বছর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ থেকে শুক্রবার বিকেল ৪টায় ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও একাধিক শীর্ষ নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

এই পাঁচ নেতার প্রত্যেকেই বিশ্বাস করেন, দল তাকেই আগামী জাতীয় নির্বাচনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেবে। শুধু তাই নয়, মনোনয়ন পেলে এ আসনে এনসিপির হয়ে জয় ছিনিয়ে আনার বিষয়েও তারা আত্মবিশ্বাসী।
১২ ঘণ্টা আগে
ঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে—৩০ নভেম্বরের সমাবেশ হবে রংপুরে। ১ ডিসেম্বরের সমাবেশ হবে রাজশাহীতে। এই ধারাবাহিকতায় ২ ডিসেম্বর খুলনায়, ৩ ডিসেম্বর বরিশালে, ৪ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে, ৫ ডিসেম্বর সিলেটে ও ৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে অন্য সমাবেশগুলো অনুষ্ঠিত হবে। এসব সমাবেশে ৮ দলের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য দেবেন।
১ দিন আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এর আগে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপের জন্য নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি ও যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আতাউর রহমান মুকুল, সাবেক সদস্য শওকত হাসেম শকু, ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও মহানগর বিএনপি’র সাবেক সদস্য মো. গোলাম নবী মুরাদের
১ দিন আগে
তিনি বলেন, ‘আজকে যারা ফ্যাসিস্ট, যারা খুনি তাদের বিচার শুরু হয়েছে। আপনারা দেখেছেন তারা কিভাবে চৌধুরী আলম, ইলিয়াস আলীর মতো নেতাদের গুম করেছে, হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেছে। এসব হত্যার বিচার সঠিক সময়ে হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারে সেদিনকার অবৈধ প্রধানমন্ত্রী, খুনি প্রধানমন্ত্রী
১ দিন আগে