
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র ডালপালা মেলতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, এক বছর আগে বলেছিলাম, আগামী নির্বাচন ঘিরে অদৃশ্য শক্তি কাজ করছে। সাম্প্রতিক সেই অশুভ শক্তির অপতৎপরতা ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে।
রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
নির্বাচন ঘিরে পরাজিত পলাতক শক্তি সুযোগের অপেক্ষায় ওৎ পেতে রয়েছে মন্তব্য করে এ সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিকে অপরাজনীতির চর্চা পরিহার করে সতর্কতার সঙ্গে নির্বাচনের পথে হাঁটার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপিপ্রধান।
নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না— এ ধরনের বক্তব্য ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির ঐক্যকে দুর্বল করবে নাকি পলাতক ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থানের প্রাসঙ্গিকতা তৈরি করবে— এমন প্রশ্ন রাখেন তারেক রহমান। বলেন, এখনো সময় আছে, আমাদের সতর্ক হওয়া দরকার। পরাজিত পলাতক শক্তি কিন্তু সুযোগের অপেক্ষায় ওৎ পেতে রয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলাসহ সাম্প্রতিক কিছু ঘটনায় দেশের স্থিতিশীল পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে বা পরিস্থিতিকে জটিল করে তোলা হচ্ছে বলে মনে করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ পরিস্থিতি সরকারের জন্য সুখকর কিছু নয় বলেও মনে করছেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দিন ক্ষমতায় থাকবে, তাদের দুর্বলতাও তত দৃশ্যমান হতে থাকবে। আবার বিভিন্ন পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্বলতা যত বেশি প্রতীয়মান হবে, জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে তত বেশি বিভ্রান্তির সুযোগ তৈরি হবে।
এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের কথা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে এখন জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সময় ও সুযোগ এসেছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান উপায় জাতীয় নির্বাচন। যতক্ষণ পর্যন্ত একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি ভোটে জনগণের কাছে দায়বদ্ধ, জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্র ঝুঁকিমুক্ত নয়।
নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন দলের শর্ত আরোপকে তাদের দলীয় স্বার্থ হাসিল করার হাতিয়ার হিসেবে দেখছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল দলীয় স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য নির্বাচনে নানা শর্ত আরোপ করছে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনের পথে বাধা তৈরি করছে বলে বহু মানুষ ভাবতে শুরু করেছে। অথচ রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য শর্ত শিথিল করে নির্বাচনের পথে হাঁটাই এখন সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, সংস্কারের প্রয়োজন অবশ্যই রয়েছে। তবে জনগণের অধিকার চর্চার পথে বাধা তৈরি করে কোনো সংস্কারকেই টেকসই করা যাবে না।
এ পরিস্থিতিতে সবাইকে এগিয়ে এসে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলে আমরা বিশ্বাস করি, কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির অগ্রযাত্রাকে রুখতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। এর জন্য সবাইকে সর্তক থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র ডালপালা মেলতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, এক বছর আগে বলেছিলাম, আগামী নির্বাচন ঘিরে অদৃশ্য শক্তি কাজ করছে। সাম্প্রতিক সেই অশুভ শক্তির অপতৎপরতা ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে।
রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
নির্বাচন ঘিরে পরাজিত পলাতক শক্তি সুযোগের অপেক্ষায় ওৎ পেতে রয়েছে মন্তব্য করে এ সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিকে অপরাজনীতির চর্চা পরিহার করে সতর্কতার সঙ্গে নির্বাচনের পথে হাঁটার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপিপ্রধান।
নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না— এ ধরনের বক্তব্য ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির ঐক্যকে দুর্বল করবে নাকি পলাতক ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থানের প্রাসঙ্গিকতা তৈরি করবে— এমন প্রশ্ন রাখেন তারেক রহমান। বলেন, এখনো সময় আছে, আমাদের সতর্ক হওয়া দরকার। পরাজিত পলাতক শক্তি কিন্তু সুযোগের অপেক্ষায় ওৎ পেতে রয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলাসহ সাম্প্রতিক কিছু ঘটনায় দেশের স্থিতিশীল পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে বা পরিস্থিতিকে জটিল করে তোলা হচ্ছে বলে মনে করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ পরিস্থিতি সরকারের জন্য সুখকর কিছু নয় বলেও মনে করছেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দিন ক্ষমতায় থাকবে, তাদের দুর্বলতাও তত দৃশ্যমান হতে থাকবে। আবার বিভিন্ন পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্বলতা যত বেশি প্রতীয়মান হবে, জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে তত বেশি বিভ্রান্তির সুযোগ তৈরি হবে।
এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের কথা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে এখন জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সময় ও সুযোগ এসেছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান উপায় জাতীয় নির্বাচন। যতক্ষণ পর্যন্ত একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি ভোটে জনগণের কাছে দায়বদ্ধ, জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্র ঝুঁকিমুক্ত নয়।
নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন দলের শর্ত আরোপকে তাদের দলীয় স্বার্থ হাসিল করার হাতিয়ার হিসেবে দেখছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল দলীয় স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য নির্বাচনে নানা শর্ত আরোপ করছে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনের পথে বাধা তৈরি করছে বলে বহু মানুষ ভাবতে শুরু করেছে। অথচ রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য শর্ত শিথিল করে নির্বাচনের পথে হাঁটাই এখন সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, সংস্কারের প্রয়োজন অবশ্যই রয়েছে। তবে জনগণের অধিকার চর্চার পথে বাধা তৈরি করে কোনো সংস্কারকেই টেকসই করা যাবে না।
এ পরিস্থিতিতে সবাইকে এগিয়ে এসে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলে আমরা বিশ্বাস করি, কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির অগ্রযাত্রাকে রুখতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। এর জন্য সবাইকে সর্তক থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।

নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
১৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৮ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৮ ঘণ্টা আগে