
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলেছেন, তারেক রহমানই আমাদের ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী। শনিবার ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) জাতীয় কাউন্সিলে বক্তব্য দেওয়ার সময় এই প্রতিশ্রুতিমূলক মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে পারস্পরিক হিংসার একটি কালচার তৈরি হয়েছে, যা আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ধ্বংসাত্মক সংস্কৃতি থেকে মুক্ত হয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে এগিয়ে যেতে হবে।
তিনি সরকারের বিভিন্ন নীতি, বিশেষ করে ওষুধশিল্প নীতিসহ অন্যান্য নীতিমালা নিয়ে সমালোচনা করে বলেন, শুধু ভোটের অধিকার নিশ্চিত করলেই হবে না, মানুষের মৌলিক ও সব অধিকার সুরক্ষিত করতে হবে। জনগণ যেন রাষ্ট্রের সেবা পায় এবং তাদের জীবনমান উন্নত হয়, সেটিই প্রকৃত উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
এ ছাড়া, জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সুষ্ঠু চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বিএনপি মহাসচিব আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আহত নেতাকর্মীরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়ে লড়াই করেছেন, তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতে রাষ্ট্রের দায়িত্ব আছে।
বিএনপির এই শীর্ষ নেতার বক্তব্য রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে পরিবর্তনের ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে। তারেক রহমানের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নিয়ে তার দৃঢ় আস্থা দলীয় সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করেছে।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলেছেন, তারেক রহমানই আমাদের ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী। শনিবার ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) জাতীয় কাউন্সিলে বক্তব্য দেওয়ার সময় এই প্রতিশ্রুতিমূলক মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে পারস্পরিক হিংসার একটি কালচার তৈরি হয়েছে, যা আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ধ্বংসাত্মক সংস্কৃতি থেকে মুক্ত হয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে এগিয়ে যেতে হবে।
তিনি সরকারের বিভিন্ন নীতি, বিশেষ করে ওষুধশিল্প নীতিসহ অন্যান্য নীতিমালা নিয়ে সমালোচনা করে বলেন, শুধু ভোটের অধিকার নিশ্চিত করলেই হবে না, মানুষের মৌলিক ও সব অধিকার সুরক্ষিত করতে হবে। জনগণ যেন রাষ্ট্রের সেবা পায় এবং তাদের জীবনমান উন্নত হয়, সেটিই প্রকৃত উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
এ ছাড়া, জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সুষ্ঠু চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বিএনপি মহাসচিব আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আহত নেতাকর্মীরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়ে লড়াই করেছেন, তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতে রাষ্ট্রের দায়িত্ব আছে।
বিএনপির এই শীর্ষ নেতার বক্তব্য রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে পরিবর্তনের ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে। তারেক রহমানের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নিয়ে তার দৃঢ় আস্থা দলীয় সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করেছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে অত্যন্ত নিন্দনীয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর যে দুষ্কৃতকারীদের হামলা হয়েছে, গুলিবিদ্ধ সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন তিনি, এই হামলার পেছনে কারো কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে কি না ভেবে দেখতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান লেখেন, ‘১৪ ডিসেম্বর মূলত জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ। শহীদ বুদ্ধিজীবীরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তারা অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলেন, স্বাধীনতার পক্ষে কলম ধরেছিলেন। তাদের জীবন ও কর্ম আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে।’
১৫ ঘণ্টা আগে
নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক বিবৃতিতে সাদিক কায়েম বলেন, আওয়ামী লীগ-সমর্থিত একটি প্রোপাগান্ডা সেলের মাধ্যমে প্রচারিত এআই-তৈরি ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে তার বিরুদ্ধে অপতথ্য ছড়ানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার পেছনে একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
১৬ ঘণ্টা আগে