
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভোটারবিহীন প্রতিটি নির্বাচনকে সমর্থন করেছে তারা। এগুলোই ক্ষতি করেছে। ভারতেরও ক্ষতি হয়েছে।’
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশের একটি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনীতি থেকে দূরে সরে গিয়ে যখনই আপনি ষড়যন্ত্রে যাবেন, তখনই আপনার ক্ষতি হয়ে যাবে। তা-ই হয়েছে। আওয়ামী লীগেরও ক্ষতি হয়েছে। এগুলো করে তারা নিজেদের ক্ষতিটা করেছে। অন্য কাউকে কিছু করতে হয়নি। তারা নিজেদের ক্ষতি নিজেরাই করেছে।’
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে টানাপড়েন কাটিয়ে উঠতে ভারতকেই এগিয়ে আসতে হবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা নির্ভর করবে ভারতের ওপরে। ভারত যদি চায় যে বাংলাদেশের সঙ্গে সে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বাড়াবে শুধু বড় দাদা না হয়ে, বন্ধু হয়ে সমস্যা সমাধান যদি করে কিছুই, সেটা হবে। আমরা সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্ব করতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সব দেশের সঙ্গে কথাবার্তা বলছি, যাচ্ছি, আসছি। আর ভারতের ব্যাপারটা হচ্ছে তাদের সঙ্গে আমাদের একটা যোগাযোগ তো ছিল। কিন্তু ভারতের ওপর নির্ভর করবে যে তারা কতদূর বিএনপির সঙ্গে একটা জায়গায় আসবে।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভোটারবিহীন প্রতিটি নির্বাচনকে সমর্থন করেছে তারা। এগুলোই ক্ষতি করেছে। ভারতেরও ক্ষতি হয়েছে।’
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশের একটি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনীতি থেকে দূরে সরে গিয়ে যখনই আপনি ষড়যন্ত্রে যাবেন, তখনই আপনার ক্ষতি হয়ে যাবে। তা-ই হয়েছে। আওয়ামী লীগেরও ক্ষতি হয়েছে। এগুলো করে তারা নিজেদের ক্ষতিটা করেছে। অন্য কাউকে কিছু করতে হয়নি। তারা নিজেদের ক্ষতি নিজেরাই করেছে।’
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে টানাপড়েন কাটিয়ে উঠতে ভারতকেই এগিয়ে আসতে হবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা নির্ভর করবে ভারতের ওপরে। ভারত যদি চায় যে বাংলাদেশের সঙ্গে সে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বাড়াবে শুধু বড় দাদা না হয়ে, বন্ধু হয়ে সমস্যা সমাধান যদি করে কিছুই, সেটা হবে। আমরা সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্ব করতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সব দেশের সঙ্গে কথাবার্তা বলছি, যাচ্ছি, আসছি। আর ভারতের ব্যাপারটা হচ্ছে তাদের সঙ্গে আমাদের একটা যোগাযোগ তো ছিল। কিন্তু ভারতের ওপর নির্ভর করবে যে তারা কতদূর বিএনপির সঙ্গে একটা জায়গায় আসবে।’

নেতারা বলেন, এর পরিপ্রেক্ষিতে দলীয় স্বার্থ, জাতীয় স্বার্থ ও গণতান্ত্রিক রূপান্তরের বৃহত্তর লক্ষ্যকে সামনে রেখে এনসিপি যদি কোনো রাজনৈতিক দল বা জোটের সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতা কিংবা জোট গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়, সে বিষয়ে আমাদের পূর্ণ সমর্থন ও সম্মতি রয়েছে। নির্বাহী কাউন্সিলের সুপারিশের আলোকে আহ্বায়ক ও সদস্য স
১৫ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন একটি গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ফাইনালি জামায়াতের সঙ্গে এনসিপি জোটে যাচ্ছে। আগামীকাল রোববার ঘোষণা দেওয়া হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের দায়বদ্ধতা ও দলীয় মূল্যবোধের আলোকে সম্ভাব্য জোট বিষয়ে নীতিগত আপত্তি সংক্রান্ত স্মারকলিপি’––শিরোনামের এই চিঠিতে বলা হয়, স্বাক্ষরকারীরা দলের প্রতিষ্ঠাকালীন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে একটি 'গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত বিষয়ে' তাদের 'গভীর উদ্বেগ ও অবস্থান' সামনে আনতে চান।
১৮ ঘণ্টা আগে