প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
যেকোনও মূল্যে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, স্থিতিশীলতা, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর দেশকে সমৃদ্ধভাবে বিনির্মাণে সুযোগ এসেছে। কিন্তু আজকে আবার সেই সুযোগকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পতিত শেখ হাসিনা অবস্থান নিয়েছে দিল্লিতে, সেখান থেকে চক্রান্ত করছে, কি করে এই বিজয়কে নস্যাৎ করে দেওয়া যায়, কিভাবে বাংলাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা যায়।
আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানী ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘শহীদ সেনা দিবসের’ আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অঙ্গীকার করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা না করলে স্থিতিশীলতা আসবে না। কোনওভাবেই আমরা একটা স্থিতিশীলতা পাব না। তাই প্রকৃতপক্ষে নিরপেক্ষ বস্তুনিষ্ঠ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
তিনি বলেন, আপনি শক্ত হাতে আপনার সরকারকে পরিচালনা করুন। কেউ যেন আপনাকে বলতে না পারে যে আপনি পক্ষপাতিত্ব করছেন। সেটা শুনতে চাই না, কারণ আপনি একজন বিখ্যাত মানুষ। সারা বিশ্বে আপনার নাম রয়েছে। সেটার মর্যাদা রাখবেন এটাই আশা করছি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা আশা করব সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার যতটুকু প্রয়োজন সেটুকু শেষ করে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাবেন। সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের স্থিতিশীলতা শান্তি এবং ভবিষ্যতের জন্য সমৃদ্ধি আনবেন এটাই প্রত্যাশা করি।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিডিআর এমন একটি সংগঠন ছিল যারা অত্যন্ত যোগ্যতার সঙ্গে সাহসিকতার সঙ্গে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতেন। বাংলাদেশের সীমান্তকে রক্ষা করার কাজটি তারা করেছেন। সেটাই ছিল তাদের কাজ। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপরই অত্যন্ত পরিকল্পনার সঙ্গে বিদ্রোহ ঘটিয়েছে। সেদিন ৫৭ জন দেশপ্রেমিক চৌকস সেনাবাহিনীকে তারা হত্যা করেছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, মেজর অব হাফিজ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
যেকোনও মূল্যে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, স্থিতিশীলতা, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর দেশকে সমৃদ্ধভাবে বিনির্মাণে সুযোগ এসেছে। কিন্তু আজকে আবার সেই সুযোগকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পতিত শেখ হাসিনা অবস্থান নিয়েছে দিল্লিতে, সেখান থেকে চক্রান্ত করছে, কি করে এই বিজয়কে নস্যাৎ করে দেওয়া যায়, কিভাবে বাংলাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা যায়।
আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানী ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘শহীদ সেনা দিবসের’ আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অঙ্গীকার করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা না করলে স্থিতিশীলতা আসবে না। কোনওভাবেই আমরা একটা স্থিতিশীলতা পাব না। তাই প্রকৃতপক্ষে নিরপেক্ষ বস্তুনিষ্ঠ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
তিনি বলেন, আপনি শক্ত হাতে আপনার সরকারকে পরিচালনা করুন। কেউ যেন আপনাকে বলতে না পারে যে আপনি পক্ষপাতিত্ব করছেন। সেটা শুনতে চাই না, কারণ আপনি একজন বিখ্যাত মানুষ। সারা বিশ্বে আপনার নাম রয়েছে। সেটার মর্যাদা রাখবেন এটাই আশা করছি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা আশা করব সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার যতটুকু প্রয়োজন সেটুকু শেষ করে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাবেন। সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের স্থিতিশীলতা শান্তি এবং ভবিষ্যতের জন্য সমৃদ্ধি আনবেন এটাই প্রত্যাশা করি।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিডিআর এমন একটি সংগঠন ছিল যারা অত্যন্ত যোগ্যতার সঙ্গে সাহসিকতার সঙ্গে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতেন। বাংলাদেশের সীমান্তকে রক্ষা করার কাজটি তারা করেছেন। সেটাই ছিল তাদের কাজ। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপরই অত্যন্ত পরিকল্পনার সঙ্গে বিদ্রোহ ঘটিয়েছে। সেদিন ৫৭ জন দেশপ্রেমিক চৌকস সেনাবাহিনীকে তারা হত্যা করেছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, মেজর অব হাফিজ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
ফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১০ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘`বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও আগামী নির্বাচনে যেতে পারে। আবার কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে, যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়; তাহলে এনসিপি নামেই নির্বাচন করবে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শাপলা প্রতীকেই নির্ব
২ দিন আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আমরা আগামী নভেম্বরে গণভোট চাই। এ ছাড়া পিআর পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনের জন্যও নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) প্রস্তুতি রাখতে বলেছি।
২ দিন আগে