প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য নয়, ক্ষমতা নবায়নের কৌশল মাত্র। এই ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিহীন তামাশাপূর্ণ নির্বাচন গণতান্ত্রিক বিশ্বের কেউ মেনে নেবে না বরং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ধরনের বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি বাড়াবে।
বুধবার রাজধানীর উত্তরাস্ত বাসভবনে আয়োজিত স্থায়ী কমিটির সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম রব অভিযোগ করে বলেন, শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য রাষ্ট্রকে বিপর্যয়ের মুখে ফেলে দেওয়া এবং পরাশক্তির হাতের খেলনায় পরিণত করার ভয়ঙ্কর রাজনীতি থেকে সরকারকে অবশ্যই সরে আসতে হবে।
সকল বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মুক্তি, গায়েবি মামলা প্রত্যাহারসহ অতি দ্রুত সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করাই হবে সংকটের আশু সমাধান।
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক আমূল সংস্কার ছাড়া সংকটের স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। তবুও চরম রাজনৈতিক সহিংসতা, রক্তপাতের সম্ভাব্য পরিস্থিতি এড়াতে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্য হয়ে পড়েছে। ফলে এই ডামি নির্বাচন বর্জন করা প্রজাতন্ত্রের সকল নাগরিকের কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া, অ্যাডভোকেট কে এম জাবির, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী প্রমুখ।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য নয়, ক্ষমতা নবায়নের কৌশল মাত্র। এই ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিহীন তামাশাপূর্ণ নির্বাচন গণতান্ত্রিক বিশ্বের কেউ মেনে নেবে না বরং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ধরনের বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি বাড়াবে।
বুধবার রাজধানীর উত্তরাস্ত বাসভবনে আয়োজিত স্থায়ী কমিটির সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম রব অভিযোগ করে বলেন, শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য রাষ্ট্রকে বিপর্যয়ের মুখে ফেলে দেওয়া এবং পরাশক্তির হাতের খেলনায় পরিণত করার ভয়ঙ্কর রাজনীতি থেকে সরকারকে অবশ্যই সরে আসতে হবে।
সকল বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মুক্তি, গায়েবি মামলা প্রত্যাহারসহ অতি দ্রুত সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করাই হবে সংকটের আশু সমাধান।
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক আমূল সংস্কার ছাড়া সংকটের স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। তবুও চরম রাজনৈতিক সহিংসতা, রক্তপাতের সম্ভাব্য পরিস্থিতি এড়াতে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্য হয়ে পড়েছে। ফলে এই ডামি নির্বাচন বর্জন করা প্রজাতন্ত্রের সকল নাগরিকের কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া, অ্যাডভোকেট কে এম জাবির, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী প্রমুখ।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে