প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ্যে ব্যালট পেপারে সিল মারাসহ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অতি স্বল্প সংখ্যক ভোটারের অংশগ্রহণ ‘সরকারের নৈতিক পরাজয়’ বলে মনে করছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি। সোমবার দলটির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ছিল সরকারের ক্ষমতা নবায়নের লক্ষ্যে প্রতিযোগিতাহীন, প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন তামাশাপূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। একতরফা নির্বাচনে সারা দিনব্যাপী ভোটকেন্দ্রগুলো ভোটারের অভাবে খাঁ খাঁ করছিল। শত ভয়-ভীতি, প্রলোভন ও সরকারের আহবানে উপেক্ষা করে ভোট প্রদান না করার মাধ্যমে জনগণ এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
নেতারা আরও বলেন, অথচ প্রায় সকল আসনে প্রকৃত ভোটের চেয়ে অতিরিক্ত সংখ্যায় ভোট প্রদানের ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
তারা বলেন, নির্বাচনে জনগণের অভিপ্রায়ের প্রতি সম্মান প্রদর্শন না করে ভোটার সংখ্যা বাড়ানোতে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে সরকার একটি স্বাধীন দেশের মর্যাদা ভুলুন্ঠিত করেছে এবং প্রজাতন্ত্রের জনগণের উপর কলঙ্ক লেপন করেছে। দ্বাদশ নির্বাচনে সরকার ভয়াবহ অন্যায় করার পরও বিজয়ের গৌরব উদযাপন করছে, আত্মগরিমা প্রকাশ করছে যা সরকারের অধঃপতিত মনোবৃত্তির বহিঃপ্রকাশ।
জেএসডির শীর্ষ এই দুই নেতা বলেন, ক্ষমতা ধরে রাখার উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করা এবং ভোটার অংশগ্রহণকে বাড়িয়ে দেখানোই স্বৈরাচারের অপকৌশল। বিশ্বের সকল স্বৈরশাসকই জনগণের ‘সম্মতি ও সমর্থনের’ প্রয়োজনীয়তা উপেক্ষা করে নির্বাচনে জালিয়াতির আশ্রয় গ্রহণ করে থাকে, বর্তমান সরকারও তার ব্যতিক্রম নয় বরং অন্যতম দৃষ্টান্ত।
তারা বলেন, এই প্রহসনমূলক নির্বাচন দেশকে অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে দীর্ঘস্থায়ী সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। সুতরাং ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে ‘ডামি সরকার’ গঠনের ডামাডোল না বাজিয়ে সরকারের পদত্যাগ করাই হবে আশু সংকট সমাধানের উত্তম পদক্ষেপ।
প্রকাশ্যে ব্যালট পেপারে সিল মারাসহ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অতি স্বল্প সংখ্যক ভোটারের অংশগ্রহণ ‘সরকারের নৈতিক পরাজয়’ বলে মনে করছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি। সোমবার দলটির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ছিল সরকারের ক্ষমতা নবায়নের লক্ষ্যে প্রতিযোগিতাহীন, প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন তামাশাপূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। একতরফা নির্বাচনে সারা দিনব্যাপী ভোটকেন্দ্রগুলো ভোটারের অভাবে খাঁ খাঁ করছিল। শত ভয়-ভীতি, প্রলোভন ও সরকারের আহবানে উপেক্ষা করে ভোট প্রদান না করার মাধ্যমে জনগণ এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
নেতারা আরও বলেন, অথচ প্রায় সকল আসনে প্রকৃত ভোটের চেয়ে অতিরিক্ত সংখ্যায় ভোট প্রদানের ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
তারা বলেন, নির্বাচনে জনগণের অভিপ্রায়ের প্রতি সম্মান প্রদর্শন না করে ভোটার সংখ্যা বাড়ানোতে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে সরকার একটি স্বাধীন দেশের মর্যাদা ভুলুন্ঠিত করেছে এবং প্রজাতন্ত্রের জনগণের উপর কলঙ্ক লেপন করেছে। দ্বাদশ নির্বাচনে সরকার ভয়াবহ অন্যায় করার পরও বিজয়ের গৌরব উদযাপন করছে, আত্মগরিমা প্রকাশ করছে যা সরকারের অধঃপতিত মনোবৃত্তির বহিঃপ্রকাশ।
জেএসডির শীর্ষ এই দুই নেতা বলেন, ক্ষমতা ধরে রাখার উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করা এবং ভোটার অংশগ্রহণকে বাড়িয়ে দেখানোই স্বৈরাচারের অপকৌশল। বিশ্বের সকল স্বৈরশাসকই জনগণের ‘সম্মতি ও সমর্থনের’ প্রয়োজনীয়তা উপেক্ষা করে নির্বাচনে জালিয়াতির আশ্রয় গ্রহণ করে থাকে, বর্তমান সরকারও তার ব্যতিক্রম নয় বরং অন্যতম দৃষ্টান্ত।
তারা বলেন, এই প্রহসনমূলক নির্বাচন দেশকে অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে দীর্ঘস্থায়ী সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। সুতরাং ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে ‘ডামি সরকার’ গঠনের ডামাডোল না বাজিয়ে সরকারের পদত্যাগ করাই হবে আশু সংকট সমাধানের উত্তম পদক্ষেপ।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে